সকল পথ ইশ্বরের কাছে নিয়ে যায়

কিছু লোক এই সিদ্ধান্তে পহুঁচাতে পারে যে একটি চিন্তাধারা আছে যেটি সর্বসমান্য এবং ইকেই মতো আছে। এইক প্রকারের চিন্তাধারা, ইশ্বরের সম্বন্ধে সকল ধর্মীয টিন্তাধারা এবং প্রথাকে যুক্ত করে দেয়। তথাপি এই বাহ্যিক টিন্তাধারাকে টাইটনিক জল– জহাজের সমান বলা যেতে পারে যেটাকে নাবিকরা ধর্ম মতের ভিন্নতার সাগরে আত্মবিশ্বাসের সাথে নিয়ে যাচ্ছে। এই সময়ে ওরা হিম–শৈলের সুধু উপরের অংশটাই দেখতে পাচ্ছে, কিন্তু খূব বোড়ো এবং গুপ্ত ও বিনাশকারী হিম–শৈলকে দেখতে তারা অবহেলা করলেন।এই হিম–শৈল জল স্তরের নিম্ন ভাগে ছিল, যেটা জাহাজটিকে নষ্ট করে দিল এবং ডুবিয়ে দিল। জাহাজের যাত্রীগণ কোন মোতে সুরক্ষিত বন্দরে পহুঁচাতে পারলেন না। ওরা খুবই আশ্চর্য হয়ে নিজের সুরক্ষার বিষয় নিয়ে এবং জাহাজটিরঅবিনাশী হওয়ার বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে লাগলেন।
অনেক লোক এই সত্যকে বুঝতে পারেন না যে বিশ্বের অধিকাংশ ধর্মীয় চিন্তাধারা এক–অপরের বিরুদ্ধে আছে এবং ভিন্ন আছে। সাধারণ ভাবে এদের মধ্যে কোনো রকম মিল হতে পারে না। এই শিক্ষা মানুষ তখন পায়, যখন সে তুলনাত্মক ভাবে ধর্মের বা মতের অধ্যদ্ধয়ন করে। তারা একজন সোনারের মতো নানা রকম সীমিত চিন্তাধারাগুলীকে বেছে নেন, এবং দেখে নেন কি তাদের আসল স্বরুপ এবং ব্যবহার কেমন ভয়ানক।
একজন হিন্দু মানুষ বোলতে পারেন এটি কোনো সমস্যা নয়, কারণ এদের দার্শনিক মতবাদের কারণ পরস্পর বিভেদ এবং প্রতিযোগ্যতা হয়, কিন্তু তারা প্রতিদিনের জীবনে এই ভাবে চলে না, যেমন তারা কথা বলে। তাদের তর্ক যুক্তি যা তারা নিজের ধর্মীয় আদর্শবাদে প্রয়োগ করেন, এই অনুসারে চললে একজন আদর্শ হিন্দুও অন্যের ধর্ম–প্রচারের বিরুদ্ধে কথা বোলতে পারেন। এই কারণ পুর্ব দেশের গুরুরা পশ্চিম দেশের লোকদেরকে নিজের মদবাদের মধ্যে আনার জন্য খূব বেসী আগ্রহী থাকে।
ব্যবহারিক ভাবে চিন্তা করলে দেখা যায় যে হয়তো এই সম্পূর্ণ চিন্তাধারা সমস্যা সমাধানের একটি উপায় এবং বহূঈশ্বরবাদী টিন্তাধারা পরশ্পরের মতভেদকে সংযু্ক্ত করার একটি প্রচেষ্টা। এইভাবে এই সামুহিক সনোভাব তাদেরকে গর্ত্তে ফেলে দিবে যদি তারা নিজের বহুঈশ্বরবাদী ধর্ম গুরুদের অনুসরন করে থাকেন। কিছু লোককে এবং হাতীর মধ্যে তুলনাকে প্রয়োগ করার চেষ্টা করেছেন, যা ঈশ্বর সম্বন্ধে একটি চিন্তাধারা, যা সকল মানুষের মদ্ধে সমভাবে পাওয়া যায় এবং আমাদের অনুসংধানের সুত্র দ্বারা আমাদের ব্যক্তিত্যের মূখ্য কাঠামোর সাথে যু্ক্ত থাকে। এমনি এই চিন্তাধারা সব সময় সত্যতার পারস্পরিক সম্বন্ধের দিকে নিয়ে যায় না।
যেমন কি একজন লোকের এই দাবী হতে পারে যে সে ঈশ্বরের সম্বন্ধে বর্নণা করার দ্বারা, তাকে দেখতে পারে, কিন্তু এহার অর্থ এটা নয় যে সে মিত্যা বলতে পারেনা বা ঠকান যেতে পারেনা। এই প্রকারের আত্মচেতন জ্ঞান মানুষকে প্রেরনা দেওয়ার জন্য ভূল পথউ দেখাতে পারে। কেননা এক প্রকারের প্রতক্ষ জ্ঞান, অনেক রকমের স্বার্থপুর্ন কারনে সঠিক নাও হতে পারে। এই ভাবে ধর্মশিক্ষক, গুরু ,সন্যাসী এবং যোগীদের পর্থগুলীকে মেনে চলার কারনে, মানুষ শক্তমনা ও অহংকারী হয়ে যায়। কাহার বিষয় বলা যেতে পারে যে সে ঈশ্বরকে দেখায়। এহা এর থেকে বেসী হতে পারে না যে তারা নিজের তৈরী করা এবং কাল্পনিক প্রতিসুক্তিতে এবং সাদৃশ্য ঈশ্বরের আবিষ্কার করে নিয়েছেন, যা তাদের প্রতিমা পুজার অভিলাষা সমরুপ হয়। যীশু চেতনা দিয়েছেন যে অনেক মিত্যা নবী অন্ধগুরু যারা অন্ধ হয়ে অন্ধ মানুষকে পথ দেখাবেন এবং তারা দুজনেই বিনাশ হয়ে যাবেন।
এখানে দেখুন, বাইবেল এই সম্বন্ধে কি বলে –
মথী ২৪:২৪

২৪ কেনেকি ঝূঠা মসীহা আর ঝূঠা নবী উঠবে, আর বড়-বড় চমত্‍কারের কাম দেখাবে, আর ইডাও হওয়া পারে, কি চুনান লোকলাকো ভটকায় দে।

রোমীয়১:১৮–২৩
১৮ মানুষ ঈশ্বরের সত্যকে অন্যায় দিয়ে চেপে রাখে, আর তাই তাঁর প্রতি ভক্তির অভাব ও সমস্ত অন্যায় কাজের জন্য স্বর্গ থেকে মানুষের উপর ঈশ্বরের ক্রোধ প্রকাশ পেয়ে থাকে। ১৯ ঈশ্বর সম্বন্ধে যা জানা যেতে পারে তা মানুষের কাছে স্পষ্ট, কারণ ঈশ্বর নিজেই তাদের কাছে তা প্রকাশ করেছেন। ২০ ঈশ্বরের যে সব গুণ চোখে দেখতে পাওয়া যায় না, অর্থাৎ তাঁর চিরস্থায়ী ক্ষমতা ও তাঁর ঈশ্বরীয় স্বভাব সৃষ্টির আরম্ভ থেকেই পরিষ্কার হয়ে ফুটে উঠেছে। তাঁর সৃষ্টি থেকেই মানুষ তা বেশ বুঝতে পারে। এর পরে মানুষের আর কোন অজুহাত নেই। ২১ মানুষ তাঁর সম্বন্ধে জানবার পরেও ঈশ্বর হিসাবে তাঁর গৌরবও করে নি, তাঁকে কৃতজ্ঞতাও জানায় নি। তাদের চিন্তাশক্তি অসার হয়ে গেছে এবং তাদের বুদ্ধিহীন অন্তর অন্ধকারে পূর্ণ হয়েছে। ২২ যদিও তারা নিজেদের জ্ঞানী বলে দাবি করেছে তবুও আসলে তারা মুর্খই হয়েছে। ২৩ চিরস্থায়ী, মহিমাপূর্ণ ঈশ্বরের উপাসনা ছেড়ে দিয়ে তারা অস্থায়ী মানুষ, পাখী, পশু ও বুকে-হাঁটা প্রাণীর মূর্তির পূজা করেছে।
২৪ এইজন্য ঈশ্বর মানুষকে তার অন্তরের কামনা-বাসনা অনুসারে জঘন্য কাজ করতে ছেড়ে দিয়েছেন। ফলে তারা একে অন্যের সংগে জঘন্য কাজ করে নিজেদের দেহের অসম্মান করেছে।

সিন্ধান্তরুপে বলা যেতে পারে যে ইশ্বর সম্বন্ধে সমশ্ত চিন্তাধারা সমভাবে সত্য, এবং সুধুমাত্র একটি চিন্তাধারাপুর্ন এবং আবশ্যক ভাবে সত্য নয়। সমভাবে সত্য” এই চিন্তাধারা নিজের মধ্যেই নিজের চিন্তাধরা দ্বারা খংডিত হয়ে যায়। এছারা বলা যেতে পারে যে প্রত্যেকটি চিন্তাধারা একটি চিন্তাধারার অংশ মাত্র। এমন চিন্তাধারা শুধু বিবাদ সৃষ্টি করে, যেমন কি হিন্দুমত নিজের চিন্তাধারাকেই সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বভিন্ন বলে। এমন চিন্তাধারা ছাড়া তাদের আর কোনো সমস্যা বা বিবাদ নেই, যার কারনে তারা অন্য দলের লোকদের সাথে যূক্ত হতে পাবে না। এই মতে ঈশ্বর সম্বন্ধে অন্য ধর্মের মিল না থাকলেও, তারা ওদের সাথে যুক্ত হতে পারে। এর পরে বলা যেতেপারে যে আমাদের কাছে শুধু অল্পমাত্র সুনিশ্চত করে দেয় যে তাদের কাছে প্রভাব জন্য যথেষ্ঠ জ্ঞান আছে, যা আবশ্যক এবং স্থায়ী ভাবে সত্য।
সর্বশেষে একটি সত্য আছে যা বিভিন্ন বিশ্বাসকে বা বিশ্বাসের পধ্তিগুলীকে এক সাথে যুক্ত করে দেয়। অন্য লোক বলে প্রত্যেক বিশ্বাসের সত্যতাকে সমভাবে প্রমানিত করা যেতে পারে, এতএব ধর্মীয সহিষ্হিণুতা একটি বিষয়, কিন্তু ধর্ম–সংযোগ, প্রসার সম্বন্ধে জ্ঞান, পরসপর সমাবেশ এবং বিশ্বব্যাপী হওয়ার কথা সমপূর্ন ভাবে ভিন্ন। সহিষ্নুতা ভাল গুন, কিন্তু ইহা সত্যের মাপকাঠৌ কে বাতিল করে না। এটাও বলা যেতে পারে যে পথ অনেক, অথবা ঈশ্বরের কাছে পৌছাবার সত্য পথ আছে। এমন চিন্তাধারাকে যারা মানে, তারা ওদের চিন্তাধারা কে মানতে পারেন না, যারা বলেন যে রাশ্তা শুধু মাত্র একটি আছে। অতএব সহিষুণ্তা সর্বক্ষেত্রে মানকাঠি হতে পারে না। কিন্তু সহিষ্ণুতা ও প্রেমের সাথে সত্যকে প্রকাশ করা হচ্ছে আসল মানকাঠি।
সর্বশেষে বাইবেলের অনুসারে দুইটি পথ আছে যা পরশ্পর এক–অপরের বিপরীত। একটি প্রসস্ত যা বিনাশকারী এবং অপরটি সংক্রীর্ন যা জীবেন নিয়ে যায়। যেমন কি আমারদের সকলকে চলার জন্য পাঁ দেওয়া হয়েছে, এবং তার সাথে বেছে নেওয়ারও অধিকার দিয়েছে যে আমারা কোন পথে যাবো। আপনার কাছে আমার এই চ্যালেন্জ, আপনি কি প্রসস্থ পথকে বেছে নিবেন যা সকল পথের সাথে যুক্ত হয়ে যায়, না আপনি সংকৃর্ন পথে চলার জন্য এবং তার অনুসংধান করার সাহস করবেন যা জীবনে নিয়ে যায়? যীশু বলেছেন, “পথ, সত্য ও জীবন আমিই, আমাভিন্ন কেহোই ঈশ্বরের কাছে যেতে পারে না।”
সর্বশেষে দেখী যে ঈশ্বর অন্ধের মতো আপনাকে সত্যের খোজ করার জন্য হাঁতরিয়ে বেড়াতে দেন না । তিনি আপনার চোখ বিশেষ আলোর দ্বারা খূলে দিবেন, যেন আপনি জানতে পারেন যে তিনি কে, যখন আপনি মন এবং সরলতার সাথে তার খোজ করবেন।
মতি ১১:২৮–৩০
২৪ “তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব। ২৯ আমার জোয়াল তোমাদের উপর তুলে নাও ও আমার কাছ থেকে শেখো, কারণ আমার স্বভাব নরম ও নম্র। ৩০ এতে তোমরা অন্তরে বিশ্রাম পাবে, কারণ আমার জোয়াল বয়ে নেওয়া সহজ ও আমার বোঝা হালকা।”

 

 

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

All paths lead to God

Leave a Reply