হিন্দু–ধর্ম এবং দেবী–দেবতা

হিন্দু ধর্মের মধ্যে ঈশ্বর সম্বন্ধে অনকে ধারনা হোতে পারে। বিশ্বাস অলাদা হোতে পারে। কেউ বিশবাস করে কোনো ঈশ্বর নাই, কেউ বিশ্বাস করে একই ঈশ্বর আছে। কেউ বোলে ঈশ্বর অনেক আছে। কেউ বিশ্বাস করে ৩৩ কোটি। ঈশ্বরের এই বিচিত্র ধারনার মধ্যে অনুমানিত ঐশ্বরিক–মানুষ, প্রকৃতির বিভিন্ন মাত্রায় বিদ্যমান আছে যেরা হোছে – অদ্বৈতবাদ , সর্বেশ্বরবাদ, সর্ব–ঈশ্বরবাদ এবং সর্বপ্রাণবাদ।
য়খন দেবতাদের প্রকাশ সংক্রান্ত বিশ্বাসের বিশ্লেষণ করি, তখন দেখা যায় যে এদের মধ্যে একটি আপাত এবং স্পষ্ট অসঙ্গতি আছে যা যুক্তি উপেক্ষা করে। এই বিষয়ে পুনর্মিলন করা য়ায না। অতএব , যেমন বিপথগামী মতামত গ্রহণ করতে, হিন্দু সমাজের মধ্যে সংযোজক বা অনুকূল হচ্ছে, চিন্তা করে কি সম্প্রদায় A এবং B ঈশ্বর সম্বন্ধে প্রকাশ করতে সমানভাবে বাস্তবিক যা সঠিক হয় যেমন যে ইশ্বর অজীবিত এবং সামর্থহীন বিচারধারা হয়ে যায় যেইটা শুধু ধর্মীয চিন্তাধারাতে আধারিত আছে, কিন্তু বাস্তবতা জন্য ধ্রুবক প্রয়োজনের সঙ্গে কি ভাবে এক ব্যক্তি দিন–প্রতিদিন জীবনে ব্যবহার করতে পারে, যেইটা কারণের আইনে কেন্দ্রিক আছে।
এছাড়াও হিন্দু দেবী–দেবতার আধার আদিবাসী বিশ্বাস বনাম ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের পৌরাণিক পরিপ্রেক্ষিতের উপরে আছে। এই কারণে হিন্দু ঈশ্বর ধারণা বৈধ সত্ত্বা হিসাবে প্রতিপাদিত করা যাবে না বা নিশ্চিত করা যাবে না যে তাদের অস্তিত্ব মিত্থা কথার উপরে আধারিত আছে, যার উপরে লোক বিশ্বাস আর কুসংস্কার করে।এটা ধারনা প্রতিপাদিত করা জাবে য়খন হিন্দু–ধর্মের তুলনা অন্যান্য প্রাচীন ধর্মের পুরাণের সংগে করা যায় যেমন মিশরের, যূনানী, রোমান এবং জার্মানিক বা স্লাভিক সভ্যতা য়াদের বারে অনকে কম লোক অধ্যয়ন করে, যেগুলো কি সুধু ধর্মীয় উপকথা বা লোকাচারবিদ্যা আছে।
ঈশ্বর সংক্রান্ত কাল্পনিক গল্প অন্যদের প্রলুব্ধ করা আবেগপূর্ণ, যেইটা রহস্য সম্ভ্রম সঙ্গে সংযুক্ত আধারিত আছে, যেইটা মানুষকে চরম বা তুরীয় বাস্তবতার সংগে যুক্ত করে যেইটা একটি সাংস্কৃতিক প্রতিবেশ মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে। এটা ব্যক্তি, পরিবার, বংশ এবং সমাজেকে অনেক প্রভাবিত করে য়েটার কি অধিকারপুর্ণ প্রভাব হয়, যদিও এগুলী সময় উন্নয়নের উপর কাল্পনিক, অবিশ্বস্ত বা তর্কহীন প্রমাণিত হতে পারে। আজপর্য়্ন্ত কেন এই বিশ্বাস বেঁচে বা বিদ্যমান আছে কারন ইগুলো অনেক কারণের উপর ভিত্তি করে আছে, য়েগুলো বুঝিয়ে-সুঝিয়ে সমাজের প্রতিটি দিক থেকে একত্রিত করা আছে। এটা বিশ্বাস করতে অন্যান্য কাউকে ফিরিয়ে আনা প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে যেমন চিন্তা পশু মানসিকতা নতিস্বীকার করেছে যেটার দ্বারা তাদের ব্যক্তিগত পরিচয দেয় যেইটা কি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য জড়ান বা যু্ক্ত আছে যেইটা ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রতি একটি অপরিহার্য ব্যাপার।
আমরা ক্রীড়া দল এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এই সাধারণ উদাহরণ পাই, যাতে মানুষ তাদের দল বা পার্টির প্রতি বেসী অনুগত ও বিশ্বস্ত হয়। কোন ব্যাপার কেনো না হোক। এই হিটলার সৈন্যদের নিষ্ঠুরতার উপরে
সুস্পষ্ট হয়েছে। কিভাবে তাদের বৈশ্বিক নজরিয়াতে পুরো সংস্কৃতি ও সমাজকে ছলিত করা য়াবে। অতএব, সবাই দার্শনিকভাবে সম্ভব সত্য হতে পারে, কিন্তু সবই একেবারে সত্য হতে পারে না।
এটা আবার কিছু কিছু মানুষের জন্য পুর করতে অভাবনীয় হতে পারে যে তাদের ঈশ্বরের ধারনা, য়েটা যে তারা সমর্থন করে আর গূরুত্ব বুঝে, সেটি একটি ভ্রান্ত ধারণা হতে পারে। অতএব, বিশেষ করে বিপরীত
পরিস্থিতিতে কোন উপসংহার করতে পারে, যদি অন্যদের দ্বারা নিশ্চিত করা হয়, য়েটা যে তারা সম্মান করে। এই পর্যন্ত আমার হিন্দু বন্ধুদের জন্য আমার উদ্বেগ আছে কি তাদের সবকিছুর পরিমাপ করার য়ন্য।
সাংস্কৃতিক সীমানা , সামাজিক নিয়ম এবং জনপ্রিয়তাকে অনুমতি দেয় না, বরং সত্বকে এমনকি যদি তোমাদের জীবনে বিভিন্ন উত্তরান্ত নিয়ে য়ায। তবে য়েটা কে অনুসরণ করেছেন। আর একমনি কি একা এই হাঁটতে হয়, এটা অনুগমন করতে নিরুত্সাহিত না হয়। কোন সমস্যা নয় কোথায় য়েতে হয়। অন্যভাবে আপনি ধ্বংসের দিকে ভুল দিক যেতে শেষ করতে পারেন যেমন যে আপনী ভাল ভ্রমণ বা বিপথে চালিত লোকদের মধ্যে নিষ্পিষ্ট পাথকে নিশ্চিত করেছেন।

মতি ৭:১৩–১৪
১৩ “সরু দরজা দিয়া ঢোকো, কারণ যে পথ ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায় তার দরজাও বড় এবং রাস্তাও চওড়া। অনেকেই তার মধ্য দিয়ে ঢোকে। ১৪ কিন্তু যে পথ জীবনের দিকে নিয়ে যায় তার দরজাও সরু, পথও সরু। খুব কম লোকই তা খুঁজে পায়।

অবশেষে আমি আশা করি যে এই সরলতা বা স্পষ্টতাপূর্ণ পোস্ট করে আপনাদকে বিপর্যস্ত করি নি। আমী বিশ্বাস করি যে অনেক মানুষ পবিত্রতা এবং নিষ্ঠার কারণে এই বিশ্বাস করে। আপনি উত্সাহী এবং আন্তরিক হতে পারেন, কিন্তু আন্তরিকভাবে ভুল হতে পারেন আর এটাই বিন্দু আছে য়েটা আমী আমার প্রিয হিন্দূ বন্ধুদেকে চ্যালেঞ্জ করতে চাই।
শেষে আমি ঈশ্বর সম্পর্কে আপনাকে সন্দেহের মধ্যে ছেড়ে চলে যেতে চাই না, কিন্তু আমী আপনাকে নিমংত্রণ করতে চাই যে আপনারা একজনের উপরে আধারিত হযে থাকো না, যিনি আপনাদের আধ্যাত্মিক বোঝা নিজের উপরে নিতে চান। ঈশ্বর আপনাদেক মঙ্গল করুন!

মতি ১১:২৮–৩০ তে যীশু বোলেছেন
২৪ “তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব। ২৯ আমার জোয়াল তোমাদের উপর তুলে নাও ও আমার কাছ থেকে শেখো, কারণ আমার স্বভাব নরম ও নম্র। ৩০ এতে তোমরা অন্তরে বিশ্রাম পাবে, কারণ আমার জোয়াল বয়ে নেওয়া সহজ ও আমার বোঝা হালকা।”

 

 

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

gods of Hinduism 

One Response to “হিন্দু–ধর্ম এবং দেবী–দেবতা”

  1. Neerob says:

    Hello, I hope you are fine. I am Neerob Ghosh Joy from Gazipur, Dhaka. I want to know more about our religion. I want to contribute to our religion.I read your blog/site. If you help me I will be thankful for that.

Leave a Reply