সর্বেশ্বরবাদের বিভ্রম

পূরাতন যুগের প্রবাদ আছে যে ঈশ্বর সর্বকিছুতে এবং সবকিছু ঈশ্বর। এই প্রবাদ অতি তীক্ষন এবং তীনজন বন্দুকধারীর মতে মনে হয়, যেমন সবাই একের জন্য ও একজন সকলের জন্য এই চিন্তাধারা ইশ্বরের আধ্যাত্মিক স্বভাবের হঠনের সাথে মিল খায়না, যাহা প্রমানিত ভাবে মূলভুত ভাবে এবং ব্যবহারিক ভাবে দোষপূর্ন আছৈ, যেমন অনকে ইহা অবধগম্য এবং দার্শনিক ভাবে মিল খায় না। সর্বপ্রথম এটি কি করে, সম্ভব হতে পারে যে অসীম ঈশ্বর একটি ব্যক্ত হয়ে যাবে। কিন্তু দোষযুক্ত এবং পরিবর্তন অথবা সীমিত অংশে অনকেক টূকরোতে বিভক্ত হওয়া, ঈশ্বর তত্বের বিপরীত। এবং অতিভিক্ত যা কিছু ভ্রান্ত অগ্যানতা কে জন্ম দিয়েছে। তা ঈশ্বরের পূর্নভাকে বিভিন্ন রুপ দিয়ে তার মধ্যে গড়মিল সৃষ্টি করছে। অন্য কথায় বলা যেতে পারে যে এই আকাশকে সত্য কে ভাবে একটি ভ্রান্তি হতে পারে? এতএব, ঈশ্বর যদি সর্বশেষ সত্য না হয়, তাহলে ইশ্বর আবশ্যক ভাবে সর্বশেষ নয়।
ঠিক একই এটা কি করে সুনিশ্চিত করা যেতে পারে যে সর্ব শেষে এঈ গড়মিলের কোন দিন পুনরায় মিলন হতে পারে? এই সম্ভাবনার সাথে সংসারের চক্রকার নিয়মের মিলন হতে পারেনা। এর পর বর্তমান জনসংখ্যার বৃদ্ধি প্রমান করে যে এসব ক্ষনস্থায়ী এবং ভ্রান্ত ভৌতিক অশ্তিত্বের পথ পূর্ন মিলনের সন্য বিনাশের দিকে এগিয়ে যাছে।
বহূঈশ্বরবাদ চিন্তাধারা অপরটি দ্বন্দ্ব হচ্ছে, ঈশ্বর সম্বন্ধে সরশেষ অথবা পূর্ন অস্তিত্ব। ঈশ্বর সম্বন্ধে এই ধারনা নৈতিক অথবা অনৈতিক হতে পারে, তথাপি এহা মানুশ্যকে দেখায়, যদিও ঈশ্বর নৈতিক প্রানীর মতো কাজ করে থাকেন। পূনরায়, এটা কি করে সম্ভব যে এই প্রকাশের উচ্চমানের নৈতিক অথবা অনৈতিক প্রানী নিম্ন মানের নৈতিকতার সুরে নেমে আসতে পারেন। তথাপি হিন্দূ ব্যক্তি অন্যদের প্রতি শুভচিন্তক ভাবে ব্যবহার করার জন্য উত্সাহিত হয়, যাহা সহজ–জ্ঞান তাদের সর্শেষ নৈতিক অবশ্থায পৌছাতে বিপরিত দেখায়। আবশ্যক ভাবে তাদের ক্রিয়া, তাদের দেবতাবাদ–দর্শন না, ধৃষ্টাপূর্ন ভাবে পারামর্শ দেয় যে প্রকারের বিশ্ব–প্রেম ভাবে তার নৈতিক সংগতি থেকে হোইটা নয়, কিন্তু বড়ো আছে, বিশেষ করে যখন এটি সত্যতা সংস্কৃতিক এবং সামাজিক অস্তিত্বকে কিছু দিয়ে থাকে। এঈ প্রকারের তাদের সিদ্ধান্তকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য এক সংগে যুক্ত করার একটি পদস্থাপনের পাথর। এই সিদ্ধান্ত দিন প্রতিদিন চলার জীবনের কি মূল্য এবং আচরনের মধ্যে মিল নেই। তাছাড়া কি করে নৈতীক বিশেষত্ত্বগুলী অর্থহীন এবং ভ্রান্তীজনক হতে পারে এবং কিভাবে এই সমস্ত মেধাবী কাজ রহস্যময় ভাবে অর্থপূর্ন হতে পারে? এই ভাবে এহা চরম সত্য থেকে বেশী জাদুপূর্ন লাগে। আসলে সর্বেশ্বরবাদ অনুসারে এডল্ফ হিটলারের কাজের মধ্যে এবং মাদর টেরেষার কাজের মধ্যে পার্থক করার কোন প্রয়োজন নেই। যেহেতু আসলে কোনো ভিন্নতা নেই, সেই জন্য ঈশ্বেরের সমালচনা করা যেতে পারে। তথাপি, সর্বেশ্বরবাদ যাহা বিশ্বাস করে, এহা নৈতীক গুনাবলীকে আতিক্রম করে। যেমন একজন লোক অলস ভাবে দারিয়ে থাকলে নৈতীক চরিত্রের অবহেলনা হয়, যাহা একটি সর্বজনীন জাস্টিস পদ্ধতির বাস্তবতার প্রতি সাক্ষ্য হয়। যাহা ভূল থেকে সত্যের দিকে ইচ্ছাপূর্ন ভাবে নিয়ে যায়। বলার অর্থ এই যে, একজন বন্ধুর দেওয়া দানের এবং একজন চোরের সেই দানকে চুরী করার মধ্যে কোন পার্থক্ক নেই। স্পষ্ট ভাবে জানা যায় যে এইকাজ সেই চোরের জন্য বেইমানী গন্য হবে। আপনী কি কোন এমন একটি দুনিয়ার বা সমাজের কল্পনা করতে পারেন, যার কোন নৈতীক সীমা নেই। এই প্রকারের সমাজে থাকার মানে হচ্ছে অরাজকতা রাষ্ট্রে থাকা। সাধারনত সর্বেশ্বরবাদ বিবেকপূর্ন ভাবে বুঝতে পারে যে সামাজিক প্রবৃত্তির জন্য একটি নৈতীক মাপদন্ড থাকা দরকার, যা আসল এবং গুরুত্বপূর্ন হয়। এবং এই মাপদন্ত থেকে তারা কোনো মতে মুক্ত হতে পারবে না এবং যাহা মৃত্যুর পরেও থাকবে এবং যেটাকে সর্বেশ্বরবাদ বিশ্বাস করে, যে পুনর্জন্মের কার্মীক ফলাফল আছে। এই সত্য দেখায় যে একটি নৈতীক মাপদন্ত আছে। হিন্দুরা বিশ্বাস করে যে নৈতীকতার ভাল এবং মন্দ ফলাফল আছে। সর্বশেষে আমি বলতে চাই যে হিন্দু ভাইরা অনৈতীক নয়, কিন্তু তাদের চলার জন্য কোনো শক্ত নৈতীক মাপদন্ত নেই। যদি এই প্রকেরের ব্যবহার আর্বশ্যক ভাবে অবাস্তব এবং ভ্রন্তিকারী হয়ে থাকে, এবং তাদের বিশ্বাসকে যুক্ত করে থাকে, যেমন কি বর্নিত আছে যে এটা শুধু চরম লক্ষের সাধন মাত্র। এইা বিশেষ করে প্রতিবাদী হয়, যাহা তাদের জীবন–ধারা দ্বারা মিথ্যা লাগে। সর্বশেষে বলা যেতে পারে যে ঈশ্বরকে অনৈতীক বলা গেলে বুঝা যাবে যে ঈশ্বর সম্বন্ধীয় চিন্তা ধারা একটি উন্মাদ সমাজের পথের সমতুল্য।
অন্য কথা হচ্ছে, সর্বেশ্বরবাদ তর্ক এবং যুক্তিকে অস্বীকার করে, যেমন দ্বন্দের নিয়মের বিরোধ করে। এমন বলা যায় যে A এবং A নয়, একই এবং এই দুটি একই বাস্তবতা। তথাপি তাদের দৈননদিনের জীবনে এই বিশ্বাসধারার মিল হয় না, আর না তাদের সর্বেশ্বরবাদী দর্শন সমর্থন করে যে সত্য এবং মিথ্যার দ্বৈতবাদকে সমর্থন করে, যেটাকি বাস্তবিকতা এবং ভ্রান্তির ভিত্তির উপরে আধারিত আছে। এই ভিত্তিহীন সিন্ধান্তের কিছু উদাহরন হবে বহু–ঈশ্বরবাদ মেনে নেয় যে একজন ব্যক্তির অস্তিত্ব নেই, যা উপহাস মুলক ভাবে একজন ব্যক্তিত্বের অস্তিত্বের দাবীকে মেনে নেয়, এটাও বিশেষ ভাবে উল্লেক করা যায়যে সময়–সীমার মধে বাস্তবিক অসীমতা আছে। এটা হচ্ছে বিচিত্র এবং কাল্পনিক যা শুধুমাত্র গানীতিক গটনের মধ্যে থাকে। এহার অতিবিক্ত ব্যক্ত করা যায় যে তাদের সীমিত স্তর যে ঈশ্বরকে জানা যায়না, কারন ঈশ্বর স্বযংসিদ্ধ, তার সাথে–সাথে ঞ্জান সম্বন্ধে একটি সর্বাঙ্গ এবং পরম বিবৃতি তৈরী একটি নির্দিষ্ট প্রানীর মত।
এর উপরান্ত যদি সর্বেশ্বরবাদ নিজেদের ঞ্জানের মধ্যে থাকে, এটা তাদের রহস্যময় যা সখীম মানুষ থেকে আসে এবং যে মানুষের উদভাষীত ধারনা এবং বিভ্রান্ত কথা থেকে জন্ম নেয়। এইজন্য তারা নিজেদের চিন্তাধারার উপরে বিশ্বাস করতে এবং স্থির থাকতে পারে না, যেটাকি তার সীমাবব্ধতার শ্বীকার হছে, যা তাদের ভ্রান্ত এবং গুরুদের শিক্ষার উপরে নির্ভর করে। ইহা তাদের বিষয় সম্বন্দে ভ্রান্ত হতে পারে, যাহার বিষয়ে আমি জোর গলায় সন্দেহ করতে পারি, যেহেতুক এই সম্পূর্ণ দার্শনিক পথ মুলত এবং স্বস্পষ্টরুপে অনির্দিষ্ট হতে পারে। যাহা অনিয়মিত এবং অস্বাভাবিক বিক্ষোভের মত হতে পারে, বিশেস ভাবে অপ্রাকৃতিক এবং অনিয়মিত হতে পারে। যেহেতুক এর কোন কার্জকর নেই, যেটাকি এই বিশ্বাসের সমর্থন করে। তাদের দৈন্নদিন জীবনের কাজের মধ্যে মিথ্যা আছে। সর্বপরে সর্বশ্বেরবাদ কি প্রমান দিতে পারে যে ভৌতিক জগৎ অবাস্তবিক। তাদের কাছে কোন বিভিন্ন প্রমান আছে স্বভাবিক বাস্তবিকতার বিরুদ্ধে প্রমান দেওয়ার জন্য। এর অতিরিক্ত কোন সর্বেশ্বরবাদ সাহস করবে কি যে রাস্তার দুইদিকে না দেখেই রাস্তা পার করবে? শুধুমাত্র বিশ্বাস করা ভুল হবে যে যান–বাহনগুলী তাদের কল্পনা মাত্র। এর ফলে যানা যাবে যে এহা ভৌতিক ভাবে সম্পূর্ন সত্য। তার পরে জানা যাচ্ছে যে বিঞ্জান শুধুমাত্র কথা সাহিত্য। যা হোলীউডার উৎপাদিত একটি কাল্পনিক উৎপাদন। এসব ছারা বলা যেতে পারে যে আমরা একটি কাল্পনিক বিশ্ব–স্বপ্নের মধ্যে রয়েছে, যা বাস্তবিক ভাবে সত্য নায়, কিন্ত শুধুমাত্র আজে–বাজে কথা। এই প্রকারে এই পূরধরনের মায়া স্বাভাবিক এবং স্থায়ী নয়, বরং এহা অস্বভাবিক সিদ্ধ্যান্ত।
তাদের দর্শনের অন্যান্য অবাস্তব দৃষ্টিভঙ্গীর মধ্যে চারিত্রিক এবং অবাস্তবিকতা আছে, যেমন বিবেক, আবেগ, ইচ্ছা, এবং ভ্রান্তি আছে যা ঈশ্বরের চরিত্রের বিপরীত। তথাপি বাস্তবিক ভাবে যদি কোন ব্যক্তি কাজ না করে, তাহলে সে গভীর ঘুমন্ত অবস্তায় আছে। এর দ্বারা দেখা যায় যে ঈশ্বরের সম্বন্ধে অতি সরলীকরন যা প্রমান ছারা হয়না এবং যা পার্থিব এবং ভাষা দ্বারা প্রমান দেওয়া আবশ্যক, এবং যা চিত্র এবং উৎপত্তি সম্বন্ধে আছে, যা আমি আমার অন্য আটিক্যলের মধ্যে লিখেছি।
নাস্তিক এবং ভৌতিকবাদ
তাছাড়া বলতে আচে যে ঈশ্বর পাথর বা লাঠির মতোই আছে য়েইটা সধারণত উল্লেখ করে য়ে মানব ঈশ্বরত্ব প্রতি অগ্রগতিত পিছিয়ে পোরেছে। আমী ভাবছি যে মানব পুনরায় দেহধারণ করতে পিছিয়ে পোরেছে সেইটা দিয়ে বুঝতে পারী য়ে ঈশ্বরে থেকে দূর হয়ে জাছে। এই পুরো ঈশ্বর ধারণা বিষয়ে নিয়ে লাগছে য়ে যেমন ভাবে হিন্দূরা অন্যদের সংগে ব্যহার করে সেইটী বিপরীত হচ্ছে। এটা তাদের মধ্যে বর্ণ সিস্টেম দ্বারা দেখা যায় যেতে তারা দলিতে কে ছোটো মানব বোলে। তথাপি অন্য ইশ্বরের অন্য প্রতিনিধিকে অসম্মান করা মূলত নিজেকে অসম্মান করা হচ্ছে।
হিন্দু সমাজের মধ্যে অন্য মান একটি শিক্ষণ সহ্য করা যেটী হচ্ছে “সর্প পথ ইশ্বরের কাছে নিয়ে যায়” যেইটাকে আমী আমার অন্য বেবসাইটে লিখেছি এবং তথাপি জাতীয়তাবাদী হিন্দু জন্য যেতে তারা আবেগপূর্নভাবে দর্শন ও ধর্মেরের উপরে আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া করতে পারে যে তারা সত্য এটাকে বিশ্বাস বা গ্রহণ করে না। জখন তারা দেখে যে তাদের এটা সংস্কৃতির বিরোধে আচে তখন তারা তীব্রভাবে অন্যান্য বিশ্বাস সিস্টেম আক্রমণ করে।
সর্বপাথ ঈশ্বরের কাছে নিয়ে যায়
নিষ্কর্স রুপে বলা যেতে পারে যে এই সম্পূর্ন দন্তকথা সর্বেশ্বরেবাদের সম্বন্ধে শুধুমাত্ত মরি্চিকা মতা বা বিপরীত ঈন্জিনিয়ারিংগে কাজের মত বা জীবনের সংগ্রামকে সমাধান করে। এই জীবনে তার নিজের দু:খ, কষ্ট এবং মৃত্যু আছে। এই দন্থকথা একটি স্তুপকে দার করার চেষ্টা করেছে, যা একটি কাঠামোর ভিতরে একটি সংস্থাকে সংস্থাপি করে একটি ঘর নির্মাণ করতে চায়। এটি একটি প্রতিক্রিয়াশীল প্রতিক্রিয়া যেটা জীবনের ভিন্নতাকে ব্যাখ্যা এবং মিলন করার চেষ্টা করে। এহা একটি চৌরা খূঁটিকে গোল ছিদ্রের মধ্যে ঢোকাবার মত, কিন্তু এহা কার্জকারী হয় না। অতএব এই প্রকারের প্রচলিত ধানধারনা বিনা সটিক কাজের দ্বারা করা হয়, যা অবাস্তব এবং অআলোকিত, বা নিয়মনুসারে নয়। যীশু এই প্রকারের মানসিকতাকে কপটতা বলেছেন, অর্থাত যারা নিজেকে কিছু কেখাবার ভান করে, কিন্তু আসলে নয়।
হতে পারে ভ্রান্তির এই পূর্নধারনা বিনাষের এবং জীবনের ভিন্নতার একটি নকল মাত্র যা আশাপূর্ন মিলনের একটি অনুভুতি। তথাপি এহা বিশ্বাস এবং ইচ্ছা করতে আপনী কতো খাঁটি আছেন, এটা সেই বিষয়কে আবশ্যকভাবে বাস্তবিক বা অবাস্তবিক তৈরী করে না। সসম্মানে চিন্তা করতে পারা যায় যে এই বৃহত হিন্দূ সমাজ তাদের ধর্মীয় চিন্তাধারায় বেসী আলোকিত ভাবে অগ্রসর হয়েছে। যেটা বিপরীত এবং ভিত্তিহীন, যেটা সমাজিক দূর্বলতার উপরে চিকে আছে এবং এই সমাজে অনেক কুষ্ঠ এবং অন্ধ ব্যক্তি আছে। এটা দেখায় যে এই প্রকারের প্রথা এবং বিশ্বাস আলোর পথে যা সমাজে নিয়ে যায় না।
সর্বশেষে আমী বাইবেলের বিশ্ব সম্বন্ধে ধারনাকে প্রস্তাবিত করতে চাঈ, যাহা জাচাই করা হয়েছে, তথাপি ঐতিহাসিক ও দার্শনিক ভাবে জাচা করা দরকার। এবং এখনো ঐতিহাসিক ও দার্শনিক ভাবে বিশ্বাস করতে পারে, যেটা কি সুসঙ্গত, প্রাসঙ্গিক, এবং বিশ্বাসযোগ্য। বাইবেল বাস্তবতা একটি সর্বোচ্চ ব্যাখ্যা প্রস্তাব করে যে চিরকাল, তুরীয় সর্বজ্ঞ এবং সর্বশক্তিমান ঈশ্বর সব বাস্তবতাকে তৈরি করেছেন যা ভৌতিক এবং আধ্যাত্মিক মানবজাতির সঙ্গে চূড়ান্ত হিসাবে তৈরি করেছেন। মানবজাতি জাতিকে ইশ্বরের প্রতিমুর্তিতে তৈরি করা হয় যদিও ঈশ্বর না, তার গুণাবলীকে ভাগ করেছেন , যা একটি সচেতনভাবে নৈতিক ও বুদ্ধিবৃত্তি সাধ আছে যে একটি অমূল্যে নৈতিক এজেন্ট হিসাবে তৈরী করা হয়েছ। তার এতো বোরো হবা সত্য সেই নিজের সৃস্টিকর্তার পবিত্রতার বিরুধ করেছে। জহার কারনে সারীরিক বিচ্ছৈদ ঘটেছে, অতবা মানুষকে ঈশ্বর থেকে দূর করেছে। আর মানবজাতি একটি পাপিষ্ঠ প্রকৃতি পেয়েছি. ভালো খবর এই যে ঈশ্বর দযালূ আছেন, জারকারনে প্রভু মানুষ হয়ে জন্ম নিলেন আর মানুষ জাতিকে ঈশ্বরের কাছে ফীরিযে আনার জন্য প্রান দিলেন। তার বলিদান ও কষ্টভোগের কারনে পরিত্রানের মুল্য পরিশোধ করলেন। সুনতে ঐই কথাটী রহস্যময় লাগে, কিন্তু য়দি কেউ সরল মন নিয়ে তার নামে ডাকে ও গ্রহন করে সে ঐই জীবনে পরিত্রান পায়। আর আগামী জীবনে মহিমাময় সর্গীয় জীবনের অধিকারী হয়।
যোহন ৮:৩৬
৩৬ তাই ঈশ্বরের পুত্র যদি আপনাদের মুক্ত করেন তবে সত্যিই আপনারা মুক্ত হবেন।
মতি১১: ২৮–৩০
২৮ “তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব। ২৯ আমার জোয়াল তোমাদের উপর তুলে নাও ও আমার কাছ থেকে শেখো, কারণ আমার স্বভাব নরম ও নম্র। ৩০ এতে তোমরা অন্তরে বিশ্রাম পাবে, কারণ আমার জোয়াল বয়ে নেওয়া সহজ ও আমার বোঝা হালকা।”

 

 

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

The illusion of pantheism

 

 

Holman QuickSource Guide to Christian Apologetics, copyright 2006 by Doug Powell, ”Reprinted and used by permission.”

Leave a Reply