অনকে পূর্বী–ধর্ম বোলে যে পুনর্জন্ম মৃত্যুর পর জীবনের কর্মের ফল। হিন্দূ লোকেরা মানুষের জীবনকে একটী চক্রের মতো দেখে, যে মানুষ জন্ম নিবে, মোরবে আর আবার জন্ম নিবে, য়েটাকে সংসারা বলা হয়, যেটা যে পূর্ব জীবনের ভালো বা খরাব কাজের কর্ম। আর এটা প্রত্যেকজন মোক্ষ পাবার জন্য আপন–আপন পূর্ব জীবনকে প্ররিচালিত করতো। মোক্ষ সংসার থেকে মুক্তি পাবার একটী রুপ। এতএব, হিন্দু চূড়ান্ত সিদ্ধি হচ্ছে জীবন চক্র থেকে ছুটকারা পাওয় যেটা কি আর কিছু অন্য রুপ নিয়ে জন্ম নেয় নে।
কিছু পদ্ধতি আছে যেগুলার দ্বারা অংতিম চূড়ান্ত থেকে মুক্তি পায়বা যায়, জখন লোক জ্ঞান, ভক্তি আর কর্মের সাথে কঠিন যোগ করে, যাতে কি শেষে মানুষের আত্মা এই জড়বাদী রাজত্বথেকে মুক্তি পায়।
তথাপি, এই বিশ্বাসের পদ্ধতিকে কোনো সময় প্রমানিত করা য়াবে না, যদিও অনুশীলনকারী তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তি হিসাবে এটা বিশ্বাসকে গ্রহণ এবং স্বীকার করেছে। সম্প্রতি আমী মৃত্যুর পর জীবনের উপরে একটী গগ্প লেখেছী যেটা কি ব্যক্তি ও ডাক্তারদের সাক্ষাৎকারের উপরে আধারিত আছে। এই লোকগুলী যার মৃত্যের পরে জীবনের দৃশ্য সম্বন্ধে৪ সটিক প্রমানের হিসাব দিবার জন্য সারা পৃত্বীতে পরিভ্রমন করে। তাদের অনুসংধানের ভিত্তিতে লোকেরা নারকীয় অথবা স্বর্গীয় রাজ্যের অনুভব করেন, যেমন কি মৃত্যুর পরের ব্যাখ্যা বাইবেলের মধ্যে পাওয়া যায়। এমন নয় কি এই সমস্ত সত্ব ক্ষনস্থায়ী প্রায়শ্চতকারী বিচারের পদ্বতির মতো যানা যায়।
আরম্ভ করাব জন্য আমী বিশ্বাস করি যে হিন্দূ লোকেরাও মন্দতার সমস্যাকে আর এর প্রতিফলকে চিনে। কিন্তু তাদের চিন্তাধারা ভিন্ন আছে তথাপি তাদের চিন্তাধারা কেমন ভাবে পরিচলালিত হয়, তাহাদের মধ্যে পার্থক্য দেখা দেয়, তাদের নিকটবর্তী মৃত্যুর অনুভবের মধ্যে যা আমি পূর্ব্ব এবং বাইবলের বর্নানার মধ্যে উল্লেক করেছি।
রোমী ১ এবং ২তে বোলছে কি ভাবে ঈশ্বর মানুষকে নৈতিক কম্পাস দিয়েছে যেটা কি আমাদের ভীতরে আছে যেটা কি আমাদের আত্মিক বৈরোমীটর য়েটা আমাদেকে ভাল এবং খরাবপের সংকেত দেয় আর পাপ প্রকৃতি আর বিচারের আধার নির্দিষ্ট করে। এই জ্ঞান খুবই সাধারণ এবং এটা আমাদের মানব বানায়। এখনো এটা এই নৈতিক দুবিধার সম্পাদন যে একটি হিন্দু চিন্তার বনাম খ্রিস্টান বিশ্বাসের সাথে হিন্দু চিন্তাধারার উপযুক্ত–ভাবে স্বাভাবিক বুদ্ধির পার্থক্কে দেখা যায়।
বাইবেল বলছে, মানুষের মৃত্যু হবে আর তারপরে বিচার হবে, কিন্তু হিন্দূ আত্মার পুনর্জন্মের পর বিশ্বাস করে, যেটা কি পুর্নবীকরণ হয় আর সেটী কারণ ও প্রভাবের ফলস্ৱরুপ হয। আশাপূর্ণ পুর্নবীকরণ সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছায় যেটা কি ইচ্ছা মতো একটা জীবনে আছে।
কিছু সমস্যা আছে, যা আমি হিন্দূ বৈশ্বিক–চিন্তাধারা সংক্রান্তের মধ্যে পরিলক্ষিত করেছি, যেটা কে আমী বিশ্বাস করি। এটা মানুষের জীবনে পবিত্রতার দ্বন্দ্ব বা পরস্পরবিরোধী হয়, য়েটা কিছু প্রাণী এবং গাছকে দ একটি মানবিক জীবনের চেয়ে আরো শালীনতা এবং সম্মানের সঙ্গে দেখা দেয়।
আমি য়েটাকে উল্লেখ করছি, সেটা হচ্ছে লোক য়েগুলো কে স্তর এবং শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে, য়েটা কে দলীত বা অস্পৃশ্য বলা যায়। যেগুলো ভারতের জনসংখ্যার প্রায় পঞ্চম ভাগ আছে।
এই রকম বর্নবাদ যেটা কি কিছূ ভাবে দাসত্বের মতো বলা যায়। আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার তাদেরকে পতিত ঘোষনা করেছে। কিন্তু অনানুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় সমাজের সংখ্যাগরিষ্ঠত হিন্দু মানুষ দ্বারা তাদেরকে ঊঁচু করা হয়েছে।
বাস্তবে এই ধর্মীয় নিপীড়ন সমাজের রাজনৈতিক এবং সামাজিক কাঠামোকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে যেটা বিভীন্ন ব্যক্তির কার্যের উপর নির্ভর করে করা যায়। দাসের সমর্থেন দ্বারা তাদের সংস্কৃতি সফল হয়েছে। এতএব এই নিম্ন বর্ণ মানুষ সদস্যদের প্রতি এই অধ: পতিত এবং দুর্বল আচরণকে সরকার সহ্য করে যেটা কি সত্যিকারে খরাপ।
এই রকম মানুষকে বলা যায় কি তারা তাদের পূর্বজীবনের কার্যের কারণে ছোটো জাতিতে জন্ম নিযেছে আর ভাগ্যের জন্য তাদের পরিস্থিতি দযনীয় আছে। তথাপি আমি আশ্চর্য করী যে ভাবে অহিংসার হিন্দু–দর্শন এই ছোটো লোকেদের ক্ষতি এড়াতে পারবেন, যেগুলা সমাজের সবথেকে ছোটো।
খৃস্টান মিশনরী দলিত লোকদের কাছে যীশুর ভালবাসা প্রচার করেছে, এবং বলেছে যে ঈশ্বর সব লোককে উচ্চ বিচার দিয়েছেন। কিন্তু ভিত্তিগত হিন্দু এই প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছেন। অহিংসাকে ছেড়ে দিয়েছেন এবং খৃস্টান, দলীত আর মিশনরীদের উপরে আক্রমণ করছেন।
তথাপি তারা যেইটা প্রতিবাদ করছে সেইটা হচ্ছে তাদের সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণের উপর নিয়ন্ত্রণ হারানো। তারা হিংসাকে গ্রহন করে নিয়েছেন এবং মানুষের পর ভয় আনার কৌশল গ্রহন করে নিয়েছেন। য়েইটা কি তাতের শান্তিবাদী–ধর্মীয ছিন্তারার বিরোধাভাস দেখায়।
কিছু হিন্দূর জন্য অহিংসার মানে হচ্ছে মাংস এবং বলিদান থেকে দূর রাকা, তথাপি দেবী–দেবতাকে খুশী করার জন্য একটী দলিতকে বলিদান করা কি গ্রহনীয় আছে? অন্য বিন্দু হচ্ছে হিন্দু চিন্তার মধ্যে ভ্রান্তধারনা য়েইটা হচ্ছে মানব জীবনে বার–বার জন্ম নেওয়া। তথাপি হিন্দূ এই বিশ্বাসকে করে যে পৃথ্বী ক্ষনশ্থায়ী। বৈজ্ঞানিক টেলীস্কোপ দ্বারা বিশ্বের ক্রমাগত বিস্তারকে পর্যবেক্ষণ দ্বারা ক্ষনশ্থায়ী জাহির করেছে য়েইটা কি বিগব্যাংগ সিদ্ধান্তথেকে এসেছে।
অনুমান হচ্ছে যে মানুষের আত্মা অনন্তকাল সময়পর্যন্ত ক্ষনশ্থায়ীর বিশ্বতে উপস্থিত থাকবে, য়েইটা কি শুধু অর্থহীন।
জীবন ক্ষনশ্থায়ী সংগে যুক্ত আছে। তাহালে কোথা থেক প্রথম মানুষ জন্ম নিলেন আর কি ভাবে তারা কর্মফল অন্তর্জগতের মধ্যে অংশগ্রহণ করলেন, যদি তারা পূর্বে বিদ্যমান ছিলেন না? অন্যভাবে বলা যায় প্রথম জন্মের কি প্রয়োজনীয়তা ছিল, যখন কি পূর্ব অস্তিত্বে জীবনের কনো কর্ম ছিল না? একরকম ঈশ্বর কি বিগ–ব্যেংগ দিয়ে গমনকরেছে আর এখন ঈশ্বরের চোটো–চোটো টুকড়োগুলাকে জোরতে হবে কি?
এতএব যদি প্রমান সময়ের আরম্ভে দিকে নিয়ে যায়, তাহালে জীবনের আরম্ভে কিভাবে হয়েছে।? কোথায় তেকে এসেছে? প্রথম জন্মের জন্য কি প্রেরিত করলো? কারণ জন্ম হচ্ছে কর্মর ফলাফল।
এছাড়াও কর্মফল সম্পর্কিত অন্য বিষয় আছে সেইটা হচ্ছে কি ভাবে আপনি কর্মের জন্য দায়ী আছেন? কারণ পূর্ব জীবনের সম্ন্ধে আপনি অনভিগ্য বা কি ভাবে আপনী জানতে পারবেন য়ে পর্বত্তী জীবন পাওয়া জন্য এই জীবনে সাবেক প্রতিক্রিয়া জন্য তৃপ্ত করতে পারেন। কে জানে যে কে কথায় জাচ্ছে এবং কথায় থাকবে এবং কথায় শেষ হবে? এটা সুধুমাত্র একজনকে ধংশে বা নিরাশায় নিয়ে যেতে পারে। শেষে একজনকে বিনা নির্ধারিত পরিকল্পনায় ছেড়ে দেয় যে তাদেরকে মোক্ষের গুরূত্যপূর্ণ তত্বকে প্রাপ্তি করতে নিরাপদ করে না।
এইছাড়া নিরাশপূর্ণ কথা হবে য়ারা ছোটো জন্তুতে য়েমনী পোকা বা জন্তু হয়ে জন্ম নিবেন? য়ারা যোগা করতে জানেন, বা ওদের কি আশা আছে , যারা দৈত্য ইঁদুরের মতো ভবিষ্যের জীবন দেখে।
য়দি ভারতীয় সংস্কৃতির বিন্দুতে বিশ্বের আধ্যাত্মিক কেন্দ্র আছে যা বিশেষজ্ঞ গুরুদিয়ে ভরা আছে, তবে ভারতীয় সংস্কৃতি কেনো একটি আলোকিত সমাজের যুক্তিবিদ্যাতে আধারিত আছে এবং ভারতে অনকেগুলো কর্মের পাপীলোক আছে? সর্ব পরে যমন বিশ্বের ২/৩ কুষ্ঠ লোক এই ক্ষেত্রে পাবা যায় এবং পূর্ন বিশ্বের অধে অংধ লোক এই বিশ্বাসরে উপাকেন্দ্র পাওয়া যায়।
শেষে আমী বোলতে পারি যে বিশ্বাসের এই ভাঙা চাকা উপাসকদের বোঝা সমর্থন বা বহন করতে পারবে না, যারা হিন্দু ধর্মের পবিত্র গাভীকেকাজে নিয়োজিত করেছেন, যারা কি গুরু–রাজত্বের দিয়ে পরিচালিত করা হয়। এই আশা দিয়ে কি গুরূ তাদেককে চরম বা চূড়ান্ত গন্তব্য পথে নেতৃত্ব করছেন।
তারপর আবার এই পুরো সিস্টেম ঠিক একটি মায়াময় মরীচিকা হতে পারে যে এই দর্শনের চিন্তাধারাকে বিশ্বাস করতে একজন ব্যক্তিকে ফাঁকী দিচ্ছে। এই চিন্তাধারাতে কোন চূড়ান্ত বাস্তবতা নয়।
অবশেষে আমি জানি আমি কিছু কঠিন কথা বলেছি এবং আমি আমার হিন্দু বন্ধুদের অসম্মান করতে ইচ্ছা করি না, কিন্তু আমি তাদেরকে চ্যালেঞ্জ করী যে তারা তাদের বিশ্বাসের সাংস্কৃতিক সীমানা অতিক্রমকে চিন্তা করে দেখেন, যে তাদেরকে তাদের বিশ্বাসের ধর্মীয সিষ্টম থেকে দূরে রেখেছে। আবার আমি দুঃখিত যদি আমী আমার এই লেখ দিয়ে আঘাত করেছী, তথাপি আঘাত না করে চৈলেংজ করা আসান নয়। আমী আশা করী যে আপনারা আপনাদের আধ্যাত্মিক যাত্রাতে, আর সত্য বিশ্বাসের বৈধতার উপরে প্রদর্শন করেন য়েইটা আপনার বিশ্বাসের বিষয়ে দাবি করেন।
উপসংহারে আমী আশা করী যে সবলোকের জন্য আশা আছে, য়েইটা কি যীশু দেয়, কিন্তু আমাদের ধর্মীয় কার্যের দ্বারা নয়, করি বা না করী, কিন্তু তার ব্যক্তির এবং কার্যের উপরে সলর ভাবে বিশ্বাসের দ্বারা। য়েইটা আপনাকে আপনার আত্মার শূন্যতা কে আজাদ করে আর আপনাকে পূণর্জন্মের চিন্তাধারা থেকে দূর করে একটা নুতুন জীবন দিবে আর আপনার অপরাধবোধ সচেতন থেকে আপনাকে আজাদ করবে।
যীশু মতি ১১:২৮–৩০ তে বলেছে –
২৮“তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব। ২৯ আমার জোয়াল তোমাদের উপর তুলে নাও ও আমার কাছ থেকে শেখো, কারণ আমার স্বভাব নরম ও নম্র। ৩০ এতে তোমরা অন্তরে বিশ্রাম পাবে, কারণ আমার জোয়াল বয়ে নেওয়া সহজ ও আমার বোঝা হালকা।”
ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali
Copyright permission by Bridge-Logos “The School of Biblical Evangelism”
Copyright permission by Random House Inc./Multnomah on New Birth or Rebirth by Ravi Zacharias