Archive for the ‘Hinduism’ Category

যীশুর থেকে একটি হিন্দু দৃষ্টিভঙ্গি

Sunday, May 23rd, 2021

সাধারণত আমি কোন ব্যক্তির আত্মসাক্ষ্য আমার ব্লগ সাইটে পোস্ট করার আগে সম্পাদনা করি এবং সংক্ষিপ্ত করি তবে এই ক্ষেত্রে তারা এত সুন্দর করে তাদের বক্তব্য লিখেছে যে আমি, এটি যে রকম প্রেরণ করা হয়েছে সে অবস্থায়, ছেড়ে দিচ্ছি।  যাইহোক, আমি একজন ভারতীয় মহিলার কাছ থেকে এই ইমেলটি পেয়েছি যিনি হিন্দু পটভূমি থেকে এসেছেন এবং বাইবেলের পাঠ্যসূচীতে পাওয়া কথ্য সত্যের গুরুত্বের সংক্ষিপ্তসার হিসাবে তাঁর বার্তাটি স্বয়ং দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।  আপনি যখন তাঁর চিঠিটি পড়ছেন, আমি আশা করি এটি আপনার কাছে অনুপ্রেরণামূলক বলে মনে হবে এবং আমি আপনাকে একইভাবে নতুন নিয়মের মাধ্যমে বাইবেল পড়তে উৎসাহিত করব।  অধিকন্তু, আমি সাহিত্য এবং প্রত্নতত্ত্বের দিক থেকে শাস্ত্রের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে কাজ করার জন্য বেশ কয়েকটি নিবন্ধ লিখেছি যা আমি বিশ্বাস করি যে এর ঐতিহাসিকতার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে।

আমি যখন ষোল বা সতেরো বছর বয়সে তখন যীশু আমাকে একবার দর্শন দিয়েছিলেন। আমার পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার আগে এটি ছিল। এবং আমি স্বপ্ন দেখছিলাম না। এমনকি আমি ঘুমন্তও ছিলাম না। এটি মিড-ডে এবং ছুটি ছিল এবং আমি পড়াশোনা করছিলাম। এটি প্রায় এক দশক আগে ছিল, সুতরাং বিশদটি অস্পষ্ট তবে আমার মনে আছে ঘরের মধ্যে অদ্ভুত আলো। আপনি দেখবেন যে আমার ঘরটি উচ্চ উত্থানের মুখোমুখি এবং আমি জানলা দিয়ে খুব বেশি আলো পাই না। এই অংশে দিনের বেলা বাতি চালু না করাটা একটা প্রথা। ফলস্বরূপ যতটুকু আলো আছে তার মধ্যেই আমাদের কোনকিছু করতে হয়। আমি যদি ঘুমভাব বা ঘুমিয়ে থাকতাম তবে আমি এই দর্শনের পক্ষে স্বীকৃতি পেতে পারতাম যে আমাদের বিদ্যালয় থেকে প্রায় এক বছর আগে উপহার দেওয়া বাইবেল এবং যা আমি সম্পূর্ণরূপে ভুলে গিয়েছিলাম। তবে আমার কাছে বিলাসিতা ছিল না। আমি যীশুকে দেখিনি। আমি আলো দেখেছি এবং আমি আলোতে ক্রুশের ছায়া দেখেছি এবং আমি একটি স্পষ্ট আওয়াজ শুনতে পেয়েছি যা আমাকে বাইবেল খোলার জন্য বলেছে। এটি ছিল ভুতুরে। আমি পরবর্তী ছয় ঘন্টা পেপারব্যাক নিউ টেস্টামেন্টের সন্ধানে কাটিয়েছি।  আপনি জিজ্ঞাসা করতে পারেন যে এর পরে কীভাবে জিনিসগুলি নিমজ্জিত হতে পারে। আমি তখন হিন্দু ছিলাম, হৃদয় ও আত্মায়। হিন্দুদের সকল ধর্মীয় দেবদেবীদের তাদের বিশ্বাসে একীভূত করার এক অদ্ভুত পদ্ধতি রয়েছে। সেই সময়ে, আমি বাইবেল এবং শিক্ষাকে সেই আলোতে নিয়েছিলাম। এটা ছিল কেবল একজন অন্য ঈশ্বর। আমি সুসমাচারগুলো পড়েছিলাম এবং তখন আমি আমার পুরানো জীবনে ফিরে গেলাম। আমার নিজের দেব-দেবী ছিল। তারা ঈশ্বর ছিল যা আমি জেনে বড় হয়েছি এবং তারা ঈশ্বর ছিল যাদের সন্তুষ্ট করা সহজ ছিল, একটি উপহার, একটি পুষ্প নৈবেদ্য এবং তারা একটি ইচ্ছা পূরণ করবে।  আমার পুরো আত্মা নিংড়ে দেওয়ার জন্য তাদের প্রয়োজন হয় নি এবং সেভাবেই এটি সহজ ছিল।

আমি তখন একটি ছেলেকে ভালবাসতাম। আসলে ছেলে নয়, পুরুষ। আমি তার স্ত্রী হতে চেয়েছিলাম এবং আমি আমার ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছি।  আমার সব কিছু নিয়ে দর কষাকষি করেছি যতক্ষন পর্যন্ত না আমার সব হারাই। আমি সেই লোকটির কাছে আমার কুমারীত্ব হারিয়েছি। আমি ভেবেছিলাম এটা একটা বড় ব্যাপার। কি অনুমান। এটাই ছিল শুরু। লোকটি যখন আমাকে তার বন্ধুদের সাথে দলবদ্ধ সঙ্গম করতে বলেছিল তখন আমি জানতাম যে এটি ভুল ছিল। আমি অত নিচে নামতে পারতাম না। আমাকে এত নিচে নামা থেকে বিরত রাখতে না পারার জন্য আমি আমার ঈশ্বরকে ঘৃণা করতে শুরু করি। আমি আর ঈশ্বরের মুখোমুখি হতে পারিনি।তারপরে অনলাইনে একজন লোকের সাথে আমার আলাপ হয়েছিল যিনি ইসকন আন্দোলনের অনুগামী ছিলেন। আপনি এটি শুনে থাকতে পারেন বা নাও থাকতে পারেন। এটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি শাখা যারা অবিরাম তপস্যা করে আত্মকে পরিষ্কার করাতে বিশ্বাসী। আমি আমার হৃদয়, আমার শরীর এবং আমার আত্মাকে পরিষ্কার করার চেষ্টা করে নিজেকে এতে নিমজ্জিত করেছি। ভগবদগীতার ব্যাপারে তাদের আলাদা ব্যাখ্যা ছিল। আমি এটা পড়েছি।  আমি দু’বার পড়েছি। প্রতিটি লাইনে আমি বাইবেল খুঁজে পেয়েছি। আমি এতক্ষণ আগে যে শব্দগুলো পড়েছিলাম তা আমার কাছে আবার ফিরে এসেছিল যতক্ষণ না আমি জানতাম যে আমি কী পথ অবলম্বন করব। আমি আমার গীতা ছেড়ে একটি বাইবেল তুলে নিলাম। আমি তখন থেকেই যীশুর কাছে ফিরে আসার চেষ্টা করছি। সম্ভবত তিনি পুরো বিষয়টি অর্কেস্টেট করেছিলেন, আমার ঈশ্বরের উপর আমার যে নির্ভরতা ছিল তা থেকে আমাকে পরিষ্কার করলেন এবং তাঁর প্রতি আমার নির্ভরতা দিয়ে তাদের প্রতিস্থাপন করলেন। আমি জানি আমার গল্পটি পাগলামো। আমি এটি অন্য একজনকে বলেছিলাম এবং তার পরে সে আমার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছে। আমাকে আপনার বিশ্বাস করতে হবে না। শুধু তাঁকে বিশ্বাস করুন।  এবং হ্যাঁ, আপনার বিশ্বাস দৃঢ় করার ক্ষেত্রে তাঁর একটি অদ্ভুত উপায় রয়েছে।

 

 

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

A Hindus Vision from Jesus

A Hindus Vision from Jesus

Friday, October 16th, 2015

shutterstock_7830430

Normally I edit and summarize a persons testimony before posting it on my blog site however in this case they so beautifully articulated their point that I am leaving it in the form that it was sent. Anyway I received this email from an Indian lady who comes from a Hindu background and her message can stand by itself as it summarizes the importance of spoken Truth as found in the Biblical text. As you read her letter I hope you find it inspirational and I encourage you likewise to read the Bible beginning with the New Testament. Moreover I have written a couple of articles in dealing with the credibility of the Scripture from the standpoints of literature and archaeology which I believe offers ample evidence to its historicity.

Is the Bible Reliable?
Does Archaeology disprove the bible?

Dear,

Jesus paid me a visit when I was sixteen or seventeen. It was before
my world started to fall apart. And I wasn’t dreaming. I wasn’t even
sleepy. It was mid day and holidays and I was studying. It was almost
a decade ago so the details are fuzzy but I remember the odd light in
the room. You see my room faces a high rise and as such I do not get
much light through the window. It is a custom in these parts to not
turn on the lights during day time. As a result we have to do with
what little light that remains.

If I were sleepy or asleep I could have accredited the vision to the
Bible that was gifted in our school about a year ago and about which I
had completely forgot. But I wasn’t afforded the luxury. I didn’t see
Jesus. I saw the light and I saw the shadow of the cross in the light
and I heard a clear voice telling me to open the Bible. It was spooky.
I spent the next six hours searching for the paperback New Testament.

You may ask how could things plummet after that. I was a Hindu then,
heart and soul. Hindus have a strange way of assimilating all
religious deities into their faith. At that point of time I took the
Bible and the teaching in that light. It was just one other God. I
read the gospels then I went back to my old life. I had my Gods. They
were the Gods I had grown up knowing and they were the Gods who were easier to please, a gift, a flower offering and they would fulfill a
wish. They didn’t require me to submit my entire soul and it was
easier that way.

I loved a boy then. Not really a boy, a man. I wanted to be his wife
and I prayed to my Gods. I bargained with everything I had till I had
nothing left. I lost my virginity to the man. I thought that was a big
deal. Guess what. That was the beginning. When the man asked me to
have group sex with his friends I knew that was wrong. I couldn’t
stoop that low. I started hating my Gods for not making me stop to get
so low. I couldn’t face my Gods anymore.

Then I met a guy online who was a follower of ISKCON movement. You may or may not have heard of it. It is an offshoot of Hinduism that
believes in cleansing of the self through constant penance. I
submerged myself in it trying to clean my heart, my body and my soul.
They had a different interpretation of Bhagvad Gita. I read it. I read
it twice. In every line I read I found the Bible. The words I had read
so long ago came back to me again and again till I knew what path I
had to take. I left my Gita and picked up a Bible. I am trying to find
my way back to Jesus ever since.

Perhaps He orchestrated the entire thing, cleansing me of the
dependence I had on my Gods and replacing them with my dependence on Him. I know my story is crazy. I told this to one other person and he stopped talking to me after that. You don’t have to believe me. Just believe in Him. And yes He has a strange way to firm your faith.

Yours truthfully,

How to know God
Hindu Resources
English Articles on Hinduism
Hare Krishna
Hare Krishna Resources

Photo provided by:
“Andi Berger/Shutterstock.com”

রিতি–নিতি ভাবে শোধক এবং পরিশোধন

Sunday, March 1st, 2015

আমরা বিশ্বের অনেক প্রধান ধর্মের দিকে তাকী, আমরা পাঈ যে তাদের কিছু রিতি–নিতি সোধক আছে যেইটা স্বাভাবিক জীবনের জুরানো আছে। যেগুলা শিশু জন্ম ও মৃত্যু এবং এছারা প্রতিদিনকার জীবনের দেখা যায় যেগুলা হচ্ছে– মাসের স্রাব, বাযু, ঘুম, যৌনসঙ্গম, অজ্ঞানতা, রক্ত নির্গমন, বীর্য নির্গমন, বমন এবং রোগ ইত্যাদী।
এই কিছু পরিশোধন বিধি আছৈ যেগুলাতে অজু জড়িত থাকে য়েগুলা বহাই লোকের মধ্যে অনুশীলন করা যায় এবং অন্য লোক নিজের শরীরটাকে পূর্নভাবে জলের মধ্যে চুবান পছন্দ করে।
ইহুদিদের জন্য এটা বিধি হোচ্ছে হাত ধোওয়া এবং মিক্বা। মুসলিমের জন্য আছে গুসুল এবং বজু। হিন্দূ লোকেরা পবিত্র নদী গঙ্গাতে চান করে এবং অচমনা এবং পু্ন্যবহচনম রিতি আচে। শিনটাইস্ট মিসাগী করে এবং ভারতীয় অমেরিকার মুল নিবাসী রীতি–নীতি করে।
তথাপি বিশ্ব ধর্মের অনকে যেগুলো চিন্তাধারা আছে। তাদের কিছু কমন কিছু আনুষ্ঠানিকতা হয় যে কিছু ভাবে জলের ইস্তেমাল করে যেটা তাদের জন্য কিছু মানে রেখে যেটাতে একজন ব্যক্তির সচেতনভাবে তাদের একটি সহজাত সচেতনতা সঙ্গে বাস্তব অশুচি মালুম পরে যে তারা কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তারা মহসুস করেন যে তারা অসুচি হোযেছে। তাতে সুচী গুরুত্বপূর্ণ যেটা প্রতীক ভাবে কর্মের দ্বারা সার্বজনীন দ্রাবক ব্যবহার করে একটী পরিশোধন এজেন্ট মতো।
এই স্বচেতনতা যেমন কি কিছূ ধর্মের মধ্যে পাওয়া যায় যা আচরন মনোভা এবং মনে রাখারময বা পারদর্শী ভাবে দেখা যায়, যে পদ্ধতি দ্বারা পূরন কথাতে পৌছান হয়, যেটা হচ্ছে পরিস্কার–পরিচ্ছনা, যার স্থান হচ্ছৈ ঈশ্বরের পরেই। তথাপি এটা বলা যেতে পারে, ইহার সম্বন্ধে ভৌতিকতার সংগে যু্ক্ত, যেমন কি একটী প্রভাবশালী কার্যক্রম। যাহা ঈশ্বরিক তত্বকে সন্ততুষ্ট করতে পারেন, যোকে ধর্মীয় সারাংশ বলা য়ায। ইহা প্রমান করে যে ইটি বিপরীত এবং ধর্মবিরুধ কাজ বলা য়ায। এটা ক্রমাগত ভাবে পুন–পুন ভাবে তার আবশ্যকতাকে মিটাতে হবে, যেটাকে অনন্ত পরিস্কার–চক্র দ্বারা পূরন করতে হবে। মনে হচ্ছে এরমধ্যে পূর্ন গ্যানের অভাব দেখা দেয়। এই সমস্ত প্রতিক্রিযা পবিত্রতা এবং সুদ্ধিকরনের প্রয়োজন দেখায। এটা মনে হয় যে ইহা যোগ্যতার উপশ্থিতি এবং ব্যবহারকে সংগ্রহ করে। যেমন কি অল্প সময়ের জন্য থাকে, যেটা কি নাকারাত্মক হয়। সময়ের সংক্ষিপ্ততার কারনে, যেটা ক্রমাগত ভাবে মানুষ রুপে নিজেকে পরিস্কার করতে থাকে, যেমন কি তাদের পরিস্কার অনৈতিকতা এবং অসম্পূর্নতার জন্য সুদ্ধিকরণ করা হয়। এই ভাবে দেখা যাচ্ছে যে পরিস্কার করার দরকার আছে এবং যাহা বাস্তবিক ভাবে পুর্ন রুপে অনৈতিকতাকে দুর করতে পারে না। এখানে একজন মানুষের দরকার আচে যে মানুষের মন্দতাকে দুর করতে পারে।
আসলে পরিচ্ছন্নতার কিছূ বাস্তব ব্যবহারিক লাভ আছে। যখন এটা স্নান এবং ধোওয়া হয়। কিন্তু অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত মধ্যে সরাসরি সংগঠন করতে যেটা কি এই অগভীর চামড়া গভীর চিকিত্সার অভ্যাসগত ধরন দ্বারা । যা আন্তরিক হতে পারে এবং কিন্ত একটী বাহ্যত জ্ঞান প্রদর্শিত হয়। পৃষ্ঠ অতিক্রম এখনো ভেদ করতে অক্ষম যে ভৌতিকবাদকে অবাস্তব এবং অমর আত্মার সংগে যুক্ত করা যেটা ব্যক্তিগত প্রতি যুক্ত করা।

রবি জোসবা নিজের সহপাঠী যহূদী লোকগুলীকে এই অনুশীলন সম্বন্ধে বোলেছেন–

মতি ১৫:১,২,১১, ১৭–২০
১ যিরূশালেম থেকে কয়েকজন ফরীশী ও ধর্ম-শিক্ষক যীশুর কাছে এসে বললেন, ২ “পুরানো দিনের ধর্ম-শিক্ষকদের দেওয়া যে নিয়ম চলে আসছে আপনার শিষ্যেরা তা মেনে চলে না কেন? খাওয়ার আগে তারা হাত ধোয় না।”
১১ মুখের ভিতরে যা যায় তা মানুষকে অশুচি করে না, কিন্তু মুখের ভিতর থেকে যা বের হয়ে আসে তা-ই মানুষকে অশুচি করে।
১৭ তোমরা কি বোঝ না যে, যা কিছু মুখের মধ্যে যায় তা পেটের মধ্যে ঢোকে এবং শেষে বের হয়ে যায়? ১৮ কিন্তু যা মুখের ভিতর থেকে বের হয়ে আসে তা অন্তর থেকে আসে, আর সেগুলোই মানুষকে অশুচি করে। ১৯ অন্তর থেকেই মন্দ চিন্তা, খুন, সব রকম ব্যভিচার, চুরি, মিথ্যা সাক্ষ্য ও নিন্দা বের হয়ে আসে। ২০ এই সবই মানুষকে অশুচি করে, কিন্তু হাত না ধুয়ে খেলে মানুষ অশুচি হয় না।”

এর উপতান্ত মানুষের নোংরামী থাকা সত্যেও এর অন্যান্য ব্যাপারগুলী গুরুত্বপূর্ন জ্ঞান এবং গভির অনুভুতি যেটার দ্বারা এবং লজ্জা থেকে দূর করে যেটা তারা নিজের নৈতিকতা দ্বারা “বেয়ের, জধন্য অবস্থা” রাজা ডংকনের মৃত্যুর সম্বন্ধে তার ভুমিকা দেখা, যায় দ্বারা তিনি রক্তমাদের পাপের দন্ডকে দূর করতেন।
কিছু বিষয় একা একটা পরোক্ষ ভাবে তাদের কাজ খোলাখোলী ভাবে মানুষের সামনে স্বীকার করা যেটা লোকের সামনে নিজের অনৈতিক অবস্থাকে চিন্তে পারছে। এতএব তাদের ধুয়ে দেওয়ার কাজ প্রতিত্বরের একটী মানুষের প্রচেষ্টা হয়ে দারায়। কিছু বিষয় এহা একটি রহস্যময় ব্যাপার হয়ে যায়, যেটা তাদের নৈতিক অসফলতাকে ব্যক্ত করে। যার দ্বারা তার নিজেদেরকে পরিস্কার করে। আমি আরও বিশ্বাস করতে পারি যে এহা ব্যক্ত করতে পারে না তার কাজ–ক্ষমতাকে তাদের এচ্ছাশক্তি, এবং অভিলাশা থাকা সত্বেও, যেটা তাদের মনভেদকে মিল করারার সাধন হয়ে যায়। মানুষের প্রযাস এবং সিমিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে। যদি সমস্ত হয় এঈ সমস্থ ময়লাকে কখন এবং কোন ভাবে দুর করবে? তাদের অন্তের যেটা অতিত এবং ভবিষ্যত কাজের সম্বন্ধে যেটা টেয়াটূ খোদন করা হয়েছে, সেটাকে তাদের মন থেকে কি করে সরানো যাবে?
সংক্ষিপ্ত ভাবে বলা যেতে পারে একটি সচেতন জ্ঞান আছে, যেটা সব মানুষের মধ্যে পাওয়া যায়, যেটাকে আমরা পবিত্র ঈশ্বরের মাপদন্ব মানি এবং যেটাকে আমরা অমান্য করেছী, যেটাকে আমাদের ভবিষ্যদের জন্য সুংরক্ষিত আছে। ওদের জন্য এটা সারগর্ভ দ্বন্দ্ব সমাধান করতে পারে নী।
রবি জোসবা এটাকে নিজের সংগী হযূদী বন্ধুদেকে এই ভাবে সম্বোধন করেছেন এই সমস্তে অবভাস সম্বন্ধে–
রোমীয় ২:১৪–১৬
১৪ অযিহূদীরা মোশির আইন-কানুন পায় নি, কিন্তু তবুও তারা যখন নিজে থেকেই আইন-কানুন মত কাজ করে তখন আইন-কানুন না পেয়েও তারা নিজেরাই নিজেদের আইন-কানুন হয়ে ওঠে। ১৫ এতে দেখা যায় যে, আইন-কানুন মতে যা করা উচিত তা তাদের অন্তরেই লেখা আছে। তাদের বিবেকও সেই একই সাক্ষ্য দেয়। তাদের চিন্তা কোন কোন সময় তাদের দোষী করে, আবার কোন কোন সময় তাদের পক্ষেও থাকে। ১৬ ঈশ্বর যেদিন যীশু খ্রীষ্টের মধ্য দিয়ে মানুষের গোপন সব কিছুর বিচার করবেন সেই দিনই তা প্রকাশ পাবে। আমি যে সুখবর প্রচার করি সেই অনুসারেই এই বিচার হবে।

মানুষ্য জাতি এই ধর্মীয় ভ্রান্তজনক চিন্তাধারার উত্তেজেনার সমাধানের জন্য চেষ্টা করতেছে। যেটা এর সমাধানের সঠিক বিশ্বাস যাহা এই যাত্রাকে আলোর দিকে নিয়ে যায়, যখন কি এই শত্রুতা ঈশ্বরবাদের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং ঈশ্বর–বিশ্বাসের মানসিকতার বিরুদ্ধে মানুষকে ঠকায়, এবং এহা মানুষের ব্যক্তিগত বাসস্থানের আবশ্যকতাকে অস্বীকার করে। যেমন কি এটা দূ:সাহসিক খোঁজ করতে, যেটা তাদের বিশ্বাস অনুসারে ধর্মের দিকে কোনো পথে নিয়ে যায় না। এহা একটি সংকীর্ন পথ হয়ে দারায়, যার দ্বারা একজন দূর্বল মানুষ যে ফারাডিয়ন নিরোলোজিষ্টের কল্পনার সামনে হাঁটু পেতেদিল, যেমন কি বিশ্বাস করার জন্য পথ খুঁজতে লাগলো, এবং বিশ্বাসের ভুমিতে অবতরন করতে পারে।
এই চরম অবস্থার জন্য আমি একটি সমানধের যীশু খ্রীষ্টের ব্যক্তি এবং কাজের দ্বারা, অন্য ধর্মের মানবীয় প্রচেষ্ঠার বিপরীত ঈশ্বরের কাছে পৌছাবার পথ দেখিয়ে দেয়। এই ভাবে ইটা আমাদের সামর্থ দ্বারা নয়, কারন মানুষের ব্যক্তিগত যোগ্যতার দ্বারা নয়, বিনু তার স্বচ্ছতা, অনুগ্রহের দ্বারা দেওয়া হয়েছে, যেটা হচ্ছে একটি বিনা মুল্যের দান, যার দ্বারা ঈশ্বরের পাথে যহঢাগিতা এবং আরাধনা করতে পারে, এবং ইহা নিজের শক্তি দিয়ে করা সম্ভৱ নয়।

তিতুস ৩:৫
৫ কোন সৎ কাজের জন্য তিনি আমাদের উদ্ধার করেন নি, তাঁর করুণার জন্যই তা করলেন। পবিত্র আত্মার দ্বারা নতুন জন্ম দান করে ও নতুন ভাবে সৃষ্টি করে তিনি আমাদের অন্তর ধূয়ে পরিষ্কার করলেন, আর এইভাবেই তিনি আমাদের উদ্ধার করলেন।

রোমীয় ৬:২৩
২৩ পাপ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু ঈশ্বর যা দান করেন তা আমাদের প্রভু খ্রীষ্ট যীশুর মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।

ইফিষীয় ২:৮–৯
৮ ঈশ্বরের দয়ায় বিশ্বাসের মধ্য দিয়ে তোমরা পাপ থেকে উদ্ধার পেয়েছ। এটা তোমাদের নিজেদের দ্বারা হয় নি, তা ঈশ্বরেরই দান। ৯ এটা কাজের ফল হিসাবে দেওয়া হয় নি, যেন কেউ গর্ব করতে না পারে।

১ যোহন ১:৭
৭ কিন্তু ঈশ্বর যেমন আলোতে আছেন আমরাও যদি তেমনি আলোতে চলি তবে আমাদের মধ্যে যোগাযোগ-সম্বন্ধ থাকে আর তাঁর পুত্র যীশুর রক্ত সমস্ত পাপ থেকে আমাদের শুচি করে।

১ যোহন ১:৯
৯ যদি আমরা আমাদের পাপ স্বীকার করি তবে তিনি তখনই আমাদের পাপ ক্ষমা করেন এবং সমস্ত অন্যায় থেকে আমাদের শুচি করেন, কারণ তিনি নির্ভরযোগ্য এবং কখনও অন্যায় করেন না।

আপনী লক্ষ পারবেন যে খ্রীষ্টীয়ান ধর্মের মধ্যে কোনো অন্য ধর্মের প্রকাশনের তার কোনো পার্থক্ক নেই। জলের বপতিস্মার কারনে কোন রকমের পরিস্কার হয় না। কোন–না–কোন প্রকারের আমি আমার সাথে সহমত আছি, যেমন কি কিছু লোক ভাবতে পারে কি ইটা হচ্ছে মাত্র চান করা মত, যেটা হচ্ছে মন্ডলীর সাথে যুক্ত হওয়া। কিন্তু যে প্রকৃত পক্ষে নামধরী বিশ্বাসী যে অপবিত্র। প্রকৃত বাপতিস্মা বিশ্বাসের উপরে আধারিত একটি কেন্দ্রীত বিন্দু। ইহা প্রাথমিক ভাবে বাহ্যিক চিন্হ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। শুধ করার শক্তি যীশুর রক্তে আছে,যার দ্বারা পরিত্রান পাওয়া যায়, যা পবিত্র আত্মার দ্বারা দৃঢীকৃত করা হয়। অতএব জলের বতিস্মা একটি সাক্ষ্যরুপে বাস্তবিকতার দিকে, যাহা হাই্রোজন এবং আক্সীজনকে যুক্ত করে হয় না। ইটা খ্রীষ্টের পরিত্রানকারী কাজ এবং পবিত্র আত্মার জীবনদায়ী জল দ্বারা, ইহা জীবন এবং মনের পরিবর্তনকে প্রমানীত করে। ঈশ্বরেই শুধু পরিত্রানের ভাল দান দেন এবং পবিত্র আত্মা মানুষের বাপতিস্মা দ্বারা জলে ডুবে যায় না। পবিত্র আত্মার বপতিস্মার কাজ দ্বারা কাজ করে না। অতএব জলের বাপতিস্ম শুধূমাত্র স্বর্গীয় বাস্তবের একটি প্রতীক, যাহা একজন মানুষকে নূতন জীবন দেয়, যেটা কি মানুষের ইচ্ছামত নয় আর না ধর্মীয় কার্যকলাপের দ্বারা। এটা ঈশ্বরের সক্রীয় কাজের দ্বারা এবং পবিত্র আত্মার কাজের দ্বারা হয়। এই নূতন জন্ম হিন্দূ অথবা বোদ্ধিক পূনর্জন্ম থেকে ভিন্ন। ইহা খ্রীষ্টের কাজ ও তার পরিত্রানের ফলে হয়, যিনি পবিত্র আত্মা দান করেন। তার পবিত্রানের কাজের পর বিশ্ববাস এবং ভরসা করলে এহা সম্ভব হয়।
শাস্ত্র এি সত্যকে য়িহিষ্কেল ৩৬:২৫–২৭ সাথে তুলনা করে ঈস্ত্রাএল জাতির ভবিষ্য পরিত্রান সম্বন্ধে বোলেছেন:

যিহিষ্কেল ৩৬:২৫–২৭
২৫ আমি তোমাদের উপরে পরিষ্কার জল ছিটিয়ে দেব, আর তাতে তোমরা শুচি হবে; তোমাদের সমস্ত নোংরামি ও প্রতিমা থেকে আমি তোমাদের শুচি করব। ২৬ আমি তোমাদের ভিতরে নতুন অন্তর ও নতুন মন দেব; আমি তোমাদের কঠিন অন্তর দূর করে নরম অন্তর দেব। ২৭ তোমাদের ভিতরে আমি আমার আত্মা স্থাপন করব এবং এমন করব যাতে তোমরা আমার সব নিয়ম পালন কর। তাতে তোমরা আমার আইন-কানুন মেনে চলতে মনোযোগী হবে।

রবি জোসবা উপাসনার স্থানের পর্বের সময় এটা বোলেছেন।

হোহন ৭:৩৭–৩৯
৩৭ পর্বের শেষের দিনটাই ছিল প্রধান দিন। সেই দিন যীশু দাঁড়িয়ে জোরে জোরে বললেন, “কারও যদি পিপাসা পায় তবে সে আমার কাছে এসে জল খেয়ে যাক। ৩৮ যে আমার উপর বিশ্বাস করে, পবিত্র শাস্ত্রের কথামত তার অন্তর থেকে জীবন্ত জলের নদী বইতে থাকবে।”
৩৯ যীশুর উপর বিশ্বাস করে যারা পবিত্র আত্মাকে পাবে সেই পবিত্র আত্মার বিষয়ে যীশু এই কথা বললেন। পবিত্র আত্মাকে তখনও দেওয়া হয় নি কারণ তখনও যীশু তাঁর মহিমা ফিরে পান নি।

প্রাচীন যুগের যিহূদী জাতি নিজের খক্ষয়িক রীতি–নীতি দ্বারা ঈশ্বরেকে সন্তুষ্ট করতেন, যাহা ইব্রিয় ১০ অধ্যায়ে লেখা আছে। এসমস্ত শুধূ প্রতীক মাত্র , বাস্তব নয়। খ্রীষ্ট সদাকার জন্য এবং সকলের জন্য ঈশ্বরের মেস শাবক হিসাবে বলিদান হয়েছেন। য়িনি জগতের পাপভার তূলে নিয়ে যান। বলা যেতে পারে যে যিহূদীদেরকে বর্ত্তমানে কোন বলিদানের প্রয়োজন নেই, তার জন্য রীতি–নীতি। ভালকর্ম প্রার্থনার জন্য যথেষ্ঠ, যদি এগুলী করা হয়, তাহলে বূঝা যাবে যে তারা ব্যবস্থার উলংঘন করছে। যেটা লেবীয় ১৭:১১
১১ কারণ রক্তেই থাকে প্রাণীর প্রাণ। সেইজন্যই তোমাদের প্রাণের বদলে আমি তা দিয়ে বেদীর উপরে তোমাদের পাপ ঢাকা দেবার ব্যবস্থা দিয়েছি। রক্তের মধ্যে প্রাণ আছে বলেই তা পাপ ঢাকা দেয়।

কোন ব্যাপার নেই যতই না গুনবিশিষ্ট আপনি করেন না কেন, এর কোন নিশ্চয়তা নেই যে আপনার পাপগুলী ক্ষমা হয়ে গেছে। খ্রীষ্টের কার্জকারী বলিদান দ্বারা, যাহা খ্রীষ্টের দয়া ও অনুগ্রহ ছাড়া। যার বিষয়ে যিশাইয় ৫৩তে বলা হয়েছে?
একই ভাবে মুস্লিম ভাইয়েরা খ্রীষ্টের মৃত্যুকে অস্বীকার করে, এবং সম্পূর্ন ভাবে নবীর কথাগুলীকে বাদ দেয়। যাহা কি ঈশ্বরের একটি মহিমাময় পরিকল্পনা। ঈশ্বরের এই পরিকল্পনা যাহা তিনি অব্রাহমের বলিদানের কাজের মধ্যে দিয়ে দেখিয়েছিলেন, যাহা ঈশ্বর খ্রীষ্টের বলিদানের দ্বারা পূর্ন করেছেন। খ্রীষ্টের ক্ষন্স্থায়ী অপমান এবং লজ্জ্যা অনেককে খূশী দিল এবং তার ক্রুশ অনেককে মহিমা প্রদান করলো।
ইব্রীয় ২:৯–১৮; ১২:২

jesusandjews.com/wordpress/2011/07/14/crucifixion-of-jesus-christ-and-islam/
সর্বশেষে বলতেচাই যে যীশু আপনাকে জীবন জল দিবেন, যাহা আপনার আত্মাকে পূর্নভাবে সন্তুষ্ট এবং সতেজ করতে পারেন। যদিও ঈশ্বর আপনাকে যেই জীবন–জলের কাছে নিয়ে যেতে পারেন, কিন্তু আপনাকে সে জল পান করতে বাধ্য করবেন না। অতএব আমার বন্ধু, যেই সামরিয় স্তীর মতো আপনীও জীবন জল যাচনা করূন, এই জল আপনার আত্মাকে সন্তুস্ট করবেন এবং যে আপনাকে শিক্ষা ধর্ম, মতবাদ ও দার্শনিক জ্ঞান থেকে দূর রাখবেন।

যোহন ৪:১০, ১৩–১৪
১০ যীশু সেই স্ত্রীলোকটিকে উত্তর দিলেন, “তুমি যদি জানতে ঈশ্বরের দান কি আর কে তোমার কাছে জল চাইছেন তবে তুমিই তাঁর কাছে জল চাইতে আর তিনি তোমাকে জীবন্ত জল দিতেন।
১৩ তখন যীশু বললেন, “যে কেউ এই জল খায় তার আবার পিপাসা পাবে। ১৪ কিন্তু আমি যে জল দেব, যে তা খাবে তার আর কখনও পিপাসা পাবে না। সেই জল তার অন্তরের মধ্যে উথলে-ওঠা ফোয়ারার মত হয়ে অনন্ত জীবন দান করবে।

অবশেষে, তিনি আমাদের আমন্ত্রণ জানানো !

মতি ১১:২৮–৩০
২৮ “তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব। ২৯ আমার জোয়াল তোমাদের উপর তুলে নাও ও আমার কাছ থেকে শেখো, কারণ আমার স্বভাব নরম ও নম্র। ৩০ এতে তোমরা অন্তরে বিশ্রাম পাবে, কারণ আমার জোয়াল বয়ে নেওয়া সহজ ও আমার বোঝা হালকা।

 

 

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

Ritual cleansing and purification

হিন্দু ধর্মের অলোকিক

Sunday, March 1st, 2015

শুরু করতে আমি বিশ্বাস করি যে অনকে হিন্দু লোকেরা আছে যাদের বিশবাস খূব আন্তিরক হতে পারে, কিন্তু সত্ভাবে তারা ভূল হতে পারে জখন তাদের ধর্মীয দাবীর সত্য সাবিত করার সময় আসে। এই ধরনের একটা ঘটনা ১৯৯৫ বে ঘেটেছিল। যেটা কি একটি ভক্তের স্বপ্ন ছিল। য়েতে কি গণেশ দেবতা কে দূধ দওয়া ছিল। গণেশ পবো দূধকে খেতো।আর মূর্তি কল্পনাসুসার দুধ খায়। য়েতে পুর ভারতে ও বিশ্বের পুর মংদিরে দূধের উপহার দিতে লাগল। এই প্রতিপাদক প্রমানের উপরান্ত এটা প্রমানিত হয়েছে কি এটা অলোকিক নয় কিন্তু বরং এটি পদার্থবিদ্যা আছে যা ব্যাখ্যা করে কি এই ঘটনাটি একটি প্রাকৃতিক সংঘটন য়েটা কি কৈশিক কর্ম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ঘটে য়েটা দেখায় কি মূর্তি দুধপান করছে, কিন্তু সত্যেই না।

আমি এই ঘট্নাটার সম্পর্কে টেলীবিজনে দেখছিলম য়েটাতে বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে এই রকম কিছু অতিপ্রাকৃতিক দাবী কথা হয়েছিল আর পর্মাণিত করা হয়ছিল জখন ভারতীয়দের গ্রুপ দেখল কি মিক্কী মাউস কে দুধ দেবা হল আর মিক্কী মাউস সেভাবে খেয়ে নিল। আমি ভারতীয়দের মুখে হতাসা পরিলক্ষিত করলম জখন তারা উপলব্ধি করতে পায়লেন কি এই সব মিথ্যা।
সব সততা সম্ভবত এই কাজ নির্দোষ ভাবে করা হয়েছে না জানে কি কি ঘটেছিল কিন্তু আমী ভাবছী য়ে প্রয্যেকে সতর্কবার্তা হতে হবে কি য়ারা ধর্ম মাত্র কারণে যেমন অলোকিক দাবী কবে আর এমন আধ্যাত্মিক সত্য প্রতিনিধিত্ব করে য়েটা কি এরকম হতে না পারে। বাইবেল বোলছে কি আমরা আত্মা পরীক্ষা করা উচিত আর বিচার করতে হবে কি কি–কি ইশ্বেরের কাছ থেকে এসছে। এইভাবে আমরা ঘটনার যাচাই করতে পারবো আর য়ারা মানুষ দাবী করে কি তারা ঈশবর বা ঈশ্বরের কাছথেকে এসেছে। এটা নয় কি সোঝা ভাবে প্রত্যেক ধর্মীয অভিগ্যতা গ্রহন করা য়ায।

সকল অবস্থাতেই আমি আমার কিছু অন্যান্য নিবন্ধ হিন্দূ সম্পর্কে আরো লিখেছি যা ধর্মের প্রকৃতি অন্তর্দৃষ্টি হবে আশা করছি।

 

 

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

Miracles in hinduism

সর্বেশ্বরবাদের বিভ্রম

Sunday, March 1st, 2015

পূরাতন যুগের প্রবাদ আছে যে ঈশ্বর সর্বকিছুতে এবং সবকিছু ঈশ্বর। এই প্রবাদ অতি তীক্ষন এবং তীনজন বন্দুকধারীর মতে মনে হয়, যেমন সবাই একের জন্য ও একজন সকলের জন্য এই চিন্তাধারা ইশ্বরের আধ্যাত্মিক স্বভাবের হঠনের সাথে মিল খায়না, যাহা প্রমানিত ভাবে মূলভুত ভাবে এবং ব্যবহারিক ভাবে দোষপূর্ন আছৈ, যেমন অনকে ইহা অবধগম্য এবং দার্শনিক ভাবে মিল খায় না। সর্বপ্রথম এটি কি করে, সম্ভব হতে পারে যে অসীম ঈশ্বর একটি ব্যক্ত হয়ে যাবে। কিন্তু দোষযুক্ত এবং পরিবর্তন অথবা সীমিত অংশে অনকেক টূকরোতে বিভক্ত হওয়া, ঈশ্বর তত্বের বিপরীত। এবং অতিভিক্ত যা কিছু ভ্রান্ত অগ্যানতা কে জন্ম দিয়েছে। তা ঈশ্বরের পূর্নভাকে বিভিন্ন রুপ দিয়ে তার মধ্যে গড়মিল সৃষ্টি করছে। অন্য কথায় বলা যেতে পারে যে এই আকাশকে সত্য কে ভাবে একটি ভ্রান্তি হতে পারে? এতএব, ঈশ্বর যদি সর্বশেষ সত্য না হয়, তাহলে ইশ্বর আবশ্যক ভাবে সর্বশেষ নয়।
ঠিক একই এটা কি করে সুনিশ্চিত করা যেতে পারে যে সর্ব শেষে এঈ গড়মিলের কোন দিন পুনরায় মিলন হতে পারে? এই সম্ভাবনার সাথে সংসারের চক্রকার নিয়মের মিলন হতে পারেনা। এর পর বর্তমান জনসংখ্যার বৃদ্ধি প্রমান করে যে এসব ক্ষনস্থায়ী এবং ভ্রান্ত ভৌতিক অশ্তিত্বের পথ পূর্ন মিলনের সন্য বিনাশের দিকে এগিয়ে যাছে।
বহূঈশ্বরবাদ চিন্তাধারা অপরটি দ্বন্দ্ব হচ্ছে, ঈশ্বর সম্বন্ধে সরশেষ অথবা পূর্ন অস্তিত্ব। ঈশ্বর সম্বন্ধে এই ধারনা নৈতিক অথবা অনৈতিক হতে পারে, তথাপি এহা মানুশ্যকে দেখায়, যদিও ঈশ্বর নৈতিক প্রানীর মতো কাজ করে থাকেন। পূনরায়, এটা কি করে সম্ভব যে এই প্রকাশের উচ্চমানের নৈতিক অথবা অনৈতিক প্রানী নিম্ন মানের নৈতিকতার সুরে নেমে আসতে পারেন। তথাপি হিন্দূ ব্যক্তি অন্যদের প্রতি শুভচিন্তক ভাবে ব্যবহার করার জন্য উত্সাহিত হয়, যাহা সহজ–জ্ঞান তাদের সর্শেষ নৈতিক অবশ্থায পৌছাতে বিপরিত দেখায়। আবশ্যক ভাবে তাদের ক্রিয়া, তাদের দেবতাবাদ–দর্শন না, ধৃষ্টাপূর্ন ভাবে পারামর্শ দেয় যে প্রকারের বিশ্ব–প্রেম ভাবে তার নৈতিক সংগতি থেকে হোইটা নয়, কিন্তু বড়ো আছে, বিশেষ করে যখন এটি সত্যতা সংস্কৃতিক এবং সামাজিক অস্তিত্বকে কিছু দিয়ে থাকে। এঈ প্রকারের তাদের সিদ্ধান্তকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য এক সংগে যুক্ত করার একটি পদস্থাপনের পাথর। এই সিদ্ধান্ত দিন প্রতিদিন চলার জীবনের কি মূল্য এবং আচরনের মধ্যে মিল নেই। তাছাড়া কি করে নৈতীক বিশেষত্ত্বগুলী অর্থহীন এবং ভ্রান্তীজনক হতে পারে এবং কিভাবে এই সমস্ত মেধাবী কাজ রহস্যময় ভাবে অর্থপূর্ন হতে পারে? এই ভাবে এহা চরম সত্য থেকে বেশী জাদুপূর্ন লাগে। আসলে সর্বেশ্বরবাদ অনুসারে এডল্ফ হিটলারের কাজের মধ্যে এবং মাদর টেরেষার কাজের মধ্যে পার্থক করার কোন প্রয়োজন নেই। যেহেতু আসলে কোনো ভিন্নতা নেই, সেই জন্য ঈশ্বেরের সমালচনা করা যেতে পারে। তথাপি, সর্বেশ্বরবাদ যাহা বিশ্বাস করে, এহা নৈতীক গুনাবলীকে আতিক্রম করে। যেমন একজন লোক অলস ভাবে দারিয়ে থাকলে নৈতীক চরিত্রের অবহেলনা হয়, যাহা একটি সর্বজনীন জাস্টিস পদ্ধতির বাস্তবতার প্রতি সাক্ষ্য হয়। যাহা ভূল থেকে সত্যের দিকে ইচ্ছাপূর্ন ভাবে নিয়ে যায়। বলার অর্থ এই যে, একজন বন্ধুর দেওয়া দানের এবং একজন চোরের সেই দানকে চুরী করার মধ্যে কোন পার্থক্ক নেই। স্পষ্ট ভাবে জানা যায় যে এইকাজ সেই চোরের জন্য বেইমানী গন্য হবে। আপনী কি কোন এমন একটি দুনিয়ার বা সমাজের কল্পনা করতে পারেন, যার কোন নৈতীক সীমা নেই। এই প্রকারের সমাজে থাকার মানে হচ্ছে অরাজকতা রাষ্ট্রে থাকা। সাধারনত সর্বেশ্বরবাদ বিবেকপূর্ন ভাবে বুঝতে পারে যে সামাজিক প্রবৃত্তির জন্য একটি নৈতীক মাপদন্ড থাকা দরকার, যা আসল এবং গুরুত্বপূর্ন হয়। এবং এই মাপদন্ত থেকে তারা কোনো মতে মুক্ত হতে পারবে না এবং যাহা মৃত্যুর পরেও থাকবে এবং যেটাকে সর্বেশ্বরবাদ বিশ্বাস করে, যে পুনর্জন্মের কার্মীক ফলাফল আছে। এই সত্য দেখায় যে একটি নৈতীক মাপদন্ত আছে। হিন্দুরা বিশ্বাস করে যে নৈতীকতার ভাল এবং মন্দ ফলাফল আছে। সর্বশেষে আমি বলতে চাই যে হিন্দু ভাইরা অনৈতীক নয়, কিন্তু তাদের চলার জন্য কোনো শক্ত নৈতীক মাপদন্ত নেই। যদি এই প্রকেরের ব্যবহার আর্বশ্যক ভাবে অবাস্তব এবং ভ্রন্তিকারী হয়ে থাকে, এবং তাদের বিশ্বাসকে যুক্ত করে থাকে, যেমন কি বর্নিত আছে যে এটা শুধু চরম লক্ষের সাধন মাত্র। এইা বিশেষ করে প্রতিবাদী হয়, যাহা তাদের জীবন–ধারা দ্বারা মিথ্যা লাগে। সর্বশেষে বলা যেতে পারে যে ঈশ্বরকে অনৈতীক বলা গেলে বুঝা যাবে যে ঈশ্বর সম্বন্ধীয় চিন্তা ধারা একটি উন্মাদ সমাজের পথের সমতুল্য।
অন্য কথা হচ্ছে, সর্বেশ্বরবাদ তর্ক এবং যুক্তিকে অস্বীকার করে, যেমন দ্বন্দের নিয়মের বিরোধ করে। এমন বলা যায় যে A এবং A নয়, একই এবং এই দুটি একই বাস্তবতা। তথাপি তাদের দৈননদিনের জীবনে এই বিশ্বাসধারার মিল হয় না, আর না তাদের সর্বেশ্বরবাদী দর্শন সমর্থন করে যে সত্য এবং মিথ্যার দ্বৈতবাদকে সমর্থন করে, যেটাকি বাস্তবিকতা এবং ভ্রান্তির ভিত্তির উপরে আধারিত আছে। এই ভিত্তিহীন সিন্ধান্তের কিছু উদাহরন হবে বহু–ঈশ্বরবাদ মেনে নেয় যে একজন ব্যক্তির অস্তিত্ব নেই, যা উপহাস মুলক ভাবে একজন ব্যক্তিত্বের অস্তিত্বের দাবীকে মেনে নেয়, এটাও বিশেষ ভাবে উল্লেক করা যায়যে সময়–সীমার মধে বাস্তবিক অসীমতা আছে। এটা হচ্ছে বিচিত্র এবং কাল্পনিক যা শুধুমাত্র গানীতিক গটনের মধ্যে থাকে। এহার অতিবিক্ত ব্যক্ত করা যায় যে তাদের সীমিত স্তর যে ঈশ্বরকে জানা যায়না, কারন ঈশ্বর স্বযংসিদ্ধ, তার সাথে–সাথে ঞ্জান সম্বন্ধে একটি সর্বাঙ্গ এবং পরম বিবৃতি তৈরী একটি নির্দিষ্ট প্রানীর মত।
এর উপরান্ত যদি সর্বেশ্বরবাদ নিজেদের ঞ্জানের মধ্যে থাকে, এটা তাদের রহস্যময় যা সখীম মানুষ থেকে আসে এবং যে মানুষের উদভাষীত ধারনা এবং বিভ্রান্ত কথা থেকে জন্ম নেয়। এইজন্য তারা নিজেদের চিন্তাধারার উপরে বিশ্বাস করতে এবং স্থির থাকতে পারে না, যেটাকি তার সীমাবব্ধতার শ্বীকার হছে, যা তাদের ভ্রান্ত এবং গুরুদের শিক্ষার উপরে নির্ভর করে। ইহা তাদের বিষয় সম্বন্দে ভ্রান্ত হতে পারে, যাহার বিষয়ে আমি জোর গলায় সন্দেহ করতে পারি, যেহেতুক এই সম্পূর্ণ দার্শনিক পথ মুলত এবং স্বস্পষ্টরুপে অনির্দিষ্ট হতে পারে। যাহা অনিয়মিত এবং অস্বাভাবিক বিক্ষোভের মত হতে পারে, বিশেস ভাবে অপ্রাকৃতিক এবং অনিয়মিত হতে পারে। যেহেতুক এর কোন কার্জকর নেই, যেটাকি এই বিশ্বাসের সমর্থন করে। তাদের দৈন্নদিন জীবনের কাজের মধ্যে মিথ্যা আছে। সর্বপরে সর্বশ্বেরবাদ কি প্রমান দিতে পারে যে ভৌতিক জগৎ অবাস্তবিক। তাদের কাছে কোন বিভিন্ন প্রমান আছে স্বভাবিক বাস্তবিকতার বিরুদ্ধে প্রমান দেওয়ার জন্য। এর অতিরিক্ত কোন সর্বেশ্বরবাদ সাহস করবে কি যে রাস্তার দুইদিকে না দেখেই রাস্তা পার করবে? শুধুমাত্র বিশ্বাস করা ভুল হবে যে যান–বাহনগুলী তাদের কল্পনা মাত্র। এর ফলে যানা যাবে যে এহা ভৌতিক ভাবে সম্পূর্ন সত্য। তার পরে জানা যাচ্ছে যে বিঞ্জান শুধুমাত্র কথা সাহিত্য। যা হোলীউডার উৎপাদিত একটি কাল্পনিক উৎপাদন। এসব ছারা বলা যেতে পারে যে আমরা একটি কাল্পনিক বিশ্ব–স্বপ্নের মধ্যে রয়েছে, যা বাস্তবিক ভাবে সত্য নায়, কিন্ত শুধুমাত্র আজে–বাজে কথা। এই প্রকারে এই পূরধরনের মায়া স্বাভাবিক এবং স্থায়ী নয়, বরং এহা অস্বভাবিক সিদ্ধ্যান্ত।
তাদের দর্শনের অন্যান্য অবাস্তব দৃষ্টিভঙ্গীর মধ্যে চারিত্রিক এবং অবাস্তবিকতা আছে, যেমন বিবেক, আবেগ, ইচ্ছা, এবং ভ্রান্তি আছে যা ঈশ্বরের চরিত্রের বিপরীত। তথাপি বাস্তবিক ভাবে যদি কোন ব্যক্তি কাজ না করে, তাহলে সে গভীর ঘুমন্ত অবস্তায় আছে। এর দ্বারা দেখা যায় যে ঈশ্বরের সম্বন্ধে অতি সরলীকরন যা প্রমান ছারা হয়না এবং যা পার্থিব এবং ভাষা দ্বারা প্রমান দেওয়া আবশ্যক, এবং যা চিত্র এবং উৎপত্তি সম্বন্ধে আছে, যা আমি আমার অন্য আটিক্যলের মধ্যে লিখেছি।
নাস্তিক এবং ভৌতিকবাদ
তাছাড়া বলতে আচে যে ঈশ্বর পাথর বা লাঠির মতোই আছে য়েইটা সধারণত উল্লেখ করে য়ে মানব ঈশ্বরত্ব প্রতি অগ্রগতিত পিছিয়ে পোরেছে। আমী ভাবছি যে মানব পুনরায় দেহধারণ করতে পিছিয়ে পোরেছে সেইটা দিয়ে বুঝতে পারী য়ে ঈশ্বরে থেকে দূর হয়ে জাছে। এই পুরো ঈশ্বর ধারণা বিষয়ে নিয়ে লাগছে য়ে যেমন ভাবে হিন্দূরা অন্যদের সংগে ব্যহার করে সেইটী বিপরীত হচ্ছে। এটা তাদের মধ্যে বর্ণ সিস্টেম দ্বারা দেখা যায় যেতে তারা দলিতে কে ছোটো মানব বোলে। তথাপি অন্য ইশ্বরের অন্য প্রতিনিধিকে অসম্মান করা মূলত নিজেকে অসম্মান করা হচ্ছে।
হিন্দু সমাজের মধ্যে অন্য মান একটি শিক্ষণ সহ্য করা যেটী হচ্ছে “সর্প পথ ইশ্বরের কাছে নিয়ে যায়” যেইটাকে আমী আমার অন্য বেবসাইটে লিখেছি এবং তথাপি জাতীয়তাবাদী হিন্দু জন্য যেতে তারা আবেগপূর্নভাবে দর্শন ও ধর্মেরের উপরে আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া করতে পারে যে তারা সত্য এটাকে বিশ্বাস বা গ্রহণ করে না। জখন তারা দেখে যে তাদের এটা সংস্কৃতির বিরোধে আচে তখন তারা তীব্রভাবে অন্যান্য বিশ্বাস সিস্টেম আক্রমণ করে।
সর্বপাথ ঈশ্বরের কাছে নিয়ে যায়
নিষ্কর্স রুপে বলা যেতে পারে যে এই সম্পূর্ন দন্তকথা সর্বেশ্বরেবাদের সম্বন্ধে শুধুমাত্ত মরি্চিকা মতা বা বিপরীত ঈন্জিনিয়ারিংগে কাজের মত বা জীবনের সংগ্রামকে সমাধান করে। এই জীবনে তার নিজের দু:খ, কষ্ট এবং মৃত্যু আছে। এই দন্থকথা একটি স্তুপকে দার করার চেষ্টা করেছে, যা একটি কাঠামোর ভিতরে একটি সংস্থাকে সংস্থাপি করে একটি ঘর নির্মাণ করতে চায়। এটি একটি প্রতিক্রিয়াশীল প্রতিক্রিয়া যেটা জীবনের ভিন্নতাকে ব্যাখ্যা এবং মিলন করার চেষ্টা করে। এহা একটি চৌরা খূঁটিকে গোল ছিদ্রের মধ্যে ঢোকাবার মত, কিন্তু এহা কার্জকারী হয় না। অতএব এই প্রকারের প্রচলিত ধানধারনা বিনা সটিক কাজের দ্বারা করা হয়, যা অবাস্তব এবং অআলোকিত, বা নিয়মনুসারে নয়। যীশু এই প্রকারের মানসিকতাকে কপটতা বলেছেন, অর্থাত যারা নিজেকে কিছু কেখাবার ভান করে, কিন্তু আসলে নয়।
হতে পারে ভ্রান্তির এই পূর্নধারনা বিনাষের এবং জীবনের ভিন্নতার একটি নকল মাত্র যা আশাপূর্ন মিলনের একটি অনুভুতি। তথাপি এহা বিশ্বাস এবং ইচ্ছা করতে আপনী কতো খাঁটি আছেন, এটা সেই বিষয়কে আবশ্যকভাবে বাস্তবিক বা অবাস্তবিক তৈরী করে না। সসম্মানে চিন্তা করতে পারা যায় যে এই বৃহত হিন্দূ সমাজ তাদের ধর্মীয় চিন্তাধারায় বেসী আলোকিত ভাবে অগ্রসর হয়েছে। যেটা বিপরীত এবং ভিত্তিহীন, যেটা সমাজিক দূর্বলতার উপরে চিকে আছে এবং এই সমাজে অনেক কুষ্ঠ এবং অন্ধ ব্যক্তি আছে। এটা দেখায় যে এই প্রকারের প্রথা এবং বিশ্বাস আলোর পথে যা সমাজে নিয়ে যায় না।
সর্বশেষে আমী বাইবেলের বিশ্ব সম্বন্ধে ধারনাকে প্রস্তাবিত করতে চাঈ, যাহা জাচাই করা হয়েছে, তথাপি ঐতিহাসিক ও দার্শনিক ভাবে জাচা করা দরকার। এবং এখনো ঐতিহাসিক ও দার্শনিক ভাবে বিশ্বাস করতে পারে, যেটা কি সুসঙ্গত, প্রাসঙ্গিক, এবং বিশ্বাসযোগ্য। বাইবেল বাস্তবতা একটি সর্বোচ্চ ব্যাখ্যা প্রস্তাব করে যে চিরকাল, তুরীয় সর্বজ্ঞ এবং সর্বশক্তিমান ঈশ্বর সব বাস্তবতাকে তৈরি করেছেন যা ভৌতিক এবং আধ্যাত্মিক মানবজাতির সঙ্গে চূড়ান্ত হিসাবে তৈরি করেছেন। মানবজাতি জাতিকে ইশ্বরের প্রতিমুর্তিতে তৈরি করা হয় যদিও ঈশ্বর না, তার গুণাবলীকে ভাগ করেছেন , যা একটি সচেতনভাবে নৈতিক ও বুদ্ধিবৃত্তি সাধ আছে যে একটি অমূল্যে নৈতিক এজেন্ট হিসাবে তৈরী করা হয়েছ। তার এতো বোরো হবা সত্য সেই নিজের সৃস্টিকর্তার পবিত্রতার বিরুধ করেছে। জহার কারনে সারীরিক বিচ্ছৈদ ঘটেছে, অতবা মানুষকে ঈশ্বর থেকে দূর করেছে। আর মানবজাতি একটি পাপিষ্ঠ প্রকৃতি পেয়েছি. ভালো খবর এই যে ঈশ্বর দযালূ আছেন, জারকারনে প্রভু মানুষ হয়ে জন্ম নিলেন আর মানুষ জাতিকে ঈশ্বরের কাছে ফীরিযে আনার জন্য প্রান দিলেন। তার বলিদান ও কষ্টভোগের কারনে পরিত্রানের মুল্য পরিশোধ করলেন। সুনতে ঐই কথাটী রহস্যময় লাগে, কিন্তু য়দি কেউ সরল মন নিয়ে তার নামে ডাকে ও গ্রহন করে সে ঐই জীবনে পরিত্রান পায়। আর আগামী জীবনে মহিমাময় সর্গীয় জীবনের অধিকারী হয়।
যোহন ৮:৩৬
৩৬ তাই ঈশ্বরের পুত্র যদি আপনাদের মুক্ত করেন তবে সত্যিই আপনারা মুক্ত হবেন।
মতি১১: ২৮–৩০
২৮ “তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব। ২৯ আমার জোয়াল তোমাদের উপর তুলে নাও ও আমার কাছ থেকে শেখো, কারণ আমার স্বভাব নরম ও নম্র। ৩০ এতে তোমরা অন্তরে বিশ্রাম পাবে, কারণ আমার জোয়াল বয়ে নেওয়া সহজ ও আমার বোঝা হালকা।”

 

 

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

The illusion of pantheism

 

 

Holman QuickSource Guide to Christian Apologetics, copyright 2006 by Doug Powell, ”Reprinted and used by permission.”

হিন্দুধর্ম ও পুনর্জনম

Sunday, March 1st, 2015

অনকে পূর্বী–ধর্ম বোলে যে পুনর্জন্ম মৃত্যুর পর জীবনের কর্মের ফল। হিন্দূ লোকেরা মানুষের জীবনকে একটী চক্রের মতো দেখে, যে মানুষ জন্ম নিবে, মোরবে আর আবার জন্ম নিবে, য়েটাকে সংসারা বলা হয়, যেটা যে পূর্ব জীবনের ভালো বা খরাব কাজের কর্ম। আর এটা প্রত্যেকজন মোক্ষ পাবার জন্য আপন–আপন পূর্ব জীবনকে প্ররিচালিত করতো। মোক্ষ সংসার থেকে মুক্তি পাবার একটী রুপ। এতএব, হিন্দু চূড়ান্ত সিদ্ধি হচ্ছে জীবন চক্র থেকে ছুটকারা পাওয় যেটা কি আর কিছু অন্য রুপ নিয়ে জন্ম নেয় নে।
কিছু পদ্ধতি আছে যেগুলার দ্বারা অংতিম চূড়ান্ত থেকে মুক্তি পায়বা যায়, জখন লোক জ্ঞান, ভক্তি আর কর্মের সাথে কঠিন যোগ করে, যাতে কি শেষে মানুষের আত্মা এই জড়বাদী রাজত্বথেকে মুক্তি পায়।
তথাপি, এই বিশ্বাসের পদ্ধতিকে কোনো সময় প্রমানিত করা য়াবে না, যদিও অনুশীলনকারী তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তি হিসাবে এটা বিশ্বাসকে গ্রহণ এবং স্বীকার করেছে। সম্প্রতি আমী মৃত্যুর পর জীবনের উপরে একটী গগ্প লেখেছী যেটা কি ব্যক্তি ও ডাক্তারদের সাক্ষাৎকারের উপরে আধারিত আছে। এই লোকগুলী যার মৃত্যের পরে জীবনের দৃশ্য সম্বন্ধে৪ সটিক প্রমানের হিসাব দিবার জন্য সারা পৃত্বীতে পরিভ্রমন করে। তাদের অনুসংধানের ভিত্তিতে লোকেরা নারকীয় অথবা স্বর্গীয় রাজ্যের অনুভব করেন, যেমন কি মৃত্যুর পরের ব্যাখ্যা বাইবেলের মধ্যে পাওয়া যায়। এমন নয় কি এই সমস্ত সত্ব ক্ষনস্থায়ী প্রায়শ্চতকারী বিচারের পদ্বতির মতো যানা যায়।
jesusandjews.com/wordpress/2009/10/29/is-hell-real/
আরম্ভ করাব জন্য আমী বিশ্বাস করি যে হিন্দূ লোকেরাও মন্দতার সমস্যাকে আর এর প্রতিফলকে চিনে। কিন্তু তাদের চিন্তাধারা ভিন্ন আছে তথাপি তাদের চিন্তাধারা কেমন ভাবে পরিচলালিত হয়, তাহাদের মধ্যে পার্থক্য দেখা দেয়, তাদের নিকটবর্তী মৃত্যুর অনুভবের মধ্যে যা আমি পূর্ব্ব এবং বাইবলের বর্নানার মধ্যে উল্লেক করেছি।
রোমী ১ এবং ২তে বোলছে কি ভাবে ঈশ্বর মানুষকে নৈতিক কম্পাস দিয়েছে যেটা কি আমাদের ভীতরে আছে যেটা কি আমাদের আত্মিক বৈরোমীটর য়েটা আমাদেকে ভাল এবং খরাবপের সংকেত দেয় আর পাপ প্রকৃতি আর বিচারের আধার নির্দিষ্ট করে। এই জ্ঞান খুবই সাধারণ এবং এটা আমাদের মানব বানায়। এখনো এটা এই নৈতিক দুবিধার সম্পাদন যে একটি হিন্দু চিন্তার বনাম খ্রিস্টান বিশ্বাসের সাথে হিন্দু চিন্তাধারার উপযুক্ত–ভাবে স্বাভাবিক বুদ্ধির পার্থক্কে দেখা যায়।
বাইবেল বলছে, মানুষের মৃত্যু হবে আর তারপরে বিচার হবে, কিন্তু হিন্দূ আত্মার পুনর্জন্মের পর বিশ্বাস করে, যেটা কি পুর্নবীকরণ হয় আর সেটী কারণ ও প্রভাবের ফলস্ৱরুপ হয। আশাপূর্ণ পুর্নবীকরণ সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছায় যেটা কি ইচ্ছা মতো একটা জীবনে আছে।
কিছু সমস্যা আছে, যা আমি হিন্দূ বৈশ্বিক–চিন্তাধারা সংক্রান্তের মধ্যে পরিলক্ষিত করেছি, যেটা কে আমী বিশ্বাস করি। এটা মানুষের জীবনে পবিত্রতার দ্বন্দ্ব বা পরস্পরবিরোধী হয়, য়েটা কিছু প্রাণী এবং গাছকে দ একটি মানবিক জীবনের চেয়ে আরো শালীনতা এবং সম্মানের সঙ্গে দেখা দেয়।
আমি য়েটাকে উল্লেখ করছি, সেটা হচ্ছে লোক য়েগুলো কে স্তর এবং শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে, য়েটা কে দলীত বা অস্পৃশ্য বলা যায়। যেগুলো ভারতের জনসংখ্যার প্রায় পঞ্চম ভাগ আছে।
এই রকম বর্নবাদ যেটা কি কিছূ ভাবে দাসত্বের মতো বলা যায়। আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার তাদেরকে পতিত ঘোষনা করেছে। কিন্তু অনানুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় সমাজের সংখ্যাগরিষ্ঠত হিন্দু মানুষ দ্বারা তাদেরকে ঊঁচু করা হয়েছে।
বাস্তবে এই ধর্মীয় নিপীড়ন সমাজের রাজনৈতিক এবং সামাজিক কাঠামোকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে যেটা বিভীন্ন ব্যক্তির কার্যের উপর নির্ভর করে করা যায়। দাসের সমর্থেন দ্বারা তাদের সংস্কৃতি সফল হয়েছে। এতএব এই নিম্ন বর্ণ মানুষ সদস্যদের প্রতি এই অধ: পতিত এবং দুর্বল আচরণকে সরকার সহ্য করে যেটা কি সত্যিকারে খরাপ।
এই রকম মানুষকে বলা যায় কি তারা তাদের পূর্বজীবনের কার্যের কারণে ছোটো জাতিতে জন্ম নিযেছে আর ভাগ্যের জন্য তাদের পরিস্থিতি দযনীয় আছে। তথাপি আমি আশ্চর্য করী যে ভাবে অহিংসার হিন্দু–দর্শন এই ছোটো লোকেদের ক্ষতি এড়াতে পারবেন, যেগুলা সমাজের সবথেকে ছোটো।
খৃস্টান মিশনরী দলিত লোকদের কাছে যীশুর ভালবাসা প্রচার করেছে, এবং বলেছে যে ঈশ্বর সব লোককে উচ্চ বিচার দিয়েছেন। কিন্তু ভিত্তিগত হিন্দু এই প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছেন। অহিংসাকে ছেড়ে দিয়েছেন এবং খৃস্টান, দলীত আর মিশনরীদের উপরে আক্রমণ করছেন।
তথাপি তারা যেইটা প্রতিবাদ করছে সেইটা হচ্ছে তাদের সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণের উপর নিয়ন্ত্রণ হারানো। তারা হিংসাকে গ্রহন করে নিয়েছেন এবং মানুষের পর ভয় আনার কৌশল গ্রহন করে নিয়েছেন। য়েইটা কি তাতের শান্তিবাদী–ধর্মীয ছিন্তারার বিরোধাভাস দেখায়।
কিছু হিন্দূর জন্য অহিংসার মানে হচ্ছে মাংস এবং বলিদান থেকে দূর রাকা, তথাপি দেবী–দেবতাকে খুশী করার জন্য একটী দলিতকে বলিদান করা কি গ্রহনীয় আছে? অন্য বিন্দু হচ্ছে হিন্দু চিন্তার মধ্যে ভ্রান্তধারনা য়েইটা হচ্ছে মানব জীবনে বার–বার জন্ম নেওয়া। তথাপি হিন্দূ এই বিশ্বাসকে করে যে পৃথ্বী ক্ষনশ্থায়ী। বৈজ্ঞানিক টেলীস্কোপ দ্বারা বিশ্বের ক্রমাগত বিস্তারকে পর্যবেক্ষণ দ্বারা ক্ষনশ্থায়ী জাহির করেছে য়েইটা কি বিগব্যাংগ সিদ্ধান্তথেকে এসেছে।
অনুমান হচ্ছে যে মানুষের আত্মা অনন্তকাল সময়পর্যন্ত ক্ষনশ্থায়ীর বিশ্বতে উপস্থিত থাকবে, য়েইটা কি শুধু অর্থহীন।
জীবন ক্ষনশ্থায়ী সংগে যুক্ত আছে। তাহালে কোথা থেক প্রথম মানুষ জন্ম নিলেন আর কি ভাবে তারা কর্মফল অন্তর্জগতের মধ্যে অংশগ্রহণ করলেন, যদি তারা পূর্বে বিদ্যমান ছিলেন না? অন্যভাবে বলা যায় প্রথম জন্মের কি প্রয়োজনীয়তা ছিল, যখন কি পূর্ব অস্তিত্বে জীবনের কনো কর্ম ছিল না? একরকম ঈশ্বর কি বিগ–ব্যেংগ দিয়ে গমনকরেছে আর এখন ঈশ্বরের চোটো–চোটো টুকড়োগুলাকে জোরতে হবে কি?
এতএব যদি প্রমান সময়ের আরম্ভে দিকে নিয়ে যায়, তাহালে জীবনের আরম্ভে কিভাবে হয়েছে।? কোথায় তেকে এসেছে? প্রথম জন্মের জন্য কি প্রেরিত করলো? কারণ জন্ম হচ্ছে কর্মর ফলাফল।
এছাড়াও কর্মফল সম্পর্কিত অন্য বিষয় আছে সেইটা হচ্ছে কি ভাবে আপনি কর্মের জন্য দায়ী আছেন? কারণ পূর্ব জীবনের সম্ন্ধে আপনি অনভিগ্য বা কি ভাবে আপনী জানতে পারবেন য়ে পর্বত্তী জীবন পাওয়া জন্য এই জীবনে সাবেক প্রতিক্রিয়া জন্য তৃপ্ত করতে পারেন। কে জানে যে কে কথায় জাচ্ছে এবং কথায় থাকবে এবং কথায় শেষ হবে? এটা সুধুমাত্র একজনকে ধংশে বা নিরাশায় নিয়ে যেতে পারে। শেষে একজনকে বিনা নির্ধারিত পরিকল্পনায় ছেড়ে দেয় যে তাদেরকে মোক্ষের গুরূত্যপূর্ণ তত্বকে প্রাপ্তি করতে নিরাপদ করে না।
এইছাড়া নিরাশপূর্ণ কথা হবে য়ারা ছোটো জন্তুতে য়েমনী পোকা বা জন্তু হয়ে জন্ম নিবেন? য়ারা যোগা করতে জানেন, বা ওদের কি আশা আছে , যারা দৈত্য ইঁদুরের মতো ভবিষ্যের জীবন দেখে।
য়দি ভারতীয় সংস্কৃতির বিন্দুতে বিশ্বের আধ্যাত্মিক কেন্দ্র আছে যা বিশেষজ্ঞ গুরুদিয়ে ভরা আছে, তবে ভারতীয় সংস্কৃতি কেনো একটি আলোকিত সমাজের যুক্তিবিদ্যাতে আধারিত আছে এবং ভারতে অনকেগুলো কর্মের পাপীলোক আছে? সর্ব পরে যমন বিশ্বের ২/৩ কুষ্ঠ লোক এই ক্ষেত্রে পাবা যায় এবং পূর্ন বিশ্বের অধে অংধ লোক এই বিশ্বাসরে উপাকেন্দ্র পাওয়া যায়।
শেষে আমী বোলতে পারি যে বিশ্বাসের এই ভাঙা চাকা উপাসকদের বোঝা সমর্থন বা বহন করতে পারবে না, যারা হিন্দু ধর্মের পবিত্র গাভীকেকাজে নিয়োজিত করেছেন, যারা কি গুরু–রাজত্বের দিয়ে পরিচালিত করা হয়। এই আশা দিয়ে কি গুরূ তাদেককে চরম বা চূড়ান্ত গন্তব্য পথে নেতৃত্ব করছেন।
তারপর আবার এই পুরো সিস্টেম ঠিক একটি মায়াময় মরীচিকা হতে পারে যে এই দর্শনের চিন্তাধারাকে বিশ্বাস করতে একজন ব্যক্তিকে ফাঁকী দিচ্ছে। এই চিন্তাধারাতে কোন চূড়ান্ত বাস্তবতা নয়।
অবশেষে আমি জানি আমি কিছু কঠিন কথা বলেছি এবং আমি আমার হিন্দু বন্ধুদের অসম্মান করতে ইচ্ছা করি না, কিন্তু আমি তাদেরকে চ্যালেঞ্জ করী যে তারা তাদের বিশ্বাসের সাংস্কৃতিক সীমানা অতিক্রমকে চিন্তা করে দেখেন, যে তাদেরকে তাদের বিশ্বাসের ধর্মীয সিষ্টম থেকে দূরে রেখেছে। আবার আমি দুঃখিত যদি আমী আমার এই লেখ দিয়ে আঘাত করেছী, তথাপি আঘাত না করে চৈলেংজ করা আসান নয়। আমী আশা করী যে আপনারা আপনাদের আধ্যাত্মিক যাত্রাতে, আর সত্য বিশ্বাসের বৈধতার উপরে প্রদর্শন করেন য়েইটা আপনার বিশ্বাসের বিষয়ে দাবি করেন।
উপসংহারে আমী আশা করী যে সবলোকের জন্য আশা আছে, য়েইটা কি যীশু দেয়, কিন্তু আমাদের ধর্মীয় কার্যের দ্বারা নয়, করি বা না করী, কিন্তু তার ব্যক্তির এবং কার্যের উপরে সলর ভাবে বিশ্বাসের দ্বারা। য়েইটা আপনাকে আপনার আত্মার শূন্যতা কে আজাদ করে আর আপনাকে পূণর্জন্মের চিন্তাধারা থেকে দূর করে একটা নুতুন জীবন দিবে আর আপনার অপরাধবোধ সচেতন থেকে আপনাকে আজাদ করবে।

যীশু মতি ১১:২৮–৩০ তে বলেছে –
২৮“তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব। ২৯ আমার জোয়াল তোমাদের উপর তুলে নাও ও আমার কাছ থেকে শেখো, কারণ আমার স্বভাব নরম ও নম্র। ৩০ এতে তোমরা অন্তরে বিশ্রাম পাবে, কারণ আমার জোয়াল বয়ে নেওয়া সহজ ও আমার বোঝা হালকা।”

 

 
ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

Hinduism and Reincarnation

 

 

Copyright permission by Bridge-Logos “The School of Biblical Evangelism”

Copyright permission by Random House Inc./Multnomah on New Birth or Rebirth by Ravi Zacharias

হিন্দু–ধর্ম এবং দেবী–দেবতা

Sunday, March 1st, 2015

হিন্দু ধর্মের মধ্যে ঈশ্বর সম্বন্ধে অনকে ধারনা হোতে পারে। বিশ্বাস অলাদা হোতে পারে। কেউ বিশবাস করে কোনো ঈশ্বর নাই, কেউ বিশ্বাস করে একই ঈশ্বর আছে। কেউ বোলে ঈশ্বর অনেক আছে। কেউ বিশ্বাস করে ৩৩ কোটি। ঈশ্বরের এই বিচিত্র ধারনার মধ্যে অনুমানিত ঐশ্বরিক–মানুষ, প্রকৃতির বিভিন্ন মাত্রায় বিদ্যমান আছে যেরা হোছে – অদ্বৈতবাদ , সর্বেশ্বরবাদ, সর্ব–ঈশ্বরবাদ এবং সর্বপ্রাণবাদ।
য়খন দেবতাদের প্রকাশ সংক্রান্ত বিশ্বাসের বিশ্লেষণ করি, তখন দেখা যায় যে এদের মধ্যে একটি আপাত এবং স্পষ্ট অসঙ্গতি আছে যা যুক্তি উপেক্ষা করে। এই বিষয়ে পুনর্মিলন করা য়ায না। অতএব , যেমন বিপথগামী মতামত গ্রহণ করতে, হিন্দু সমাজের মধ্যে সংযোজক বা অনুকূল হচ্ছে, চিন্তা করে কি সম্প্রদায় A এবং B ঈশ্বর সম্বন্ধে প্রকাশ করতে সমানভাবে বাস্তবিক যা সঠিক হয় যেমন যে ইশ্বর অজীবিত এবং সামর্থহীন বিচারধারা হয়ে যায় যেইটা শুধু ধর্মীয চিন্তাধারাতে আধারিত আছে, কিন্তু বাস্তবতা জন্য ধ্রুবক প্রয়োজনের সঙ্গে কি ভাবে এক ব্যক্তি দিন–প্রতিদিন জীবনে ব্যবহার করতে পারে, যেইটা কারণের আইনে কেন্দ্রিক আছে।
এছাড়াও হিন্দু দেবী–দেবতার আধার আদিবাসী বিশ্বাস বনাম ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের পৌরাণিক পরিপ্রেক্ষিতের উপরে আছে। এই কারণে হিন্দু ঈশ্বর ধারণা বৈধ সত্ত্বা হিসাবে প্রতিপাদিত করা যাবে না বা নিশ্চিত করা যাবে না যে তাদের অস্তিত্ব মিত্থা কথার উপরে আধারিত আছে, যার উপরে লোক বিশ্বাস আর কুসংস্কার করে।এটা ধারনা প্রতিপাদিত করা জাবে য়খন হিন্দু–ধর্মের তুলনা অন্যান্য প্রাচীন ধর্মের পুরাণের সংগে করা যায় যেমন মিশরের, যূনানী, রোমান এবং জার্মানিক বা স্লাভিক সভ্যতা য়াদের বারে অনকে কম লোক অধ্যয়ন করে, যেগুলো কি সুধু ধর্মীয় উপকথা বা লোকাচারবিদ্যা আছে।
ঈশ্বর সংক্রান্ত কাল্পনিক গল্প অন্যদের প্রলুব্ধ করা আবেগপূর্ণ, যেইটা রহস্য সম্ভ্রম সঙ্গে সংযুক্ত আধারিত আছে, যেইটা মানুষকে চরম বা তুরীয় বাস্তবতার সংগে যুক্ত করে যেইটা একটি সাংস্কৃতিক প্রতিবেশ মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে। এটা ব্যক্তি, পরিবার, বংশ এবং সমাজেকে অনেক প্রভাবিত করে য়েটার কি অধিকারপুর্ণ প্রভাব হয়, যদিও এগুলী সময় উন্নয়নের উপর কাল্পনিক, অবিশ্বস্ত বা তর্কহীন প্রমাণিত হতে পারে। আজপর্য়্ন্ত কেন এই বিশ্বাস বেঁচে বা বিদ্যমান আছে কারন ইগুলো অনেক কারণের উপর ভিত্তি করে আছে, য়েগুলো বুঝিয়ে-সুঝিয়ে সমাজের প্রতিটি দিক থেকে একত্রিত করা আছে। এটা বিশ্বাস করতে অন্যান্য কাউকে ফিরিয়ে আনা প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে যেমন চিন্তা পশু মানসিকতা নতিস্বীকার করেছে যেটার দ্বারা তাদের ব্যক্তিগত পরিচয দেয় যেইটা কি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য জড়ান বা যু্ক্ত আছে যেইটা ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রতি একটি অপরিহার্য ব্যাপার।
আমরা ক্রীড়া দল এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এই সাধারণ উদাহরণ পাই, যাতে মানুষ তাদের দল বা পার্টির প্রতি বেসী অনুগত ও বিশ্বস্ত হয়। কোন ব্যাপার কেনো না হোক। এই হিটলার সৈন্যদের নিষ্ঠুরতার উপরে
সুস্পষ্ট হয়েছে। কিভাবে তাদের বৈশ্বিক নজরিয়াতে পুরো সংস্কৃতি ও সমাজকে ছলিত করা য়াবে। অতএব, সবাই দার্শনিকভাবে সম্ভব সত্য হতে পারে, কিন্তু সবই একেবারে সত্য হতে পারে না।
এটা আবার কিছু কিছু মানুষের জন্য পুর করতে অভাবনীয় হতে পারে যে তাদের ঈশ্বরের ধারনা, য়েটা যে তারা সমর্থন করে আর গূরুত্ব বুঝে, সেটি একটি ভ্রান্ত ধারণা হতে পারে। অতএব, বিশেষ করে বিপরীত
পরিস্থিতিতে কোন উপসংহার করতে পারে, যদি অন্যদের দ্বারা নিশ্চিত করা হয়, য়েটা যে তারা সম্মান করে। এই পর্যন্ত আমার হিন্দু বন্ধুদের জন্য আমার উদ্বেগ আছে কি তাদের সবকিছুর পরিমাপ করার য়ন্য।
সাংস্কৃতিক সীমানা , সামাজিক নিয়ম এবং জনপ্রিয়তাকে অনুমতি দেয় না, বরং সত্বকে এমনকি যদি তোমাদের জীবনে বিভিন্ন উত্তরান্ত নিয়ে য়ায। তবে য়েটা কে অনুসরণ করেছেন। আর একমনি কি একা এই হাঁটতে হয়, এটা অনুগমন করতে নিরুত্সাহিত না হয়। কোন সমস্যা নয় কোথায় য়েতে হয়। অন্যভাবে আপনি ধ্বংসের দিকে ভুল দিক যেতে শেষ করতে পারেন যেমন যে আপনী ভাল ভ্রমণ বা বিপথে চালিত লোকদের মধ্যে নিষ্পিষ্ট পাথকে নিশ্চিত করেছেন।

মতি ৭:১৩–১৪
১৩ “সরু দরজা দিয়া ঢোকো, কারণ যে পথ ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায় তার দরজাও বড় এবং রাস্তাও চওড়া। অনেকেই তার মধ্য দিয়ে ঢোকে। ১৪ কিন্তু যে পথ জীবনের দিকে নিয়ে যায় তার দরজাও সরু, পথও সরু। খুব কম লোকই তা খুঁজে পায়।

অবশেষে আমি আশা করি যে এই সরলতা বা স্পষ্টতাপূর্ণ পোস্ট করে আপনাদকে বিপর্যস্ত করি নি। আমী বিশ্বাস করি যে অনেক মানুষ পবিত্রতা এবং নিষ্ঠার কারণে এই বিশ্বাস করে। আপনি উত্সাহী এবং আন্তরিক হতে পারেন, কিন্তু আন্তরিকভাবে ভুল হতে পারেন আর এটাই বিন্দু আছে য়েটা আমী আমার প্রিয হিন্দূ বন্ধুদেকে চ্যালেঞ্জ করতে চাই।
শেষে আমি ঈশ্বর সম্পর্কে আপনাকে সন্দেহের মধ্যে ছেড়ে চলে যেতে চাই না, কিন্তু আমী আপনাকে নিমংত্রণ করতে চাই যে আপনারা একজনের উপরে আধারিত হযে থাকো না, যিনি আপনাদের আধ্যাত্মিক বোঝা নিজের উপরে নিতে চান। ঈশ্বর আপনাদেক মঙ্গল করুন!

মতি ১১:২৮–৩০ তে যীশু বোলেছেন
২৪ “তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব। ২৯ আমার জোয়াল তোমাদের উপর তুলে নাও ও আমার কাছ থেকে শেখো, কারণ আমার স্বভাব নরম ও নম্র। ৩০ এতে তোমরা অন্তরে বিশ্রাম পাবে, কারণ আমার জোয়াল বয়ে নেওয়া সহজ ও আমার বোঝা হালকা।”

 

 

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

gods of Hinduism 

সকল পথ ইশ্বরের কাছে নিয়ে যায়

Sunday, March 1st, 2015

কিছু লোক এই সিদ্ধান্তে পহুঁচাতে পারে যে একটি চিন্তাধারা আছে যেটি সর্বসমান্য এবং ইকেই মতো আছে। এইক প্রকারের চিন্তাধারা, ইশ্বরের সম্বন্ধে সকল ধর্মীয টিন্তাধারা এবং প্রথাকে যুক্ত করে দেয়। তথাপি এই বাহ্যিক টিন্তাধারাকে টাইটনিক জল– জহাজের সমান বলা যেতে পারে যেটাকে নাবিকরা ধর্ম মতের ভিন্নতার সাগরে আত্মবিশ্বাসের সাথে নিয়ে যাচ্ছে। এই সময়ে ওরা হিম–শৈলের সুধু উপরের অংশটাই দেখতে পাচ্ছে, কিন্তু খূব বোড়ো এবং গুপ্ত ও বিনাশকারী হিম–শৈলকে দেখতে তারা অবহেলা করলেন।এই হিম–শৈল জল স্তরের নিম্ন ভাগে ছিল, যেটা জাহাজটিকে নষ্ট করে দিল এবং ডুবিয়ে দিল। জাহাজের যাত্রীগণ কোন মোতে সুরক্ষিত বন্দরে পহুঁচাতে পারলেন না। ওরা খুবই আশ্চর্য হয়ে নিজের সুরক্ষার বিষয় নিয়ে এবং জাহাজটিরঅবিনাশী হওয়ার বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে লাগলেন।
অনেক লোক এই সত্যকে বুঝতে পারেন না যে বিশ্বের অধিকাংশ ধর্মীয় চিন্তাধারা এক–অপরের বিরুদ্ধে আছে এবং ভিন্ন আছে। সাধারণ ভাবে এদের মধ্যে কোনো রকম মিল হতে পারে না। এই শিক্ষা মানুষ তখন পায়, যখন সে তুলনাত্মক ভাবে ধর্মের বা মতের অধ্যদ্ধয়ন করে। তারা একজন সোনারের মতো নানা রকম সীমিত চিন্তাধারাগুলীকে বেছে নেন, এবং দেখে নেন কি তাদের আসল স্বরুপ এবং ব্যবহার কেমন ভয়ানক।
একজন হিন্দু মানুষ বোলতে পারেন এটি কোনো সমস্যা নয়, কারণ এদের দার্শনিক মতবাদের কারণ পরস্পর বিভেদ এবং প্রতিযোগ্যতা হয়, কিন্তু তারা প্রতিদিনের জীবনে এই ভাবে চলে না, যেমন তারা কথা বলে। তাদের তর্ক যুক্তি যা তারা নিজের ধর্মীয় আদর্শবাদে প্রয়োগ করেন, এই অনুসারে চললে একজন আদর্শ হিন্দুও অন্যের ধর্ম–প্রচারের বিরুদ্ধে কথা বোলতে পারেন। এই কারণ পুর্ব দেশের গুরুরা পশ্চিম দেশের লোকদেরকে নিজের মদবাদের মধ্যে আনার জন্য খূব বেসী আগ্রহী থাকে।
ব্যবহারিক ভাবে চিন্তা করলে দেখা যায় যে হয়তো এই সম্পূর্ণ চিন্তাধারা সমস্যা সমাধানের একটি উপায় এবং বহূঈশ্বরবাদী টিন্তাধারা পরশ্পরের মতভেদকে সংযু্ক্ত করার একটি প্রচেষ্টা। এইভাবে এই সামুহিক সনোভাব তাদেরকে গর্ত্তে ফেলে দিবে যদি তারা নিজের বহুঈশ্বরবাদী ধর্ম গুরুদের অনুসরন করে থাকেন। কিছু লোককে এবং হাতীর মধ্যে তুলনাকে প্রয়োগ করার চেষ্টা করেছেন, যা ঈশ্বর সম্বন্ধে একটি চিন্তাধারা, যা সকল মানুষের মদ্ধে সমভাবে পাওয়া যায় এবং আমাদের অনুসংধানের সুত্র দ্বারা আমাদের ব্যক্তিত্যের মূখ্য কাঠামোর সাথে যু্ক্ত থাকে। এমনি এই চিন্তাধারা সব সময় সত্যতার পারস্পরিক সম্বন্ধের দিকে নিয়ে যায় না।
যেমন কি একজন লোকের এই দাবী হতে পারে যে সে ঈশ্বরের সম্বন্ধে বর্নণা করার দ্বারা, তাকে দেখতে পারে, কিন্তু এহার অর্থ এটা নয় যে সে মিত্যা বলতে পারেনা বা ঠকান যেতে পারেনা। এই প্রকারের আত্মচেতন জ্ঞান মানুষকে প্রেরনা দেওয়ার জন্য ভূল পথউ দেখাতে পারে। কেননা এক প্রকারের প্রতক্ষ জ্ঞান, অনেক রকমের স্বার্থপুর্ন কারনে সঠিক নাও হতে পারে। এই ভাবে ধর্মশিক্ষক, গুরু ,সন্যাসী এবং যোগীদের পর্থগুলীকে মেনে চলার কারনে, মানুষ শক্তমনা ও অহংকারী হয়ে যায়। কাহার বিষয় বলা যেতে পারে যে সে ঈশ্বরকে দেখায়। এহা এর থেকে বেসী হতে পারে না যে তারা নিজের তৈরী করা এবং কাল্পনিক প্রতিসুক্তিতে এবং সাদৃশ্য ঈশ্বরের আবিষ্কার করে নিয়েছেন, যা তাদের প্রতিমা পুজার অভিলাষা সমরুপ হয়। যীশু চেতনা দিয়েছেন যে অনেক মিত্যা নবী অন্ধগুরু যারা অন্ধ হয়ে অন্ধ মানুষকে পথ দেখাবেন এবং তারা দুজনেই বিনাশ হয়ে যাবেন।
এখানে দেখুন, বাইবেল এই সম্বন্ধে কি বলে –
মথী ২৪:২৪

২৪ কেনেকি ঝূঠা মসীহা আর ঝূঠা নবী উঠবে, আর বড়-বড় চমত্‍কারের কাম দেখাবে, আর ইডাও হওয়া পারে, কি চুনান লোকলাকো ভটকায় দে।

রোমীয়১:১৮–২৩
১৮ মানুষ ঈশ্বরের সত্যকে অন্যায় দিয়ে চেপে রাখে, আর তাই তাঁর প্রতি ভক্তির অভাব ও সমস্ত অন্যায় কাজের জন্য স্বর্গ থেকে মানুষের উপর ঈশ্বরের ক্রোধ প্রকাশ পেয়ে থাকে। ১৯ ঈশ্বর সম্বন্ধে যা জানা যেতে পারে তা মানুষের কাছে স্পষ্ট, কারণ ঈশ্বর নিজেই তাদের কাছে তা প্রকাশ করেছেন। ২০ ঈশ্বরের যে সব গুণ চোখে দেখতে পাওয়া যায় না, অর্থাৎ তাঁর চিরস্থায়ী ক্ষমতা ও তাঁর ঈশ্বরীয় স্বভাব সৃষ্টির আরম্ভ থেকেই পরিষ্কার হয়ে ফুটে উঠেছে। তাঁর সৃষ্টি থেকেই মানুষ তা বেশ বুঝতে পারে। এর পরে মানুষের আর কোন অজুহাত নেই। ২১ মানুষ তাঁর সম্বন্ধে জানবার পরেও ঈশ্বর হিসাবে তাঁর গৌরবও করে নি, তাঁকে কৃতজ্ঞতাও জানায় নি। তাদের চিন্তাশক্তি অসার হয়ে গেছে এবং তাদের বুদ্ধিহীন অন্তর অন্ধকারে পূর্ণ হয়েছে। ২২ যদিও তারা নিজেদের জ্ঞানী বলে দাবি করেছে তবুও আসলে তারা মুর্খই হয়েছে। ২৩ চিরস্থায়ী, মহিমাপূর্ণ ঈশ্বরের উপাসনা ছেড়ে দিয়ে তারা অস্থায়ী মানুষ, পাখী, পশু ও বুকে-হাঁটা প্রাণীর মূর্তির পূজা করেছে।
২৪ এইজন্য ঈশ্বর মানুষকে তার অন্তরের কামনা-বাসনা অনুসারে জঘন্য কাজ করতে ছেড়ে দিয়েছেন। ফলে তারা একে অন্যের সংগে জঘন্য কাজ করে নিজেদের দেহের অসম্মান করেছে।

সিন্ধান্তরুপে বলা যেতে পারে যে ইশ্বর সম্বন্ধে সমশ্ত চিন্তাধারা সমভাবে সত্য, এবং সুধুমাত্র একটি চিন্তাধারাপুর্ন এবং আবশ্যক ভাবে সত্য নয়। সমভাবে সত্য” এই চিন্তাধারা নিজের মধ্যেই নিজের চিন্তাধরা দ্বারা খংডিত হয়ে যায়। এছারা বলা যেতে পারে যে প্রত্যেকটি চিন্তাধারা একটি চিন্তাধারার অংশ মাত্র। এমন চিন্তাধারা শুধু বিবাদ সৃষ্টি করে, যেমন কি হিন্দুমত নিজের চিন্তাধারাকেই সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বভিন্ন বলে। এমন চিন্তাধারা ছাড়া তাদের আর কোনো সমস্যা বা বিবাদ নেই, যার কারনে তারা অন্য দলের লোকদের সাথে যূক্ত হতে পাবে না। এই মতে ঈশ্বর সম্বন্ধে অন্য ধর্মের মিল না থাকলেও, তারা ওদের সাথে যুক্ত হতে পারে। এর পরে বলা যেতেপারে যে আমাদের কাছে শুধু অল্পমাত্র সুনিশ্চত করে দেয় যে তাদের কাছে প্রভাব জন্য যথেষ্ঠ জ্ঞান আছে, যা আবশ্যক এবং স্থায়ী ভাবে সত্য।
সর্বশেষে একটি সত্য আছে যা বিভিন্ন বিশ্বাসকে বা বিশ্বাসের পধ্তিগুলীকে এক সাথে যুক্ত করে দেয়। অন্য লোক বলে প্রত্যেক বিশ্বাসের সত্যতাকে সমভাবে প্রমানিত করা যেতে পারে, এতএব ধর্মীয সহিষ্হিণুতা একটি বিষয়, কিন্তু ধর্ম–সংযোগ, প্রসার সম্বন্ধে জ্ঞান, পরসপর সমাবেশ এবং বিশ্বব্যাপী হওয়ার কথা সমপূর্ন ভাবে ভিন্ন। সহিষ্নুতা ভাল গুন, কিন্তু ইহা সত্যের মাপকাঠৌ কে বাতিল করে না। এটাও বলা যেতে পারে যে পথ অনেক, অথবা ঈশ্বরের কাছে পৌছাবার সত্য পথ আছে। এমন চিন্তাধারাকে যারা মানে, তারা ওদের চিন্তাধারা কে মানতে পারেন না, যারা বলেন যে রাশ্তা শুধু মাত্র একটি আছে। অতএব সহিষুণ্তা সর্বক্ষেত্রে মানকাঠি হতে পারে না। কিন্তু সহিষ্ণুতা ও প্রেমের সাথে সত্যকে প্রকাশ করা হচ্ছে আসল মানকাঠি।
সর্বশেষে বাইবেলের অনুসারে দুইটি পথ আছে যা পরশ্পর এক–অপরের বিপরীত। একটি প্রসস্ত যা বিনাশকারী এবং অপরটি সংক্রীর্ন যা জীবেন নিয়ে যায়। যেমন কি আমারদের সকলকে চলার জন্য পাঁ দেওয়া হয়েছে, এবং তার সাথে বেছে নেওয়ারও অধিকার দিয়েছে যে আমারা কোন পথে যাবো। আপনার কাছে আমার এই চ্যালেন্জ, আপনি কি প্রসস্থ পথকে বেছে নিবেন যা সকল পথের সাথে যুক্ত হয়ে যায়, না আপনি সংকৃর্ন পথে চলার জন্য এবং তার অনুসংধান করার সাহস করবেন যা জীবনে নিয়ে যায়? যীশু বলেছেন, “পথ, সত্য ও জীবন আমিই, আমাভিন্ন কেহোই ঈশ্বরের কাছে যেতে পারে না।”
সর্বশেষে দেখী যে ঈশ্বর অন্ধের মতো আপনাকে সত্যের খোজ করার জন্য হাঁতরিয়ে বেড়াতে দেন না । তিনি আপনার চোখ বিশেষ আলোর দ্বারা খূলে দিবেন, যেন আপনি জানতে পারেন যে তিনি কে, যখন আপনি মন এবং সরলতার সাথে তার খোজ করবেন।
মতি ১১:২৮–৩০
২৪ “তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব। ২৯ আমার জোয়াল তোমাদের উপর তুলে নাও ও আমার কাছ থেকে শেখো, কারণ আমার স্বভাব নরম ও নম্র। ৩০ এতে তোমরা অন্তরে বিশ্রাম পাবে, কারণ আমার জোয়াল বয়ে নেওয়া সহজ ও আমার বোঝা হালকা।”

 

 

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

All paths lead to God

হিন্দু সম্পদ

Sunday, March 1st, 2015

রবী জকরিযাস (পূর্ব হিন্দূ)

 

একটি কাট্টর হিন্দু ব্রহামনের সাক্ষ্য

 

বাইবেল

 

চার আধ্যাত্মিক আইন

 

জিজস ফিল্ম

સર્વેશ્વરવાદની ભ્રમણા

Monday, February 16th, 2015

જૂની કહેવત કે સર્વ ભગવાન છે અને ભગવાન સર્વ છે, ઈશ્વરની પ્રકૃતિ તરફ ચોક્ક્સ આધ્યાત્મિક રચના કે જે ઘણા બધા સ્તરે અગમ્ય અને તત્વજ્ઞાનની રીતે પરસ્પર વિરોધી હોવાથી સિદ્ધિની રીતે, મૂળભૂત રીતે અને વ્યવહારુ રીતે ખામીયુક્ત છે, તેના બદલે “એક માટે સર્વ અને સર્વ માટે એક” તરીકે ત્રણ મસ્કાટીઅર્સના પરસ્પરાવલંબનનું વર્ણન કરતા હોવાથી, કંઈક વધુ ગંભીર લાગે છે.સૌ પ્રથમ અનંત ભગવાન માટે દેવોના સત્તત્ત્વ સ્વરૂપના વિરોધાભાસ જેવા સિમિત ભાગોની અનેકતા સાથે બદલાયેલા સ્વરૂપ અથવા ફેરફાર સાથે અનંત સિવાય બીજું કાઈ બનવાનું કેવી રીતે શક્ય બને? તદુપરાંત, માનસિક વિભાજન સાથે ભગવાનના પૂર્ણ અર્થામાંથી શરૂ કરવા અજ્ઞાનની આ ભ્રામક સ્થિતિ કયા કારણે સર્જાય છે. બીજા શબ્દોમાં કહીએ તો આ તત્ત્વ કેવી રીતે વાસ્તવમાં ભ્રામક બન્યું? આ રીતે, જો ભગવાન અંતિમ કરતાં કંઈપણ ઓછો હોય તો ભગવાન અનિવાર્યપણે ભગવાન અંતિમ નથી.
તેવી જ રીતે, આ અસંબંદ્ધતાનો મેળાપ કેવી રીતે છેવટે સંસારની ચક્રીય પદ્ધતિ તરફ ઉથલાની આ શક્યતા સાથે કદી એકવાર ફરીથી જોડાઈ શકે છે? વળી વર્તમાન વસ્તી વિસ્ફોટ સાથે શું સાબિતી છે કે અસ્તિત્વની કામચલાઉ અને ભ્રામક સામગ્રીની આ રીતો મેળાપની પૂર્ણ સ્થિતિમાં પરિણમતા વિનાશની તરફ આગળ વધી રહ્યા છે? સર્વેશ્વરવાદના વિચારની અન્ય દ્વિધા એ છે કે ભગવાનનો છેવટનો અથવા સંપૂર્ણ અર્થ અનૈતિક છતાં માનવીય તરીકે વર્ણવવામાં આવે છે, ભગવાન તરીકે, નૈતિક જીવો તરીકે કામગીરી કરે છે. ફરીથી, અનૈતિકતાનું આ ઉચ્ચ સ્વરૂપ નૈતિકતાના નીચા સ્વરૂપમાં તબદીલ થવા સક્ષમ છે? છતાં હિન્દુઓ અન્યોની તરફ સદભાવનાપૂર્ણરીતે વર્તવા પ્રોત્સાહિત કરવામાં આવે છે કે જે તેમના અંતિમ અનૈતિક સ્થિતિને પહોંચવા નૈસર્ગિકરીતે વિપરિત હોવાનું લાગે છે.અનિવાર્યપણે તેમની ક્રિયાઓ, તેમની સર્વેશ્વરવાદી ફિલસૂફી નહી, વ્યવહારિકરીતે સૂચવે છે કે આવી પરોપકારવૃત્તિ ખાસ કરીને સંસ્કૃતિ, કેળવણી, સમાજના અત્યંત અસ્તિત્વને પ્રદાન કરતું હોવાથી તેના અનૈતિક ભાગની સરખામણીમાં ક્રમ નાના ને બદલે મૉટી હોય છે. આમ નિર્વાણ અથવા મોક્ષ સુધી પહોંચવામાં એક આધારશીલા તરીકે તેમની થિયરીને સમાવવા તેઓ રોજબરોજની જીંદગીને કેવી રીતે મૂલવે છે અને હાથ ધરે છે ?તે ખૂબ જ પરસ્પર વિરોધી છે. તદુપરાંત નૈતિક ભિન્નતા કેવી રીતે ભ્રામક અને વાસ્તવિકરીતે અર્થહીન બની શકે છે ?અને પછી તેમને અર્થપૂર્ણ અથવા નોંધપાત્ર બનાવતાં આ પ્રશંસાપાત્ર કાર્યો ગમે તે રીતે રહસ્યાત્મક રીતે પરિવર્તિત કરે છે જે અંતિમ સત્ય કરતાં જાદુ જેવું વધુ લાગે છે. વાસ્તવમાં, સર્વેશ્વરવાદી માન્યતા અનુસાર, ભગવાનની ટીકા કરવા માટે કોઈ વાસ્તવિક તફાવત અને અન્યથા વસ્તુ ન હોઈ એડોલ્ફ હિટલર અને મધર ટેરેસા ના કૃત્યો વચ્ચે તફાવત પાડવાની કોઈ જરૂર નથી. છતા કયા સર્વેશ્વરવાદી નૈતિકરીતે ઉલ્લંઘન થતી વખતે ધીમે ધીમે સ્થાયી થતા નૈતિક ઉપરાંત જીવે છે જે ખોટાથી ખરાનો વિચાર કરતી સાર્વત્રિક ન્યાય સિસ્ટમ નો વાસ્તવવાદ તરફ પુરાવો છે,? ભેટ આપતા મિત્ર અને તે ભેટ ચોરી કરનાર ચોર વચ્ચે મૂલ્યમાં કોઈ તફાવત નથી માત્ર અપ્રમાણિકતા અને એક જૂઠાણું છે. શુ તમે કાયદા વિનાની અરાજકતાની સ્થિતિમા રહેતા હોવાની નૈતિક સીમાઓ વગર સંચાલિત કરવામાં આવતા વિશ્વમાં અને સમાજની કલ્પના કરી શકો છો? સામાન્યરીતે સર્વેશ્વરવાદી સાહજિક રીતે સમજે છે કે તેઓ સામાજિક જોડાણ માટે નૈતિક ધોરણો રાખવા કંઈક વાસ્તવિક અને નોંધપાત્ર છે કે જે તેઓ કરી શકતા નથી અને જેમાથી મુક્ત થઈ શકાય નહી અથવા ટાળવુ ન જોઈએ અને જે પ્રતિશોધ ના કાર્મિક દળોમાં વિશ્વાસ તરીકે મૃત્યુ પછી અથવા કબરમા પણ અસ્તિત્વ ધરાવે છે, હિન્દૂ માન્યતાઓ અનુસાર ખરા અને ખોટા / સારા અને અનિષ્ટ ના સાર્વત્રિક સિદ્ધાંતોંના ભંગ તરીકે અનૈતિકતા ના પરિણામ સમજવામાં નોંધપાત્રરીતે સંબંધિત હોય છે. છેલ્લે આ બાબતે હું એવુ નથી કહેતો કે હિન્દુઓ અનૈતિક હોય છે, પરંતુ હું એ સ્થાપિત કરવા માંગુ છું કે તેઓ પાસે તે મુજબ કાર્ય કરવા ખરેખર મજબૂત આધાર નથી જો આવા વર્તન અનિવાર્યપણે અવાસ્તવિક અથવા ભ્રામક હોય અને તેમની માન્યતા સમાવતા જણાવતા હોય, તો આ માત્ર જરૂરી છે એટલે કે ખાસ દલીલ લે છે કે જે તેઓની જીવનશૈલીને ખોટી પાડે છે. છેવટે એમ કહેવુ કે ભગવાન અનૈતિક છે એ ભગવાનના ખ્યાલને મૂર્ખ સામાજીક માર્ગની સમકક્ષ બનાવે છે. અન્ય બાબત એ છે કે સર્વેશ્વરવાદી એ અને બિન એ સમાન છે અને સમાન વાસ્તવિકતા છે તેમ કહીને બિન વિરોધાભાસ કાયદા જેવા કારણ અને તર્કને નકારશે , છતા તેમની રોજબરોજની જીંદગી તેમની માન્યતા પદ્ધતિ સાથે અથવા તેમની સર્વેશ્વરવાદ ફીલોસોફી સાથે સુસંગત હોતી નથી કે વાસ્તવિકતા અને ભ્રમણાવચ્ચે ભેદના આધારે શુ સાચુ છે અને શુ ખોટુ છેના દ્વૈતવાદને આધાર આપે છે. વ્યક્તિ અસ્તિત્વ ધરાવતી નથી કે જેને અસ્તિત્વ ધરાવવા કટાક્ષપૂર્ણ વ્યક્તિની જરૂર છે જેવા દાવાઓને ભારપૂર્વક રજૂ કરવા સર્વેશ્વરવાદીને પોતાનો દાવો રજૂ કરવા માટે આ પાયાવિહોણા સિદ્ધાંતના કેટલાક ઉદાહરણો છે.
ઉપરાંત, ખુલાસો કરે છે કે જે ગાણિતિક રચનાઓની અંદર જ રહે છે તેવી પરિકલ્પના અને પૌરાણિક માન્યતાને સમય/સ્થાન પરિમાણમાં વાસ્તવિક રીતે મર્યાદિત કરે છે. વધુમાં, તેમની મર્યાદિત પરિસ્થિતિમાં જાહેર કરે છે કે સ્વપરાજીત તેમજ, મર્યાદિત પ્રાણી તરીકે જાણકારી વિશે સર્વજ્ઞ અને સંપૂર્ણ કથન બનાવતાં ભગવાન અકળ છે
વધુમાં, જો સર્વેશ્વરવાદી પોતાની સૈદ્ધાન્તિક માન્યતાઓ સાથે સુસંગત હોય તો, તેમના પોતાના નિવેદનો તેમને સંશય નિપજાવવા જોઈએ જે મર્યાદિત અસ્તિત્વોમાંથી આવે છે અને જે દૈવી આત્માઓ તરીકે માણસની વિભાવનાને શોધવા તેમને પોતાને મૂર્ખ બનાવી શકે છે. તેથી, તેમના દૈનિક જીવનના કાર્યો મારફતે ખોટા ઠરવાના કારણે ખાસ કરીને આ માન્યતાઓને આધાર આપતાં પૃષ્ટી અથવા અસરકારક પ્રદર્શન ન હોવાથી, બિનકુદરતી અને અનિયમિત હોવાના કારણે, આ સમગ્ર ફીલોસોફીકલ પદ્ધતિ મૂળભૂત અને દેખીતી રીતે અંતઃપ્રજ્ઞાની વિરૂદ્ધ હોવાનો મને મજબૂતપણે સંશય છે, તેમના તત્વમાં ભ્રામકતા હોઈ શકે છે, માનવીય શિક્ષકો અને લખાણોના ભ્રામક મન પર આધાર રાખતા હોવાથી તેની મર્યાદાઓને આધિન વિચારોની તેમની પોતાની પદ્ધતિ પર પણ તેઓ વિશ્વાસ કરી શકતા નથી.
અંતે, ભૌતિક વિશ્વ અવાસ્તવિક છે તે સૂચવવા સર્વેશ્વરવાદી પાસે કયો પુરાવો છે ? કુદરતી વાસ્તવિકતા સામે તેમના મુદ્દાને સાબિત કરવા તેમની પાસે કઈ ચકાસણી પદ્ધતિ છે? આ ઉપરાંત કયો સર્વેશ્વરવાદી વાહનો તેમની કલ્પનાનો માત્ર તુક્કો છે તેમ માની ટ્રાફિકની બંને બાજુ જોયા વગર રોડ પસાર કરવાની હિંમત કરશે? પરિણામે, માધ્યમની વૈજ્ઞાનિક કથનો કરતાં ભૌતિક વાસ્તવિકતામાં માનવું વધુ બુદ્ધિગમ્ય છે જે હોલીવુડ ઉત્પાદનના સર્જનાત્મક ભ્રમ માત્ર છે. આ તમામ બાબતો ઉપરાંત, આપણે ફક્ત કાલ્પનિક દુનિયા જેમ એક સ્વપ્નમાં જીવી રહ્યા છીએ તે ખરેખર વાસ્તવિક નથી પરંતુ માત્ર તે અક્ક્લ વિનાની વાત હોવાનું લાગે છે. આમ ભ્રમ સંબંધિત આ સમગ્ર પ્રકારની અતાર્કિકતા તેના વિરોધાભાસને કરતાં સંભાવના અથવા તર્કસંગતતાની ઓછી માત્રા બતાવવામાં માત્ર બિનટકાઉ અને અસામાન્ય છે.
તેમની ફિલોસોફીનું અન્ય અવાસ્તવિક પાસું એ છે કે અંતરાત્મા જેવા વ્યક્તિત્વ અથવા પ્રતિભા અને ભ્રામક જેવી બુદ્ધિ, ભગવાનના સરળ સ્વરૂપ અને લાક્ષણિકતાની વિરૂદ્ધ, અને છતાં તેઓ બેશુદ્ધ ન હોય તે સિવાય વાસ્તવમાં શું વ્યક્તિ આ રીતે કાર્ય કરતો નથી? ડિઝાઇન અને ઉત્પત્તિની જટિલતા અંગે બ્રહ્માંડ સંબંધી અને હેતુવાદને લગતાં પુરાવાઓનાં પ્રકાશમાં ભગવાનની વધુ પડતી સાદગી બિન પ્રતિતિજનક હોવાનું લાગે છે જે વિશે મેં અગાઉના અન્ય લેખોમાં પણ લખ્યું છે.

નાસ્તિક અને અસેયવાદી
વધારામાં એવુ કહેવું કે ઇશ્વર પથ્થર અથવા લાકડી સાથે વધુ એકરૂપ છે તે મુળભુત રીતે બતાવે છે કે માનવજાતિ દૈવત્વ તરફ઼ના પ્રગતિનાં ઉત્ક્રાંતિ દરને હાંસલ કરવામાં ખરેખર પાછળ છે, એવુ લાગે છે કે પુનરજન્મમાં પાછળ જવુ એ પોતાની જાતને ઇશ્વરની હારમાં ગોઠવવા તરફ઼નુ એક પગલું છે. આ આખા ઇશ્વરીય ખ્યાલના સંદર્ભમાં એવુ પણ વિરોધી લાગે છે કે કેવીરીતે કેટલાળ્ક હિંદુઓ તેમના સમાજના બીજા સભ્યોને જાતિપ્રથા જે દલિતોને પેટા માનવો તરીકે ગણે છે તેનાથી અલગ પાડે છે. ઇશ્વરનાં બીજા પ્રતિનીધીનો અનાદર કરવો તે પણ પોતાની જાતનો જ ખરેખર અનાદર છે.
હિન્દુ સમાજમાં બીજી માન્યતા ‘બધા જ રસ્તાઓ ઇશ્વર તરફ઼ દોરી જાય છે’ તે બાબતે સહિષ્ણુ બનવાની છે જેના વિશે મેં મારા બીજા બ્લોગમં પહેલાથી જ લખ્યુ છે અને રાષ્ટ્રવાદી હિન્દુનો આક્રમક તત્વચિંતનો અને ધર્મો તરફ઼નો હિંસક પ્રતિસાદ બતાવે છે કે તેઓ ખરેખર આ બાબતને વાસ્તવિક રીતે માનતા કે સ્વીકારતા નથી કારણ કે તેને તેઓ તેમની સંસ્કૃતિની વિસંવાદિતા તરીકે જુએ છે જેના દ્વારા તેઓ બીજી માન્ય પ્રથાઓ પર ઝનુની આક્રમણ કરે છે.
‘બધા જ રસ્તાઓ ઇશ્વર તરફ઼ દોરી જાય છે.’ અંતમાં, આ સર્વેશ્વરવાદી વાસ્તવિકતા તરફ઼ની આખી પ્રથા જીવન તેના દુ:ખ, પીડા અને મૃત્યુની મુશ્કેલીઓ સાથે સમવવા અથવા વ્યવસ્થાપનની પછાત અથવા વિપરીત ઇજનેરીનુ ખરેખર માત્ર એક મૃગજળ છે; જે સમગ્ર જીવનને એક બંધારણિય માળખામાં ગૃહિત કરવાની સંસ્થાની સ્થાપ્નાનુ સ્મારક ઉભું કરવાનો પ્રયત્ન છે. જીવનને આવી વિવિધતાઓને સમાવવી કે જોડવી એ ગોળ કાણાંમાં ચોરસ ખીલીને બળપૂર્વક ખુંચાડવાનો પ્રયત્ન છે અને તોપણ તે મુજબ કામ નથી કરતું. તેથી આવા ઓર્થોપ્રેક્સી વિનાના રૂઢિવાદી દવાઓ કરવા એ વાસ્તવમાં અવાસ્તવિક, અસંપન્ન અને અપરંપરાવાદી છે. ઇસુ એ આ બાબતને દંભી તરીકે વર્ણવી છે; દંભી એટલે જે પોતે નથી તેવો ડોળ કરવાવાળા.
કદાચ આ આખો ભ્રમિત ખ્યાલ વિચાર જીવનની કરુણાંતિકા અને જીવનના તફ઼ાવતોને આશાસ્પદ સમાધાનની સમજ સાથે સામનો કરવાનો રસ્તો અથવા માર્ગ છે. છતાંપણ કંઇક માનવું કે ઇચ્છવું માત્ર તમે ગમે તેટલા નિષ્ઠાવાન હોવ તોપણ, આ બાબત માટે, વાસ્તવિક આવાસ્તવિક બનાવતું નથી. સાદર, એવું વિચારવુ કે હિન્દુ સમાજ વિશાળપણે તેમના ધાર્મિક વિચારોનાં આધારે બોધમાં વધુ અદ્યતન છે તે વિરોધી અને સમાજની ખોટી દુર્બળતા પર આધારિત છે; જેમ વિશ્વનાં ઘણાં રક્તપિત્તયા અને આંધળાઓ ધરાવે છે જે બતાવે છે આવી માન્યતાઓ અને પ્રક્રિયાઓ વધુ સંસ્કારી માર્ગ કે સમાજ તરફ઼ દોરી જતા નથી.
અંતે, મને એક એક બિબ્લિકલ વૈશ્વિક વલણ સુચવવું ગમશે. ઐતિહાસિક રીતે અને તત્વચિંતન રીતે પણ તપાસાયું છે; અને જે તર્કસંગત, પ્રસ્તૃત અને સુસંગત વ્યવસ્થા તરીકે વિશ્વસનિય મનાયુ છે અને જે અને જે જીવનને વ્યાખ્યાયિત કરવામાં વધુ ચોક્ક્સપણે વાસ્તવિક છે.
બાઇબલ એક શાશ્વત, ગુણાતીત સર્વજ્ઞ અને સર્વશકિતમાન ભગવાને બનાવેલ તમામ વાસ્તવિકતાઓ, શારીરિક અને આધ્યાત્મિક બંને તેના બનાવેલ ક્રમના શિખર તરીકે માનવજાત સાથે જાહેર કરતી વાસ્તવિકતા ખૂબ કારીગરીપૂર્ણ સમજૂતી આપે છે. માનવજાત ઈશ્વર નહી, છતાં ઈશ્વરની છબીમાં સભાનતાપૂર્વક નૈતિક અને બૌદ્ધિક તરીકે તેના ગુણોને ફાળવતાં બનાવવામાં આવેલ છે જે એક મુક્ત નૈતિક પ્રતિનિધિ તરીકે સંકલ્પશક્તિ ધરાવે છે અને આ મહાનતા હોવા છતાં જૂથ બનાવી તેના સર્જનહારની પવિત્રતા સામે વિરોધાભાસ રીતે બળવો પોકારવાનું અથવા માનવજાત એક પાપી સ્વભાવ પ્રાપ્ત કરીને તરીકે દેવો અને માણસો વચ્ચે ભાગલાં પાડવાનું પસંદ કર્યું. આ બધા માં સારા સમાચાર એ છે કે, ભગવાન સાર્વભૌમ સ્વામી તરીકે, એક વ્યક્તિગત અને દયાળુ તરીકે, ઈસુને દુનિયામાં પેદા કર્યા, જેમણે ભગવાન તરીકે, મુક્તિ કરાવવા બલિદાનના પ્રકાર તરીકે તેમની શારીરિક જીવનને અર્પણ કરીને આજ્ઞાપાલનનો સમાધાનકારી અને વળતરક્ષમ પ્રયત્ન મારફતે ભગવાનની તરફ માણસાઈને પરત લાવવામાં મનુષ્યને છોડાવવા અને બચાવવા બલિદાનો આપ્યા અને તેમની સંપૂર્ણ જાત હોમી માનવ યાતના વેઠી, ખાસ કરીને ફ્રોસ. કાયમી કૃત્યુના અંતિમ પરિણામથી બચાવવામાં માનવતાને ક્ષમા આપતાં આપણને ભગવાન સાથે એકસૂત્રી બનાવવા જેઓ તેનામાં વિશ્વાસ રાખે છે તેમના માટે મુક્તિ સુરક્ષિત કરતા વળતરના સાધનો તરીકે આ વ્યવહાર કરવામાં આ કાયદેસર રીતે ફોરેન્સિક અને અવેજી વ્યવહાર ભગવાનના ન્યાયને સંતોષે છે જે અન્યથા કાયમી પીડામાં પરિણમી હોત જે આ કૃપાળુ અને તત્કાલિન દયાળુને દેન ઈરાદાપૂર્વક નકારે છે. સૌથી અંતિમ અર્થમાં ભગવાન પાસેથી એક વખત વિયુક્ત થયેલાઓનો શ્રાપ દૂર કરીને પીડા અને દુઃખ ના પ્રતિષ્ઠા અને પરિણામ નાબૂદ કરી છે. અંતે, શબ્દો, પરિસ્થિતિઓ અને વિચારો તરીકે આ બધું એક રહસ્ય તરીકે લાગી શકે છે. પરંતુ માનવ ધર્મના સ્વ પ્રયાસો અને તેની પ્રશંસાપાત્ર કાર્યો પાછળની મુશ્કેલીઓ, જેઓ માત્ર તેમનું નામ પોકારશે, તેઓ સંબંધિક રીતે ભવ્ય અને સ્વર્ગીય વારસો પ્રાપ્ત કરતાં આ જીવનમાં અને આવનારા જીવનમાં સંપૂર્ણ મુક્તિ પ્રાપ્ત કરશે.

John 8:36

36 તેથી જો પુત્ર તમને એકલા છોડે છે, તમે ખરેખર મુક્ત થશો.

Mt 11:28-30
28 મારી પાસે આવો, તેઓ સર્વે જેઓ શ્રમ કરે છે અને ભાર હેઠળ લદાયેલા છે, હું તેમને આરામ આપીશ. 29  મારા બંધનો તમે જાળવો અને મારી પાસેથી તમે શીખો, કારણ કે મારૂં હ્રદય નમ્ર અને હળવું છે અને તમે તમારી આત્માઓની રાહત પામશો. 30 મારા બંધનો સરળ છે, અને મારો બોજ હળવો છે”

 

 

ઈશ્વર-Gujarathi

હિન્દુ સંદર્ભો

ગુજરાતી-Gujarati

The Illusion of Pantheism

 

 

Holman QuickSource Guide to Christian Apologetics, copyright 2006 by Doug Powell, ”Reprinted and used by permission.”