Archive for the ‘বাংলা-Bengali’ Category

রিতি–নিতি ভাবে শোধক এবং পরিশোধন

Sunday, March 1st, 2015

আমরা বিশ্বের অনেক প্রধান ধর্মের দিকে তাকী, আমরা পাঈ যে তাদের কিছু রিতি–নিতি সোধক আছে যেইটা স্বাভাবিক জীবনের জুরানো আছে। যেগুলা শিশু জন্ম ও মৃত্যু এবং এছারা প্রতিদিনকার জীবনের দেখা যায় যেগুলা হচ্ছে– মাসের স্রাব, বাযু, ঘুম, যৌনসঙ্গম, অজ্ঞানতা, রক্ত নির্গমন, বীর্য নির্গমন, বমন এবং রোগ ইত্যাদী।
এই কিছু পরিশোধন বিধি আছৈ যেগুলাতে অজু জড়িত থাকে য়েগুলা বহাই লোকের মধ্যে অনুশীলন করা যায় এবং অন্য লোক নিজের শরীরটাকে পূর্নভাবে জলের মধ্যে চুবান পছন্দ করে।
ইহুদিদের জন্য এটা বিধি হোচ্ছে হাত ধোওয়া এবং মিক্বা। মুসলিমের জন্য আছে গুসুল এবং বজু। হিন্দূ লোকেরা পবিত্র নদী গঙ্গাতে চান করে এবং অচমনা এবং পু্ন্যবহচনম রিতি আচে। শিনটাইস্ট মিসাগী করে এবং ভারতীয় অমেরিকার মুল নিবাসী রীতি–নীতি করে।
তথাপি বিশ্ব ধর্মের অনকে যেগুলো চিন্তাধারা আছে। তাদের কিছু কমন কিছু আনুষ্ঠানিকতা হয় যে কিছু ভাবে জলের ইস্তেমাল করে যেটা তাদের জন্য কিছু মানে রেখে যেটাতে একজন ব্যক্তির সচেতনভাবে তাদের একটি সহজাত সচেতনতা সঙ্গে বাস্তব অশুচি মালুম পরে যে তারা কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তারা মহসুস করেন যে তারা অসুচি হোযেছে। তাতে সুচী গুরুত্বপূর্ণ যেটা প্রতীক ভাবে কর্মের দ্বারা সার্বজনীন দ্রাবক ব্যবহার করে একটী পরিশোধন এজেন্ট মতো।
এই স্বচেতনতা যেমন কি কিছূ ধর্মের মধ্যে পাওয়া যায় যা আচরন মনোভা এবং মনে রাখারময বা পারদর্শী ভাবে দেখা যায়, যে পদ্ধতি দ্বারা পূরন কথাতে পৌছান হয়, যেটা হচ্ছে পরিস্কার–পরিচ্ছনা, যার স্থান হচ্ছৈ ঈশ্বরের পরেই। তথাপি এটা বলা যেতে পারে, ইহার সম্বন্ধে ভৌতিকতার সংগে যু্ক্ত, যেমন কি একটী প্রভাবশালী কার্যক্রম। যাহা ঈশ্বরিক তত্বকে সন্ততুষ্ট করতে পারেন, যোকে ধর্মীয় সারাংশ বলা য়ায। ইহা প্রমান করে যে ইটি বিপরীত এবং ধর্মবিরুধ কাজ বলা য়ায। এটা ক্রমাগত ভাবে পুন–পুন ভাবে তার আবশ্যকতাকে মিটাতে হবে, যেটাকে অনন্ত পরিস্কার–চক্র দ্বারা পূরন করতে হবে। মনে হচ্ছে এরমধ্যে পূর্ন গ্যানের অভাব দেখা দেয়। এই সমস্ত প্রতিক্রিযা পবিত্রতা এবং সুদ্ধিকরনের প্রয়োজন দেখায। এটা মনে হয় যে ইহা যোগ্যতার উপশ্থিতি এবং ব্যবহারকে সংগ্রহ করে। যেমন কি অল্প সময়ের জন্য থাকে, যেটা কি নাকারাত্মক হয়। সময়ের সংক্ষিপ্ততার কারনে, যেটা ক্রমাগত ভাবে মানুষ রুপে নিজেকে পরিস্কার করতে থাকে, যেমন কি তাদের পরিস্কার অনৈতিকতা এবং অসম্পূর্নতার জন্য সুদ্ধিকরণ করা হয়। এই ভাবে দেখা যাচ্ছে যে পরিস্কার করার দরকার আছে এবং যাহা বাস্তবিক ভাবে পুর্ন রুপে অনৈতিকতাকে দুর করতে পারে না। এখানে একজন মানুষের দরকার আচে যে মানুষের মন্দতাকে দুর করতে পারে।
আসলে পরিচ্ছন্নতার কিছূ বাস্তব ব্যবহারিক লাভ আছে। যখন এটা স্নান এবং ধোওয়া হয়। কিন্তু অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত মধ্যে সরাসরি সংগঠন করতে যেটা কি এই অগভীর চামড়া গভীর চিকিত্সার অভ্যাসগত ধরন দ্বারা । যা আন্তরিক হতে পারে এবং কিন্ত একটী বাহ্যত জ্ঞান প্রদর্শিত হয়। পৃষ্ঠ অতিক্রম এখনো ভেদ করতে অক্ষম যে ভৌতিকবাদকে অবাস্তব এবং অমর আত্মার সংগে যুক্ত করা যেটা ব্যক্তিগত প্রতি যুক্ত করা।

রবি জোসবা নিজের সহপাঠী যহূদী লোকগুলীকে এই অনুশীলন সম্বন্ধে বোলেছেন–

মতি ১৫:১,২,১১, ১৭–২০
১ যিরূশালেম থেকে কয়েকজন ফরীশী ও ধর্ম-শিক্ষক যীশুর কাছে এসে বললেন, ২ “পুরানো দিনের ধর্ম-শিক্ষকদের দেওয়া যে নিয়ম চলে আসছে আপনার শিষ্যেরা তা মেনে চলে না কেন? খাওয়ার আগে তারা হাত ধোয় না।”
১১ মুখের ভিতরে যা যায় তা মানুষকে অশুচি করে না, কিন্তু মুখের ভিতর থেকে যা বের হয়ে আসে তা-ই মানুষকে অশুচি করে।
১৭ তোমরা কি বোঝ না যে, যা কিছু মুখের মধ্যে যায় তা পেটের মধ্যে ঢোকে এবং শেষে বের হয়ে যায়? ১৮ কিন্তু যা মুখের ভিতর থেকে বের হয়ে আসে তা অন্তর থেকে আসে, আর সেগুলোই মানুষকে অশুচি করে। ১৯ অন্তর থেকেই মন্দ চিন্তা, খুন, সব রকম ব্যভিচার, চুরি, মিথ্যা সাক্ষ্য ও নিন্দা বের হয়ে আসে। ২০ এই সবই মানুষকে অশুচি করে, কিন্তু হাত না ধুয়ে খেলে মানুষ অশুচি হয় না।”

এর উপতান্ত মানুষের নোংরামী থাকা সত্যেও এর অন্যান্য ব্যাপারগুলী গুরুত্বপূর্ন জ্ঞান এবং গভির অনুভুতি যেটার দ্বারা এবং লজ্জা থেকে দূর করে যেটা তারা নিজের নৈতিকতা দ্বারা “বেয়ের, জধন্য অবস্থা” রাজা ডংকনের মৃত্যুর সম্বন্ধে তার ভুমিকা দেখা, যায় দ্বারা তিনি রক্তমাদের পাপের দন্ডকে দূর করতেন।
কিছু বিষয় একা একটা পরোক্ষ ভাবে তাদের কাজ খোলাখোলী ভাবে মানুষের সামনে স্বীকার করা যেটা লোকের সামনে নিজের অনৈতিক অবস্থাকে চিন্তে পারছে। এতএব তাদের ধুয়ে দেওয়ার কাজ প্রতিত্বরের একটী মানুষের প্রচেষ্টা হয়ে দারায়। কিছু বিষয় এহা একটি রহস্যময় ব্যাপার হয়ে যায়, যেটা তাদের নৈতিক অসফলতাকে ব্যক্ত করে। যার দ্বারা তার নিজেদেরকে পরিস্কার করে। আমি আরও বিশ্বাস করতে পারি যে এহা ব্যক্ত করতে পারে না তার কাজ–ক্ষমতাকে তাদের এচ্ছাশক্তি, এবং অভিলাশা থাকা সত্বেও, যেটা তাদের মনভেদকে মিল করারার সাধন হয়ে যায়। মানুষের প্রযাস এবং সিমিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে। যদি সমস্ত হয় এঈ সমস্থ ময়লাকে কখন এবং কোন ভাবে দুর করবে? তাদের অন্তের যেটা অতিত এবং ভবিষ্যত কাজের সম্বন্ধে যেটা টেয়াটূ খোদন করা হয়েছে, সেটাকে তাদের মন থেকে কি করে সরানো যাবে?
সংক্ষিপ্ত ভাবে বলা যেতে পারে একটি সচেতন জ্ঞান আছে, যেটা সব মানুষের মধ্যে পাওয়া যায়, যেটাকে আমরা পবিত্র ঈশ্বরের মাপদন্ব মানি এবং যেটাকে আমরা অমান্য করেছী, যেটাকে আমাদের ভবিষ্যদের জন্য সুংরক্ষিত আছে। ওদের জন্য এটা সারগর্ভ দ্বন্দ্ব সমাধান করতে পারে নী।
রবি জোসবা এটাকে নিজের সংগী হযূদী বন্ধুদেকে এই ভাবে সম্বোধন করেছেন এই সমস্তে অবভাস সম্বন্ধে–
রোমীয় ২:১৪–১৬
১৪ অযিহূদীরা মোশির আইন-কানুন পায় নি, কিন্তু তবুও তারা যখন নিজে থেকেই আইন-কানুন মত কাজ করে তখন আইন-কানুন না পেয়েও তারা নিজেরাই নিজেদের আইন-কানুন হয়ে ওঠে। ১৫ এতে দেখা যায় যে, আইন-কানুন মতে যা করা উচিত তা তাদের অন্তরেই লেখা আছে। তাদের বিবেকও সেই একই সাক্ষ্য দেয়। তাদের চিন্তা কোন কোন সময় তাদের দোষী করে, আবার কোন কোন সময় তাদের পক্ষেও থাকে। ১৬ ঈশ্বর যেদিন যীশু খ্রীষ্টের মধ্য দিয়ে মানুষের গোপন সব কিছুর বিচার করবেন সেই দিনই তা প্রকাশ পাবে। আমি যে সুখবর প্রচার করি সেই অনুসারেই এই বিচার হবে।

মানুষ্য জাতি এই ধর্মীয় ভ্রান্তজনক চিন্তাধারার উত্তেজেনার সমাধানের জন্য চেষ্টা করতেছে। যেটা এর সমাধানের সঠিক বিশ্বাস যাহা এই যাত্রাকে আলোর দিকে নিয়ে যায়, যখন কি এই শত্রুতা ঈশ্বরবাদের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং ঈশ্বর–বিশ্বাসের মানসিকতার বিরুদ্ধে মানুষকে ঠকায়, এবং এহা মানুষের ব্যক্তিগত বাসস্থানের আবশ্যকতাকে অস্বীকার করে। যেমন কি এটা দূ:সাহসিক খোঁজ করতে, যেটা তাদের বিশ্বাস অনুসারে ধর্মের দিকে কোনো পথে নিয়ে যায় না। এহা একটি সংকীর্ন পথ হয়ে দারায়, যার দ্বারা একজন দূর্বল মানুষ যে ফারাডিয়ন নিরোলোজিষ্টের কল্পনার সামনে হাঁটু পেতেদিল, যেমন কি বিশ্বাস করার জন্য পথ খুঁজতে লাগলো, এবং বিশ্বাসের ভুমিতে অবতরন করতে পারে।
এই চরম অবস্থার জন্য আমি একটি সমানধের যীশু খ্রীষ্টের ব্যক্তি এবং কাজের দ্বারা, অন্য ধর্মের মানবীয় প্রচেষ্ঠার বিপরীত ঈশ্বরের কাছে পৌছাবার পথ দেখিয়ে দেয়। এই ভাবে ইটা আমাদের সামর্থ দ্বারা নয়, কারন মানুষের ব্যক্তিগত যোগ্যতার দ্বারা নয়, বিনু তার স্বচ্ছতা, অনুগ্রহের দ্বারা দেওয়া হয়েছে, যেটা হচ্ছে একটি বিনা মুল্যের দান, যার দ্বারা ঈশ্বরের পাথে যহঢাগিতা এবং আরাধনা করতে পারে, এবং ইহা নিজের শক্তি দিয়ে করা সম্ভৱ নয়।

তিতুস ৩:৫
৫ কোন সৎ কাজের জন্য তিনি আমাদের উদ্ধার করেন নি, তাঁর করুণার জন্যই তা করলেন। পবিত্র আত্মার দ্বারা নতুন জন্ম দান করে ও নতুন ভাবে সৃষ্টি করে তিনি আমাদের অন্তর ধূয়ে পরিষ্কার করলেন, আর এইভাবেই তিনি আমাদের উদ্ধার করলেন।

রোমীয় ৬:২৩
২৩ পাপ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু ঈশ্বর যা দান করেন তা আমাদের প্রভু খ্রীষ্ট যীশুর মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।

ইফিষীয় ২:৮–৯
৮ ঈশ্বরের দয়ায় বিশ্বাসের মধ্য দিয়ে তোমরা পাপ থেকে উদ্ধার পেয়েছ। এটা তোমাদের নিজেদের দ্বারা হয় নি, তা ঈশ্বরেরই দান। ৯ এটা কাজের ফল হিসাবে দেওয়া হয় নি, যেন কেউ গর্ব করতে না পারে।

১ যোহন ১:৭
৭ কিন্তু ঈশ্বর যেমন আলোতে আছেন আমরাও যদি তেমনি আলোতে চলি তবে আমাদের মধ্যে যোগাযোগ-সম্বন্ধ থাকে আর তাঁর পুত্র যীশুর রক্ত সমস্ত পাপ থেকে আমাদের শুচি করে।

১ যোহন ১:৯
৯ যদি আমরা আমাদের পাপ স্বীকার করি তবে তিনি তখনই আমাদের পাপ ক্ষমা করেন এবং সমস্ত অন্যায় থেকে আমাদের শুচি করেন, কারণ তিনি নির্ভরযোগ্য এবং কখনও অন্যায় করেন না।

আপনী লক্ষ পারবেন যে খ্রীষ্টীয়ান ধর্মের মধ্যে কোনো অন্য ধর্মের প্রকাশনের তার কোনো পার্থক্ক নেই। জলের বপতিস্মার কারনে কোন রকমের পরিস্কার হয় না। কোন–না–কোন প্রকারের আমি আমার সাথে সহমত আছি, যেমন কি কিছু লোক ভাবতে পারে কি ইটা হচ্ছে মাত্র চান করা মত, যেটা হচ্ছে মন্ডলীর সাথে যুক্ত হওয়া। কিন্তু যে প্রকৃত পক্ষে নামধরী বিশ্বাসী যে অপবিত্র। প্রকৃত বাপতিস্মা বিশ্বাসের উপরে আধারিত একটি কেন্দ্রীত বিন্দু। ইহা প্রাথমিক ভাবে বাহ্যিক চিন্হ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। শুধ করার শক্তি যীশুর রক্তে আছে,যার দ্বারা পরিত্রান পাওয়া যায়, যা পবিত্র আত্মার দ্বারা দৃঢীকৃত করা হয়। অতএব জলের বতিস্মা একটি সাক্ষ্যরুপে বাস্তবিকতার দিকে, যাহা হাই্রোজন এবং আক্সীজনকে যুক্ত করে হয় না। ইটা খ্রীষ্টের পরিত্রানকারী কাজ এবং পবিত্র আত্মার জীবনদায়ী জল দ্বারা, ইহা জীবন এবং মনের পরিবর্তনকে প্রমানীত করে। ঈশ্বরেই শুধু পরিত্রানের ভাল দান দেন এবং পবিত্র আত্মা মানুষের বাপতিস্মা দ্বারা জলে ডুবে যায় না। পবিত্র আত্মার বপতিস্মার কাজ দ্বারা কাজ করে না। অতএব জলের বাপতিস্ম শুধূমাত্র স্বর্গীয় বাস্তবের একটি প্রতীক, যাহা একজন মানুষকে নূতন জীবন দেয়, যেটা কি মানুষের ইচ্ছামত নয় আর না ধর্মীয় কার্যকলাপের দ্বারা। এটা ঈশ্বরের সক্রীয় কাজের দ্বারা এবং পবিত্র আত্মার কাজের দ্বারা হয়। এই নূতন জন্ম হিন্দূ অথবা বোদ্ধিক পূনর্জন্ম থেকে ভিন্ন। ইহা খ্রীষ্টের কাজ ও তার পরিত্রানের ফলে হয়, যিনি পবিত্র আত্মা দান করেন। তার পবিত্রানের কাজের পর বিশ্ববাস এবং ভরসা করলে এহা সম্ভব হয়।
শাস্ত্র এি সত্যকে য়িহিষ্কেল ৩৬:২৫–২৭ সাথে তুলনা করে ঈস্ত্রাএল জাতির ভবিষ্য পরিত্রান সম্বন্ধে বোলেছেন:

যিহিষ্কেল ৩৬:২৫–২৭
২৫ আমি তোমাদের উপরে পরিষ্কার জল ছিটিয়ে দেব, আর তাতে তোমরা শুচি হবে; তোমাদের সমস্ত নোংরামি ও প্রতিমা থেকে আমি তোমাদের শুচি করব। ২৬ আমি তোমাদের ভিতরে নতুন অন্তর ও নতুন মন দেব; আমি তোমাদের কঠিন অন্তর দূর করে নরম অন্তর দেব। ২৭ তোমাদের ভিতরে আমি আমার আত্মা স্থাপন করব এবং এমন করব যাতে তোমরা আমার সব নিয়ম পালন কর। তাতে তোমরা আমার আইন-কানুন মেনে চলতে মনোযোগী হবে।

রবি জোসবা উপাসনার স্থানের পর্বের সময় এটা বোলেছেন।

হোহন ৭:৩৭–৩৯
৩৭ পর্বের শেষের দিনটাই ছিল প্রধান দিন। সেই দিন যীশু দাঁড়িয়ে জোরে জোরে বললেন, “কারও যদি পিপাসা পায় তবে সে আমার কাছে এসে জল খেয়ে যাক। ৩৮ যে আমার উপর বিশ্বাস করে, পবিত্র শাস্ত্রের কথামত তার অন্তর থেকে জীবন্ত জলের নদী বইতে থাকবে।”
৩৯ যীশুর উপর বিশ্বাস করে যারা পবিত্র আত্মাকে পাবে সেই পবিত্র আত্মার বিষয়ে যীশু এই কথা বললেন। পবিত্র আত্মাকে তখনও দেওয়া হয় নি কারণ তখনও যীশু তাঁর মহিমা ফিরে পান নি।

প্রাচীন যুগের যিহূদী জাতি নিজের খক্ষয়িক রীতি–নীতি দ্বারা ঈশ্বরেকে সন্তুষ্ট করতেন, যাহা ইব্রিয় ১০ অধ্যায়ে লেখা আছে। এসমস্ত শুধূ প্রতীক মাত্র , বাস্তব নয়। খ্রীষ্ট সদাকার জন্য এবং সকলের জন্য ঈশ্বরের মেস শাবক হিসাবে বলিদান হয়েছেন। য়িনি জগতের পাপভার তূলে নিয়ে যান। বলা যেতে পারে যে যিহূদীদেরকে বর্ত্তমানে কোন বলিদানের প্রয়োজন নেই, তার জন্য রীতি–নীতি। ভালকর্ম প্রার্থনার জন্য যথেষ্ঠ, যদি এগুলী করা হয়, তাহলে বূঝা যাবে যে তারা ব্যবস্থার উলংঘন করছে। যেটা লেবীয় ১৭:১১
১১ কারণ রক্তেই থাকে প্রাণীর প্রাণ। সেইজন্যই তোমাদের প্রাণের বদলে আমি তা দিয়ে বেদীর উপরে তোমাদের পাপ ঢাকা দেবার ব্যবস্থা দিয়েছি। রক্তের মধ্যে প্রাণ আছে বলেই তা পাপ ঢাকা দেয়।

কোন ব্যাপার নেই যতই না গুনবিশিষ্ট আপনি করেন না কেন, এর কোন নিশ্চয়তা নেই যে আপনার পাপগুলী ক্ষমা হয়ে গেছে। খ্রীষ্টের কার্জকারী বলিদান দ্বারা, যাহা খ্রীষ্টের দয়া ও অনুগ্রহ ছাড়া। যার বিষয়ে যিশাইয় ৫৩তে বলা হয়েছে?
একই ভাবে মুস্লিম ভাইয়েরা খ্রীষ্টের মৃত্যুকে অস্বীকার করে, এবং সম্পূর্ন ভাবে নবীর কথাগুলীকে বাদ দেয়। যাহা কি ঈশ্বরের একটি মহিমাময় পরিকল্পনা। ঈশ্বরের এই পরিকল্পনা যাহা তিনি অব্রাহমের বলিদানের কাজের মধ্যে দিয়ে দেখিয়েছিলেন, যাহা ঈশ্বর খ্রীষ্টের বলিদানের দ্বারা পূর্ন করেছেন। খ্রীষ্টের ক্ষন্স্থায়ী অপমান এবং লজ্জ্যা অনেককে খূশী দিল এবং তার ক্রুশ অনেককে মহিমা প্রদান করলো।
ইব্রীয় ২:৯–১৮; ১২:২

jesusandjews.com/wordpress/2011/07/14/crucifixion-of-jesus-christ-and-islam/
সর্বশেষে বলতেচাই যে যীশু আপনাকে জীবন জল দিবেন, যাহা আপনার আত্মাকে পূর্নভাবে সন্তুষ্ট এবং সতেজ করতে পারেন। যদিও ঈশ্বর আপনাকে যেই জীবন–জলের কাছে নিয়ে যেতে পারেন, কিন্তু আপনাকে সে জল পান করতে বাধ্য করবেন না। অতএব আমার বন্ধু, যেই সামরিয় স্তীর মতো আপনীও জীবন জল যাচনা করূন, এই জল আপনার আত্মাকে সন্তুস্ট করবেন এবং যে আপনাকে শিক্ষা ধর্ম, মতবাদ ও দার্শনিক জ্ঞান থেকে দূর রাখবেন।

যোহন ৪:১০, ১৩–১৪
১০ যীশু সেই স্ত্রীলোকটিকে উত্তর দিলেন, “তুমি যদি জানতে ঈশ্বরের দান কি আর কে তোমার কাছে জল চাইছেন তবে তুমিই তাঁর কাছে জল চাইতে আর তিনি তোমাকে জীবন্ত জল দিতেন।
১৩ তখন যীশু বললেন, “যে কেউ এই জল খায় তার আবার পিপাসা পাবে। ১৪ কিন্তু আমি যে জল দেব, যে তা খাবে তার আর কখনও পিপাসা পাবে না। সেই জল তার অন্তরের মধ্যে উথলে-ওঠা ফোয়ারার মত হয়ে অনন্ত জীবন দান করবে।

অবশেষে, তিনি আমাদের আমন্ত্রণ জানানো !

মতি ১১:২৮–৩০
২৮ “তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব। ২৯ আমার জোয়াল তোমাদের উপর তুলে নাও ও আমার কাছ থেকে শেখো, কারণ আমার স্বভাব নরম ও নম্র। ৩০ এতে তোমরা অন্তরে বিশ্রাম পাবে, কারণ আমার জোয়াল বয়ে নেওয়া সহজ ও আমার বোঝা হালকা।

 

 

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়-Bengali

হিন্দু সম্পদ

বাংলা-Bengali

Ritual cleansing and purification

আপনি কেন একজন মুসলমান?

Monday, October 21st, 2013

আপনি কেন একজন মুসলমান? আপনি কি এই প্রশ্নটি কখনো বিবেচনা করেছেন অথবা এই সম্পর্কে ভেবেছেন? এর কারণ, আপনি কি কোন প্রকারের সত্য আবিষ্কার করেছেন বা কোন ধরণের আনন্দ লাভ করেছেন অথবা জীবনের ব্যাপারে কোন আধ্যাত্মিক আলোকের সন্ধান পেয়েছেন। নাকি আপনি স্বাভাবিকভাবেই ইসলাম ধর্মে এসে পড়েছেন ঈশ্বরের সাথে কোন ধরণের ঘনিষ্ঠ এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে? 

আপনি কি একজন মুসলমান কারণ আপনার সংস্কৃতি এবং সমাজ আপনার জন্য এটা নির্দিষ্ট করে দিয়েছে? মনে করুন যে আপনি আমেরিকার মত স্থানে জন্মেছেন এবং বড় হয়েছেন যা আসলে বাইবেল বলয় বলে পরিচিত। এই শর্ত স্বাপেক্ষে আপনি কি মনে করেন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ এবং বিশ্বাসের ব্যাপারে? 

আপনি কি এক জন মুসলিম কারণ আপনার বাছাই করার কোন প্রকারের বিকল্প নেই এবং অন্যথায় আপনি সমস্ত কিছু হারাতে পারেন? আবার মনে করুন যে আপনি একটি গণতান্ত্রিক সমাজে জন্মেছেন এবং এই সমাজ আপনাকে ধর্মীয় স্বাধীনতা দেয়। আপনি কি এখনো একজন মুসলিম থাকবেন?

আপনি কি একজন মুসলমান কারণ আপনার পরিবার এটা আপনার থেকে আশা করেন এবং তারাই আপনার বিশ্ব দর্শণের রূপরেখা এবং মূল্য নির্ধারণ করে দেন? কি হবে যদি আপনি এমন একটি পরিবারের অংশ হন যা আপনাকে বিশ্বাস সম্পর্কিত নিজের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার অধিকার প্রদান করে এবং আপনার ধর্মীয় অবস্থানের কোন প্রকারের তোয়াক্কা না করেই আপনাকে গ্রহণ করেন?  

আপনি কি একজন মুসলমান কারণ অন্যরাও এই ধর্মাবলম্বী? কি হবে যদি আপনি এমন কোন সংস্কৃতির অংশ হন যা আপনাকে বিশ্বাসের মধ্যে বৈচিত্রের অনুমোদন দেয়? তখনো কি আপনি ইসলাম ধর্মের প্রতি বিশ্বাস ধরে রাখবেন?

আপনি কি এখনো ইসলাম মেনে চলছেন কারণ ধর্মীয় সংস্থাগুলি আপনাকে এমনটা বলেছে এবং শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে নির্দেশ দিয়েছে যে শুধুমাত্র ইসলাম হল প্রকৃত ধর্ম? মনে করুন আপনি একটা ধর্ম বিশ্বাস বিহীন দেশে জন্মেছেন যেখানে ঈশ্বর বিহীন জীবনের একটা ভিন্ন চিন্তাধারা রয়েছে। আপনি কি তখনো মুসলিম থাকবেন?

আপনি কি একজন মুসলিম কারণ মুসলিম না হবার ভয়ে অথবা এই বিশ্বাস বা সত্য গ্রহণ না করার প্রতিক্রিয়া কি হতে পারে সেই সম্পর্কে ভয় পেয়ে, যার সম্মুখীন এখনো হন নি?

ইসলামকে কি একটা পেশা হিসাবে দেখা সম্ভব যা কিছুটা ভৌগলিক অবস্থানের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত?

এটা কি সম্ভব যে কোন ব্যক্তি একটা ধর্মের সাথে এমনভাবে যুক্ত যাতে করে এর প্রভাব থেকে তাকে কোনভাবেই মুক্ত না হতে পারে?

এটা কি বিশ্বাস করা সম্ভব যে আমাদের যা অন্ধের মত বিশ্বাস করতে বলা হয়েছে, তাকে কোনভাবেই প্রশ্ন করা চলবে না?

একজন ব্যক্তি কি কোন সংস্কৃতির দ্বারা এমনভাবে বিচ্ছিন্ন হতে পারে যাতে বাইরের কোন সম্পদ কোনভাবেই প্রভাবিত করতে পারবে না?

কোন ধর্ম কি মানুষকে কোন রাজনৈতিক বিষয়সূচী বহন করার জন্য, নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালণা করার একটি পথ হতে পারে?

কোন ধর্ম কি ব্যক্তিগত পরিচয় হারিয়ে ফেলার একটি পথ হতে পারে?

আপনি কি সৎভাবে নিজেকে বলতে পারেন এই ব্লগটি পড়ার পরেও আপনি ইসলামের উপর নিজের বিশ্বাস ধরে রাখার ব্যাপারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ অথবা আপানার মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে? যদি আপনি এখনো আপনার বিশ্বাসের উপর দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হন, তাহলে তা আপনার মুসলমান হয়ে গর্ব অনুভবের কারণে যা কখনই আপনাকে ভূল বলে ভাবতে অনুমতি দেয় না। নিজের উপরে অতিরিক্ত আস্থা কি আপনাকে প্রতারিত করতে পারে?    

তাহলে একজন মুসলমান হবার ব্যাপারে আপনার প্রকৃত প্রেরণা কি? এটা প্রকৃতপক্ষে কি সত্যের একটি বিষয় অথবা এটা কে সবচেয়ে ভালোভাবে ব্যাক্ষা করা যায় সংস্কৃতির দ্বারা?

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ইসলাম ধর্মের বৃদ্ধির হয়েছে মিলিটারি দমন এবং শিশু জন্মের মত বিষয়ের কারণে। এটা কি সত্যের দিকে একটা আন্তরিক এবং সঠিক বা বৈধ পদক্ষেপ?  

যাই হোক অনেক মুসলমান আছেন যারা ইসলামের উপরে দ্বিধা করেছেন এবং আশ্চর্যভাবে শক্তিশালী বন্ধন থেকে বেরিয়ে এসে যিসাসের উপরে আস্থা রেখেছেন। আমার ব্লগে আমি একটা লিঙ্ক দিয়েছি যেখানে আপনি দেখতে পাবেন সেই সমস্ত মুসলমানদের যারা ঈসলামের উপর নিজেদের দ্বিধা এবং ভয়ের একতা সমাধান খুঁজে পেয়েছেন।  

সব শেষে আমি আপনাকে এই স্বাক্ষ্যপ্রমাণ সমূহ পড়ার জন্য আহ্বান করছি এবং এরপর আপনি ঈশ্বরের কাছে প্রার্থণা করুন যিশুকে আপনার কাছে উন্মুক্ত করতে যাতে আপনি তাঁর উপরে বিশ্বাস করেন প্রভু এবং রক্ষাকর্তা হিসাবে। এই চিন্তা করার সময় ভয় কে আপনার মনে স্থান নিতে দেবেন না যে এর ফলে কোনভাবে স্বর্গে আপনার স্থান হবে না যা আপনার কাছে কখনই একটি সুনিশ্চিত ব্যাপার নয়।     

 

 

 

অন্যান্য লিঙ্কসমূহ

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়

মুসলমান ও ইসলামী সম্পদ

যিশু এবং ইসলাম

Why are you a Muslim?

কোরান কি পবিত্র?

Monday, October 21st, 2013

আমরা যখন কোরান-এর পবিত্রতা বিবেচনা করব তখন তার মূল দাবি প্রমাণ করার জন্য সাহিত্যের অন্য যেকোন অংশের মতন তা বিশ্লেষণ করতে হবে। 

ইসলামের ভিতরে কোরানকে এমন একটি উচ্চ স্থান দেওয়া হয় যাতে অনেক অনুশীলনকারীদের বা অভ্যাসকারীদের  ভিতরেই বিশ্বাসের দরুণ মূর্তি পুজার উদ্দেশ্যের সীমা ছাড়িয়ে যায়।  

এছাড়াও এই ইসলামের প্রেরণা এমন সমস্ত দাবি করে যা পাঠ্য পাণ্ডুলিপির প্রমাণ অতিক্রম করেছে। 

আমি মর্মনবাদ পড়ার সময় ইসলামের ঐতিহ্যের সাথে কিছু মিল দেখেছি। মর্মনরা স্বর্গীয় শিলালিপিতে বিশ্বাস করেন যা সোনালী ট্যাবলেটগুলিতে প্রতিলিপি করা রয়েছে এবং দেবদূতের নির্দেশের মাধ্যমে এই স্বর্গীয় ট্যাবলেটের লিপ্যান্তর করার জন্য স্থানান্তরিত এবং সুরক্ষিত করা হয়েছে।    

এমনকি জোসেফ স্মিথ কল্পনার উপর ভিত্তি করে একটি সত্য বিশ্বাস খুঁজে পেতে চেয়েছিলেন এবং পরবর্তীতে সেটি তাকে অনেক সম্ভাব্যবাধাবিপত্তির সম্মুখীন এবং একইভাবে ঐশ্বরিক সত্য প্রকাশ করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করেছিল।  

এই ঐশ্বরিকতা সংক্রান্ত “বুক অফ মর্মন” প্রকাশ করা সত্ত্বেও কোরানের থেকে নির্ভুল নথিপত্র কম ছিল। 

মুসলিমরা দাবি করতেই পারেন যে সাহিত্যের সব সূত্রের মধ্যে কোরান হল সবচেয়ে সঠিক এবং সুন্দর, যা  ইসলামের অনুমোদন অনুসারে ঐশ্বরিক অনুপ্রেরণায় নিজেকে প্রমাণের একটি পদ্ধতি।  

এই পর্যন্ত বুক অফ মর্মন বইয়ের বিষয়ে জোসেফ স্মিথ-এর মনোভাব অনুসারে বিবৃত করা ছিল এখন পর্যন্ত লেখা বইগুলির মধ্যে এই বইটি সবচেয়ে নিখুঁতভাবে লেখা হয়েছে। 

যদিও, উভয় পাঠ্যই সঠিক দক্ষতার অভাবে দাবীমত পরিপূর্ণতায় পৌঁছাতে না পাড়ার কারণে মূল ঐশ্বরিক দাবিও অর্জন করতে পারেনি। দাবি করা ও তা প্রমাণ করা দুটি ভিন্ন জিনিস এবং সত্যের উপর ভিত্তি করে একজন ব্যক্তি অবশ্যই তা প্রমাণ করবেন অথবা তা যুক্তিসঙ্গত ভাবে সমর্থন করবেন বা যুক্তিসঙ্গত সাক্ষ্য দিতে পারবেন।  

কোরানের শুরু থেকেই উৎস হলেন একক প্রতিষ্ঠাতা, যিনি ছিলেন একজন সন্দেহজনক চরিত্র। 

মুহাম্মদ প্রথম থেকেই তার নিজের বিচারবুদ্ধির সুস্থতা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করতেন, তিনি নিজেই জানতেন না তিনি পাগল মানুষ নাকি একজন কবি। তিনি পিশাচ দ্বারা আবিষ্ট হয়ে নিজেকেই প্রশ্ন করতেন এবং এর কারণে যেমন তিনি মুখ দিয়ে ফেনা বের করতেন আবার উটের মত গর্জন করে অদ্ভুত আচরণের মাধ্যমে বিস্ময়কর ফতেয়া সম্পর্কিত অতিপ্রাকৃতিকতা প্রকাশ করতেন। নবী সম্পর্কিত আরেকটি প্রশ্ন থেকেই যায় যে, কেন আল্লাহ সত্যের শিক্ষা দিতে অশিক্ষিতদের বেছে নিয়ে তাদের সাথে যোগাযোগ করলেন যা তার জীবদ্দশায় কখনই সংকলিত হয়নি।  

যাই হোক আমি নিজের অন্য ব্লগে এই বিষয়ে বিশদে আলোচনা করেছি যা পোস্ট করা আছে

মহম্মদ কী একজন নকল নবী?

এছাড়াও কোরান সম্পর্কিত আরেকটি উদ্বেগ হল পাঠ্যের মৌলিকত্ব, কোরান বিভিন্ন গৌণ উৎস থেকে তার সাহিত্যের বিভিন্ন বিষয় গ্রহণ করেছে। এই উৎসগুলি হল বাইবেল এবং বিভিন্ন নব্যতান্ত্রিক শিক্ষা যেমন জুডেও খ্রিস্টান অপ্রামাণিক সাহিত্য যা এই সম্প্রদায়ের সত্য এবং বিশ্বাসের বাইরে কারণ তারা ঐশ্বরিক অনুপ্রেরণার পরিমাপ করে না। এই অপ্রামাণিক লেখাকে ইহুদি ও খ্রিস্টান উভয় সংস্কৃতির ও ধর্মমতের গোষ্ঠী গ্রহণ করে নি এবং কখনই গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হয় নি। 

এই সমস্ত সাহিত্য ছাড়াও কোরান লেখার মধ্যে ফার্সি জোরাথ্রুস্টিয়দের মৌখিক ঐতিহ্যের প্রভাব অন্তর্ভুক্ত ছিল।

সুতরাং কিভাবে আল্লাহ তার স্বর্গীয় বার্তা পার্থিব বার্তাবাহক এবং মানব ঐতিহ্যের মিথ্যা বিশ্বাস  থেকে তা গ্রহণ করেছিলেন?  

সম্প্রদায়ের দ্বারা উদ্ভাবিত যে সাহিত্য নিখুঁত না হওয়ায় প্রত্যাখ্যাত হয়েছিল তা মানুষের কল্পনার থেকে আবিষ্কার হওয়ায় কি পরিপূর্ণতা বা অলৌকিকতা অর্জন করতে পেরেছে?

যদি ইসলাম সর্বোৎকৃষ্ট ধর্ম হয়েই থাকে তাহলে কেন এর নিজস্ব উৎস উপাদান সৃষ্টি করতে পারে নি বরং ইতিহাসের এই সময়ে ইসলামের সংস্কৃতি বেষ্টিত অন্যান্য ধর্মীয় আন্দোলন থেকে থেকে ধার করতে হয়েছে? তা কতটা খাঁটি? 

আরেকটি প্রশ্ন উঠে আসে এই অনুমিত পবিত্র পাঠ্য কি সমর্থনযোগ্য, যা অনুন্নত এবং অসম্পূর্ণ খন্ড হিসাবে পচনশীল উপকরণ, যেমন হাড়, কাঠ, চামড়া, পাতা, এবং পাথরের উপর নির্ভরশীল।  

কোরানে ভূলে যাওয়ার মানসিকতা সম্পন্ন বোধশক্তির স্মৃতি এবং বক্তৃতা যা নির্ভুলতা দাবি করে ও সংক্ষিপ্তসার যা সামগ্রিক ভাবে স্মরণে রাখার মাধ্যমে তার অভ্রান্তিসত্ত্বতা নিশ্চিত করার জন্য, সমস্তগুলি একত্রিত করে সাক্ষ্য প্রমাণ গ্রহণ করা হয়েছে।    

“সমস্ত বইয়ের মাতা” হিসেবে সাহিত্যের স্মারক খন্ড হিসাবে যাকে বর্ণনা করা হয়েছে তার ক্ষেত্রে এটি কি রেকর্ড বা তথ্য করার জন্য কোন পদ্ধতি হতে পারে  অথবা বাস্তবে এটি অন্য কোন প্রাচীন সাহিত্যের থেকে পৃথক কোন ব্যাপার নয়। 

মহম্মদ-এর জীবদ্দশায় অথবা তার মৃত্যুর পরেই কোরান একত্রিত হয়েছিল তার কখনই প্রমাণিত হয়নি বরং প্রমাণ থেকে দেখা যায় কোরান বিকশিত ও একত্রিত হয়েছে নবীর শ্বাসত্যাগের পর 150 থেকে 200 বছর ধরে এবং অবশেষে 8ম অথবা 9ম শতাব্দীতে বিধিসম্মত হয়েছিল।

পণ্ডিতগণ এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে কোরান-এর বাণী একজন ব্যক্তি দ্বারা নয় কিন্তু কয়েক শত বছর ধরে বিভিন্ন ব্যক্তিদের দ্বারা সংগৃহীত হয়েছে।

কোরান-এর প্রাচীনতম অনুলিপিটি মুহাম্মদ-এর মৃত্যুর 150 বছর পর 790 খ্রিস্টাব্দে মেইল হস্তলিপিতে লেখা হয়েছিল। 

এমনকি বর্তমানে প্রাচীনতম যে হস্তলিখিত টুকরোটির অস্তিত্ব জানতে পারা যায় তা মহম্মদের সময় থেকে 100 বছর পরে পাওয়া যায়। 

বর্তমানে এই উথমান-এর কপিগুলির কোন অস্তিত্ব নেই এবং যদিও ইসলামী পণ্ডিতরা  দাবী করেন, কিন্তু বাস্তব হল এই বিতর্কিত পাঠ্যে কুফিক হস্তলিপি অন্তর্ভুক্ত করা হয় যা উথমান-এর সময় ব্যবহার করা হয়নি এবং উথমান-এর মৃত্যুর 150 বছর পরে তা দেখানো হয়। 

এছাড়াও কল্পনানুসারে আল্লাহর স্বর্গীয় জিহ্বা হল আরবি ভাষা এবং কোরান আল্লাহর সাথে উদ্ভাবিত হলে, তাহলে কেন কোরান বিদেশী শব্দ গ্রহণ করে তার মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করেছিলেন যেমন অ্যাকাডিয়ান, অ্যাসিরিয়ান, ফার্সি, সিরিও, হিব্রু, গ্রিক, আরামাইক এবং ইউথিওপিক। 

যদি কোরান যর্থাথই হয়ে থাকে তাহলে কেন সেখানে আমরা সম্পূর্ণ টেক্সট্যাস অরিজিনালিস অথবা মূল পাঠ্য পাই না, বিশেষত এখনও আমাদের কাছে ইসলামের আবির্ভাব পূর্ববর্তী নথি অক্ষত রয়েছে? আল্লাহ তার সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য অবশ্যই নিজের পবিত্র পাঠ্য সংরক্ষণ করতে পারতেন। 

কোরানের ইতিহাস বিষয়ে একটি মতানুসারে, জায়িদ ইবন তাবিদ মহাম্মদের ব্যক্তিগত সচিব ছিলেন। আবু বকর-এর বিস্তারিত নির্দেশের ভিত্তিতে জায়েদ মুহাম্মদ-এর বাণী থেকে একটি নথি তৈরী করেছিলেন।

ফলস্বরূপ, তৃতীয় খলিফা উথমান-এর রাজত্বকালে, একটি জোরদার প্রয়াসের দ্বারা কোরান-কে প্রমাণ্য করতে চেয়েছিলেন এবং সমগ্র মুসলিম সম্প্রদায়ের উপর একটি পাঠ্য আরোপিত করা হয়েছিল এবং যার ফলস্বরূপ অন্যান্য তূলনামূলক দস্তাবেজ নষ্ট করা হয়, যার ফলেই জায়েদ-এর কেডিয়েক অন্য অনুলিপি তৈরি করতে হয়।  

কে বলবেন পাঠ্যটি প্রমাণ্য কারণ একজন ব্যক্তির হাতেই চূড়ান্ত কর্তৃত্ব ছিল বনাম মহাম্মদের অনুগত ব্যক্তিগত সম্প্রদায়ের কিছু সাথী ছিলেন?  

আমাদের কাছে পূর্বে বিদ্যমান লেখার পাশাপাশি অনুলিপির উপর নুতন অনুলিপি রয়েছে। কিভাবে আমরা জানব যে আমরা প্রকৃতপক্ষে সত্য কোরানই প্রতিনিধিত্ব করছি কিনা এবং এমনকি মহাম্মদ এর সমস্ত বিষয়বস্তুতে স্বীকৃতি দিয়েছেন?

যেহেতু অনেকাংশেই হস্তলিখিত প্রমাণ ধ্বংস হয়ে গেছে, তাই আমাদের কাছে পবিত্র পাঠ্য পুনর্গঠনের সঠিক উপায় জানা নেই। 

জায়েদ, আব্দুল্লাহ ইবন মাসুদ, আবু মুসা এবং উবে রচিত এই চারটি সংহিতার ভিতরে ধারণার বিচ্যুতি লক্ষ করা যায় এবং একে অপরেরটি মুছে দিয়েছেন এবং পাঠ্যের মূল উদ্ভাবন মহাম্মদের তুলনায় বেশী করে ব্যক্তিগত বিশ্বাসযোগ্যতার মতামত প্রকাশিত হয়েছে।   

মহাম্মদ কর্তৃক আব্দুল্লাহ মাসুদ-কে কোরান আবৃত্তির শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত করেছিলেন  এবং উবে নবীদের সম্পাদক বা সচিব ছিলেন।  

আমার প্রশ্ন হল কার পান্ডুলিপি সঠিক অথবা নবীর ব্যক্তিগত শিষ্যদের মধ্যেই কে বেশি বিশ্বাসযোগ্য ছিল?

যেখানে অন্যান্য সম্প্রদায় দ্বারা স্বীকৃত অন্যান্য প্রামাণ্য পাঠ্য রয়েছে সেখানে উথমান শুদ্ধির চূড়ান্ত কর্তৃত্ব প্রকাশ করার ক্ষেত্রে কে ছিলেন?  

এছাড়াও যখন জায়েদ পাঠ্যকে সংকলিত করেন তিনি “স্টোনিং” সম্পর্কযুক্ত কিছু বাণী অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলে গিয়েছিলেন।  

পাঠ্যকে একত্রিভূত করার এই সমস্ত কঠিন প্রয়াসের পরে কুফা-র প্রশাসক আল হাজাজ তা পর্যালোচনা এবং পরিমার্জিত করেন।  

তিনি প্রথমে পাঠ্যে ১১টি সংশোধনী করেন এবং পরিশেষে তা কমিয়ে সাতটি পরিবর্তন রাখা হয়েছিল। 

হাফসাহ পাঠ্যের উপর উল্লেখিত ব্যবস্থা গৃহীত হয়, যা আসলে মূল নথি এবং যার থেকে চুড়ান্ত পাঠ্য গৃহীত হয়েছে, মদিনা-এর প্রশাসক মীরওয়ান দ্বারা তা ধ্বংস করা হয়। 

এছাড়াও কোরান-এ অন্য একটি ঘটনাটি রদ করা হয়, তা হল অভ্যন্তরীণ অসঙ্গতি সাথে মোকাবিলা করা যা পাঠ্যের উন্নতি হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। 

আমি বিস্ময় প্রকাশ করি যা এখনো নিখুঁত বলে বিবেচিত, মাত্র 20 বছরের মধ্যে তাতে কিভাবে সংশোধন করতে পারেন এবং সাংস্কৃতিক মান বিবর্তনের সহজতর কোনো উন্নতির প্রয়োজন কি ছিল না?

5 থেকে 500 এর মধ্যে অনেকগুলি রদ রয়েছে। অন্যদের কথায় 225টির কাছাকাছি তা দাঁড়িয়েছে।  এটি আমাদের দেখায় যে রদকরণের বিজ্ঞান আসলে কোন বিজ্ঞান নয়, যার ফলে সকলের অজ্ঞাত কয়েকটি পংক্তিকে রদ করা হয়। 

এছাড়াও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টির ব্যাকরণগত ত্রুটির সাথেই অভ্যন্তরীণ অসঙ্গতি রয়েছে।  

হঠাৎ 250 বছর পরে 9ম (নবম) শতাব্দীতে এই সমস্ত অসঙ্গতি একত্রে হাদিস ক্রমবর্ধমান সংখ্যায় হাজির হয়েছিল। 

আসলে 6,00,000 হাদিস বাণী থাকলেও এই ঐতিহ্যের 99% ত্রুটিপূ্র্ণ হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করে বর্জন করার ফলে মানুষের মধ্যে নামমাত্র 7,000 কিছু বেশী বাণী প্রচলিত রয়েছে।   

যদি 99% ত্রুটিপূ্র্ণ হয়েই থাকে তাহলে কিভাবে আমরা আল বুখারী অনুমোদিত এই 1% বিশ্বাস করতে পারি?

মুসলিম ঐতিহ্য বিকশিত হয়েছিল গল্পকথক অথবা কুশাশ-এর মৌখিক প্রচারের মাধ্যমে যা 8ম (অষ্টম) শতাব্দীর পূর্বে সংকলিত করা হয়নি। এই গল্পগুলি সাধারণ লোকাচার থেকে গৃহীত এবং এইভাবে ইসলামের ভিতরে বৃহত্তর বিকৃতি নিয়ে আসাকেই নির্দেশিত করে।

আপনি কি কখনও টেলিফোন অথবা অনেকগুলি মানুষের দল নিয়ে গল্প বিনিময় করার খেলা খেলেছেন, যেখানে বিনিময় হয়ে আসা গল্পটি চূড়ান্ত ব্যক্তির গল্প একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন গল্প দিয়ে শেষ হয়।  

এখন দুই শত বছর ধরে এটি ছড়িয়ে পড়লে এবং এর অনুশীলনের শেষ ফলাফল কি হবে বলে আপনি মনে করেন?

কোরান আল্লাহর প্রতিচিত্র হিসাবে মনে করা হয় অথবা সাহিত্য সমতুল্য ছাড়া বিস্ময়ের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বিস্ময়কর হিসাবে গণ্য করা হয় যা অনেকক্ষেত্রেই অতিরঞ্জিত শোনায়।

কোরান-এ যা উত্তর রয়েছে তার চেয়ে বেশি প্রশ্ন রেখেছে। 

কোরান সাহিত্য অত্যুৎকৃষ্টের মধ্যে শ্রেষ্ঠ অথবা এটির খ্যাতির দাবিতে কিছুটা খামতি রয়েছে? র পাঠ্যের মধ্যে কি সৌন্দর্য্য রয়েছে যা অন্য কোন সাহিত্যের সাথে তুলনায় আসে না? এটি যারা দেখেছেন তাদের কাছাই অগণিত ধ্রুপদী সাহিত্যে রয়েছে, যার থেকে কোরান এর বিভিন্ন অংশ গৃহীত নিয়েছে, এবং অন্যদের মতামতের উপর ভিত্তি করে এই সাহিত্যিক রীতি অতিক্রম করেছে।  

এই অদ্বিতীয় গ্রন্থটিকে প্রায়ই বলা হয় অসংলগ্ন এবং কিছু কিছু স্থানে খারাপভাবে সম্পাদিত বলে বর্ণনা করা হয়েছে এবং এটি সমালোচনা ও ​​অন্যদের নিরীক্ষণের সামনে দাড়াতে পারে না যারা এই গ্রন্থের যথার্থতার উপর বিভিন্ন দিকে থেকে লক্ষ্য স্থাপন করেন।  

অন্যদের কাছে আন্দোলনের ভিতরেই চিন্তাহীন সমর্থন করে প্রশ্নাতীত পক্ষপাত করে আবিষ্ট করা হয়, যার ফলে যারা নামাজ পড়েন তাদের বিষয়বস্তু সম্পর্কে সমালোচকদের সংকটপূর্ণ ভাবে ভাবায়।

পাঠ্যের উপরে প্রশ্ন করার অর্থ হল আল্লাহর উপরে ও তার নবীদের উপর প্রশ্ন করা যা মুসলিম চিন্তার অনেক উর্দ্ধে এবং যা দেখা হয় বিশ্বাসঘাতকতার কাজ রূপে এবং আদি-অন্তহীন প্রতিক্রিয়ার সাথেই অবাধ্যতার ফলে ভয়ানক পরিণতি দিকে গেছে।   

আপনি এটি বলতেই পারেন ইসলামের এই অর্ন্তবর্তীকালীন পর্যায়ের পরেও কোরানের বেঁচে থাকা একটি অলৌকিক ঘটনা এবং আমি প্রমাণের উপর ভিত্তি করে এটা আমার পক্ষে বিশ্বাস করা কঠিন যে এটি অলৌকিক ঘটনা যার মধ্যে ঐশ্বরিক উদ্ঘাটন রয়েছে।  

উপসংহারে বলতে হয় সত্যিই কোরান সংক্রান্ত আমার অন্য কোন মন্তব্য নেই। আমি একটি কথাই বলতে পারি বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরাসরি বলার মাধ্যমে অধিকার লঙ্ঘন করিনি এবং সেইজন্য আশা করি আমার মুসলিম বন্ধুদের প্রতি অশ্রদ্ধা দেখাই নি।  

এটি করা খুবই কঠিন কারণ যখন ধর্ম ব্যক্তিগত বিশ্বাসের মধ্যে গেঁথে যায় তখন যে কোনো কিছুই ধর্মীয় চিন্তার ভিতরে চ্যালেঞ্জ হিসাবে প্রস্তুত করা হয় তখন প্রায়ই তা হুমকি বা শত্রুতা রূপে দেখা দেয়।

আমার সমস্ত কাজকর্ম যদি, পাঠ্যের পবিত্রতার প্রতি আপনাদের সন্দেহ বৃদ্ধি করার পরিবর্তে শুধুমাত্র আপনাদের রাগ বাড়িয়ে দেয় তাহলে অনুগ্রহ করে আমাকে আপনারা ক্ষমা করবেন।   

পুনরায় জানাচ্ছি আমার অভিপ্রায় দূরভিসন্ধিমূলক নয় কিন্তু সত্য রক্ষার জন্য এবং শেষ পর্যন্ত আমাদের যে পথে নিয়ে যাবে সেই পথেই চলার জন্য হেটে যেতে হবে।

অবশেষে এই বিষয়ের উপর আরও তথ্য জানতে হলে আপনি জে স্মিথ এর লেখা প্রবন্ধের সাহায্য নিতে পারেন, এই ব্লগে পোস্ট করার সময় আমি তার সাথে সামঞ্জস্য রেখেছি

 

 

অন্যান্য লিঙ্কসমূহ

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়

মুসলমান ও ইসলামী সম্পদ

যিশু এবং ইসলাম

Is the Qur’an sacred?

কাবা কি পবিত্র?

Monday, October 21st, 2013

যদিও আরবের ধর্ম ইসলামের একজন সত্য ঈশ্বর আল্লাহর উপাসনায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, এখনও তারা বহু ঈশ্বরবাদী অতীতের ভক্তি থেকে নিজেদের পৃথক করেন নি। 

কাবা হল ঘনক্ষেত্র আকৃতি বিশিষ্ট্য ভবন যা মক্কায় অবস্থিত, ইসলামের সবচেয়ে পবিত্র স্থান, ইসলামের আবির্ভাবের আগে এটি একটি পৌত্তলিক মন্দির হিসাবে ব্যবহৃত হত।

কথিত আছে যে এই কাঠামোর ভিত্তিপ্রস্তর স্বর্গ থেকে পতিত হয়েছে এবং এর কালো আঁধার মানুষের পাপ যা অন্ধকারের সঙ্গে যুক্ত। আজ মুসলমানরা হজ করার সময়ে শ্রদ্ধা প্রদর্শনের জন্য অথবা ধর্মাচরণের রীতি-নীতি হিসেবে এই পাথর চুম্বন করেন।

ইসলাম পূর্ববর্তী সংস্কৃতির প্রাচীন আরবীয়রা তাদের নিজস্ব ধর্মীয় চর্চার একটি অংশ হিসেবে এই কালো পাথরকে সম্মান জানাতো যা কালটিস শিলা ফেটিজম (এমন কোনো বস্তু যাকে ভূতাশ্রিত ভেবে পৌত্তলিক ও প্যাগনরা পুজা করে থাকেন) প্রভাবের অধীনে ছিল। আরবীয়রা তাদের রীতি মেনে পাথর পুজা করতেন যাতে তাদের উপজাতীর দলগুলির নিজ-নিজ কালো শিলা বা নিজস্ব কাবা আশ্রয়স্থল ছিল।

কাবার সঙ্গে যুক্ত ধর্মানুষ্ঠানের মধ্যে একটি ছিল মসজিদ ঘুরে প্রদক্ষিণ অথবা চক্রাকারে প্রদক্ষিণ করা। এই পৌত্তলিক অনুশীলনে কিভাবে এই তত্ত্ব উদ্ভুত হয়েছিল যে এই উপজাতীয় দলগুলি কাবা চক্রাকারে প্রদক্ষিণ করে পুজা করার সাথেই স্বর্গীয় বস্তু চাঁদ, ​​সূর্য, এবং তারা-এর চলন সংযুক্ত হবে। এই অনুশীলনে উপজাতিরা পাথরে চুম্বন অন্তর্ভুক্ত করেছিল, যা তারা ঈশ্বর অথবা আত্মা হিসাবে বিশ্বাস করতেন। এই পাথরের চুম্বন করা ও স্পর্শ করাকে তারা আশীর্বাদ হিসাবে চিন্তা করতেন।

এছাড়াও কাবা-র কালো পাথরের সাথে চাঁদ উপাস্য হুবাল-কে উপাসনা করা হত। 

আরব সমাজে প্রাচীন পৌত্তলিকতা অতীতের অন্যান্য আরবের সংস্কৃতির সাথে সংযুক্ত ছিল মীনা-তে “পাথর নিক্ষেপ করা”, “দৌড়” সাফা এবং মাড়ওয়া যা পৌত্তলিকতার কার্য ছিল শুধু দুটি মূর্তির মধ্যে চালানোর জন্য ব্যবহৃত হত এবং সর্বশেষে তাদের মৃত পূর্বপুরুষদের গুণগান বা “প্রশংসা” করতেন এবং এখন প্রাচীন অনুষ্ঠান নকল করে এই নীতি আল্লাহর প্রশংসায় পুনঃনির্দেশিত করা হয়েছে।

আরব সংস্কৃতি তাদের অতীত পৌত্তলিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারে নি তবুও তাদের নতুন নীতির অধীনে একেশ্বরবাদ এই দাবি করে বলে মনে করা হয়। ইসলাম ধর্মের মধ্যে আরব সংস্কৃতি একত্রিত করার এই ঐকান্তিক অনুশীলন বরং তাদের ধর্মীয় উপাদানের বিশুদ্ধতার বদলে মিশ্রণ তৈরি করেছে এবং কাবা ইসলামের একটি বিশিষ্ট স্তম্ভ যাতে ধর্মীয় কাঠামোর প্রাসাদে কিছুটা ফাটল প্রকাশিত হয়েছে।

সুতরাং ইসলাম সত্যিই কিভাবে মুক্ত বিশ্বাসে তার নিজস্ব অনন্য পরিচয় নিয়ে এসেছে? এটি নিশ্চিত যে তারা জুডেও খ্রিস্টান বিশ্বাসের থেকে তাদের গঠন ধার করেছে এবং পৌত্তলিক অতীতের পছন্দ থেকে অভ্যন্তরীণ ভাগকে ভরাট করে সজ্জিত করেছে।

সত্যিই কি এটি সত্য বিশ্বাস অথবা শুধু অন্যান্য ধর্মীয় বিভিন্ন ধারণার একটি সমষ্টি একত্রিত করার পাশাপাশি স্থানীয় ধর্ম অনুশীলন করে বিশ্বের দৃষ্টি তৈরী করা? 

আপনি আনুগত্যের শপথ এবং যার ধর্ম শুদ্ধ নয় তার সাংস্কৃতিক অতীতের সঙ্গে যুক্ত হতে চান? ইসলাম শুধু পুনরায় মডেল বানিয়েছে এবং পাতলা আচ্ছাদনের আড়ালে মূর্তিপূজার মত একই কাঠামোর পুনর্গঠন করেছে, স্বর্গীয় বিস্ময়কর প্রকাশের উপর ভিত্তি করে একটি নতুন ধর্ম গঠন করেছে? ইসলামের যবনিকার পিছনে লুকানো রয়েছে কেবল এক মাথার দেবতা বনাম টোটেম মেরুর ঈশ্বর।  

এই ব্লগটি লেখা সময় আমি এই বিষয়টির সম্পর্কিত বিভিন্ন উপকরণ একসঙ্গে টেনে এনেছি এবং আমি তথ্য সমন্বিত করার সময় একজন সৎ এবং ন্যায্য হিসাবে এই তথ্য মূল্যায়ন করার চেষ্টা করেছি। 

আমি নিছক মানহানি ও অপপ্রচার হিসাবে এই ব্লগটির বিষয়বস্তু বরখাস্ত করতে অনুরোধ করছি না। আমি আপনাকে খোলা মনে পালনীয় এই সমস্ত বিষয়ে আপনার নিজস্ব গবেষণা করাতে উৎসাহিত করছি। 

এই ব্লগের মাধ্যমে আমি ইসলামী বিশ্বাস অপ্রয়োজনীয় কুৎসা এবং মুসলমানদের প্রতি মিথ্যা অভিযোগ এড়ানো এবং পবিত্রতার প্রতি চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি। আমার মনে পড়ছে অনেক মুসলিম বন্ধুরা তাদের ভক্তি নিয়ে ঈর্ষান্বিত এবং ঈশ্বরের ধারণায় আন্তরিকতা স্বীকার করে এবং আমি তা সম্মান করি।  এখনও আমি তাদের জিজ্ঞাসা করছি তথ্যসংক্রান্ত তথ্য তাদের আনুগত্য এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের পথে তাদের চালিত করবে।

শেষ করার পূর্বে বলতে পারি আপনি যদি মুসলিম হন আমি প্রার্থনার মাধ্যমে আপনাকে ইসলামীয় বিশ্বাসের ও অনুশীলনের সত্যতা জানতে উৎসাহিত করব।

 

 

অন্যান্য লিঙ্কসমূহ

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়

মুসলমান ও ইসলামী সম্পদ

যিশু এবং ইসলাম

Is the Ka’ba sacred?

মহম্মদ কী একজন নকল নবী?

Monday, October 21st, 2013

মহম্মদ কী একজন নকল নবী? অনেক ধর্ম ও সংসকরিতি ক্ষেত্রেই মধ্যস্থতা অথবা সংচালনার দ্বারা বিসেষ রহস্য উদ্ঘাটনের দাবী করেছেন। তবুও এই পরিস্থিতিতেচ সুক্ষ্ম দৃষ্টিতে আমাদের চেষ্টা করা আবশ্যক যে কোনটি সত্য এবং কোনটি মিথ এবং কোনটি মিথ্যাচার, তার সন্ধান এবং আবিষ্কার করতে হবে। যে কেউ ঐশ্বরিক উদ্ধাটন করার দাবি করতে পারেন কিন্তু কিছু সময়ে এই দাবীর যোগ্যতা যাচাই করে দেখতে হয়ে এবং তাদের সমালোটনার সামনে এবং চ্যালেংজের মাঝে আরও সমালোটনায দাঁড় করোনা আবশ্যক। শুধুমাত্র সাক্ষ্যের মাধ্যমে সাক্ষী বা ব্যক্তির বিশ্বাসযোগ্যতার পক্ষে তা ভাল। যদি আপনি আইনের আদালতে একজনকে বৈধ সাক্ষী হিসেবে প্রতিস্থাপন করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম তাদের যোগ্যতার সুর নির্ধারন করবেন। তাদের প্রামানিক সাক্ষ্য তাদের চরিত্রের নির্ভরযোগ্যতার উপর ভিক্তি করে বিশ্বাসযোগ্য হিসেবে গন্য গতে পারে অথবা তাদের অনুপযুক্ত সাক্ষী হিসেবে দেখা যাবে?
আমি মনে করি সর্বপ্রথম ধর্মীয আন্দোলনের জন্মদাতা এবং প্রতিষ্ঠাতা চরিত্রকে বিবেচনা করব যা ইসলাম হিসেব ব্যাখ্যা করা যায়।
মগম্মদ একজন ব্যক্তি যিনি ধ্যান ও আধ্যাত্মিক বিষেয় গভীর চিন্তার প্রতি অনুগত হয়ে উঠিছিলেন। সেটির সামনাসামনি মুখোমুখী হয়ে পরিশেষে আধ্যাত্মিকতার অভিগ্যতা লাভ করেন, যা সম্ভবত জিন। এই বিষয়টি তার কাছে বেশ চাপের ছিল, তাই তিনি দুবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেন এবং তিনি জানতেন না যে তাকে একজন কবি নাকি এই রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য একজন সূরা ৫৩ লিখেছেন তখন তিনি পৈশাচিক প্ভাবের অধীন ছিলেন, যার কারনে স্বর্গীয প্রেরনা সংক্রান্ত তাঁর বৈধতার দাবি নিয়ে আমার প্রশ্ন রয়েছে।পরন্তু মহম্মদ এক সময় নিজের জীবনে বোলেছিল যে তিনি জাদুর শিকার হয়েছিলেন আর সেইটা এক বছর পর্যন্ত ছিল। আবিন ইশাক অনুসারে মহম্মদ এই সময়তে জাদূগিরি করছিলেন এবং বুখারী লিখেছেন যে জাদূ তাকে ভ্রান্ত তৈরি করেছিলেন।
তাঁর ব্যক্তিগত গুনাবলী এবং সম্পূর্ন চরিত্রের মধ্যেও প্রশ্ন করতে পারি। তিনি বল এবং সামরিক বিজয়ের প্রভাব খাটিয়ে তাঁর বিশ্বাস সম্পর্কত স্বাভাবিক প্রক্রিয়া প্রয়োজনীয় কীর্তিকলাপকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন। ধর্মে এই ধরনটি হয় তাই জেহাদ–এর সংগ্যা এবং তার প্রভার ও নিয়ন্ত্রন বজায় রাখার জন্য “পবিত্র যুদ্ধ” নাম দেওয়া হয়েছে এবং এখনও ইসলামের বিস্তৃতির পিছনে সেটাই কৌশল। এটি রক্তপাতে ভালোবাসার সমতলের উপর ভিক্তি করে আত্মাপ্রকাশ করেনি বরং ধবংস ও মানবতার শোষন করে চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ্য কেন্দ্রিক গড়ে উঠেছিল।
ক্ষমতার এই অপব্যব্যাহের পাশপাশি তার সন্দেহজনক যৌন আচরণ একটি শিশুর সংগে শিশুটির নাম অলিশা। তিনি শিশুটিকে শাদী করেন, য়খন শিশুটীর ব্যস ৯ বছড়। তিনি বহুবিবাহ অনুমতি দিলেন। কিন্তু কল্পনানুসারে একটি বিশেষ উদ্ঘাটন মাধ্যমে তিনি একা নয় স্ত্রী কে সাদী করার অধিকার রাখতেন। আর সেইটা কুরান ৪:৩র বিরুদ্ধ, য়ইটা মাত্র ৪ স্ত্রীর অনুমতি দেয়। অন্য ব্যাপার তিনি জেনাবকে লজ্জাজনক বিবাহ করলেন। জেনাব মহম্মদের দত্তক পুত্র যায়েদের স্ত্রী ছিলেন, য়েটা নিয়ে যাকে যায়েদকে তলাক দিয়েছিলেন য়েতে মহম্মদ ওকে বিয়ে করতে পারতেন। একদিন মোহাম্মদ অসময়ে তার ছেলের ঘর দেখার জন্য গিয়েছিলেন, তিনি তার দত্তক ছেলের স্ত্রীকে নগ্ন দেখেছিলে, য়েটা দেখে মহম্মদ যৌন উদ্দেশ্যমূলক হয়ৈছিল। এই ছাড়াও মুসলিম একটি বন্দী মহিলার সঙ্গে যৌন থাকতে পারে। এমনকি যখন তাদের স্বামী এখনও জীবিত থাকে। মহম্মদ তার অনুসারীদেরকে ব্যেসাবৃতিকে অনুশীলন করতে অনুমতি দিলেন, য়েইটাকে মুতা বলা জায়, এইটা এখনপর্যন্ত অনুশীলন করে আর মুস্লিম মহিলার সঙ্গে যৌন থাকার জন্য টাকা চুকতি করতে পারে। কিছু সময়ের জন্য ওই স্ত্রীকে বিয়ে করতে পারে এবং পোরে তলাক দিতে পারে। সর্বশেষে নারী অধিকার লঙ্ঘন বিষয়ে তিনি হালকা ভাবে স্ত্রীকে প্রহাররে জন্য অনুমোদিত দিলেন য়দি দরকার পরে।
সেই সময়ে বেশী জেরা না করেই একজন সন্দহজনক ব্যক্তি যার স্থিরতা নিয়ে প্রশ্ন তার দ্বারা এই ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
ইতিহাস অবশ্যই তাদের উদ্দেশ্য ও আদর্শের পতে এগিয়ে যেতে ধর্মীয মঞ্চকে রাজনৈতিক ভাবে ব্যবহার করেছেন। এই আদর্শর অনেকই কুসংস্কার এবং অসহিষ্ণুতা উপর ভিক্তি করে মানব জাতিকে বিধবংস এবং গনগত্যা করেছেন যা নিছকই মানুষেব প্রভাব এবং ক্ষমতা অতিক্রম করেছে। কিছু জিনিস এতটাই স্থুল যা শুধুমাত্র প্রকৃতির পৈশাচিকতা হিসাবে বর্ননা করা যায়। মানুস স্তালিন এবং হিটলার মত নকল নবীকে পছন্দ করতেন যারা অর্জনের জন্য একেবারে তাদের দুর্ণীতিগ্রস্থ এবং মন্দ প্রতিভাবান পরিকল্পনায় ধবংস চালায়। এটাই আশ্চর্যজনক মানসিকভাবে অস্থির হিটলারের ক্যারিসমার প্রতি পছন্দ করে তার নেতৃত্বর পিছনে গিয়েছিলেন। আমরা সকলে বিভ্রান্ত এবং আজকে ঐ নৃশংসতার দিকে তাকাই এবং আশ্চর্য হয়ে যাই কিভাবে ২০শতকে এই মাত্রার কিছু মানুষের পক্ষে তা সম্ভপর এবং কেন মানুষ মিথ্যা এবং সম্পূর্ন ছলচাতুরির প্রচারে বিশ্বাস করেন। দুর্ভাগ্যবস্ত, এই একই ঘটনা এখনও ইসলামকে পছন্দ করার ভিতর দিয়ে ঘটে চলেছে। এটি একটি পাগলামির পছন্দ যা মানবতা ও সংস্কৃতি প্রতি সংক্রমন ঘটাচ্ছে। মানুষেদের এটি সমর্থনের দাবী ও কারনবশত প্রলোভিত করা হচ্ছে, অবশ্যম্ভাবী ধবংসাত্মক নিষ্ঠুরতার থপ্পরে পরে বুঝতে পারছে না যে অনিবার্য ভাবে এমনও দিন আসবে যখন হিটলারের শামনের মতনই তারও নাশ হবে।
সমগ্র বিশ্বের কাছে বীভংস নাকাবের বা মুখোশের অন্ধকারের গভীরতা স্বীকৃত এবং তারা করেন, তা চরম উপলব্ধিতে তাদের দোষী সব্যস্ত করা হয়। ইসলাম এমনই একটি দর্ম যার বিশ্বাসী ক্রমবর্ধমান মহামারী অনুপাতের প্রভাবে মানবজাতি আক্রান্ত হয়েছে। বার্ষিক হাজার হাজার মানুষ যারা খারাপভাবে ভোগে এবং মারা যায় কারন একজন ব্যক্তির স্বপ্নে সন্দেহজনক অনুপ্রেরনা ছিল।
আপনি কি মত্যিই মৃত্যু ও ধবংসের এই পথকেই করতে চাইছেন? যদি আপনি ইসলামের একজন অনুশীলনকারী হয়ে থাকলে, তাহলে প্রমানের দিকে গুরুত্ব সহকারে নজর দিয়ে আপনাকে সহজভাবে জিগ্যাসা করতে চাই, শুধুমাত্র পবিত্র বিবেডনা করে সমর্থন না করে এবং ইশ্বরের কাছে উদ্ঘাটনের জন্য প্রার্থনা করুন, যিনি জীবন এবং যিশুখ্রীষ্ঠের নামের মাধ্যমেই জীবনকে সমৃদ্ধ করবেন।

মতি ৭:১৫–১৬
15“ভণ্ড নবীদের বিষয়ে সাবধান হও। তারা তোমাদের কাছে ভেড়ার চেহারায় আসে, অথচ ভিতরে তারা রাক্ষুসে নেকড়ে বাঘের মত। 16তাদের জীবনে যে ফল দেখা যায় তা দিয়েই তোমরা তাদের চিনতে পারবে। কাঁটাঝোপে কি আংগুর ফল কিম্বা শিয়ালকাঁটায় কি ডুমুর ফল ধরে?

 

 

অন্যান্য লিঙ্কসমূহ

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়

মুসলমান ও ইসলামী সম্পদ

যিশু এবং ইসলাম

Is Muhammad a false prophet?

 

 

Permission granted by David Woods for excerpts taken from the article on “ Muhammad and the Messiah” in the Christian Research Journal Vol.35/No.5/2012

ইসলামের সততা

Monday, October 21st, 2013

সত্যপরায়ণতা হল একটি সদ্‌গুণযা ইসলামী অভ্যাসে যেমন তাক্কিয়া “ঢেকে রাখা” এবং রদকরণ ধারণা ব্যবহার করে আপোস করা হয়।

তাক্কিয়ার ধারণা অন্যকে মিথ্যা এবং প্রতারণায় জালে জড়িয়ে ইসলামকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া অথবা এর সম্পর্কে ভালো ধারণা অক্ষুণ্ণ রাখতে।

সূরা 16:106 অনুযায়ী উদ্ভূত ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা অনুসারে অথবা মতবাদের উপর বিশ্বাস অস্বীকার সহ যে কোন ধরণের ভয়ের হুমকি বা আঘাতের জন্য স্থগিতাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়। 

এছাড়াও এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে শপথ গ্রহণ এবং কোরানের কোন বিশেষ অংশে লুকানো ও অস্বীকার করার জন্য মুসলিম তার্কিকগণ ইসলামের প্রতি তাদের বিশ্বস্ততা এবং ইসলামকে এগিয়ে নিয়ে যাবার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেন। 

তাছাড়াও আমি মনে করি যে, এই ধরণের প্রতারণামূলক চর্চার কারণেই আমার কিছু মুসলিম বন্ধুরা বেশিরভাগ মৌলিক খ্রীষ্টান মতবাদকে ভুল বোঝেন। 

এর সাথে সাথে রদকরণের নীতির মাধ্যমে পুরাতন প্রকাশকে নতুনের দ্বারা প্রতিস্থাপিত করার সুবিধার্থে ব্যবহৃত একটি পদ্ধতি এবং যদি কোরান শাশ্বত শব্দের নিখুঁত কার্বন কপি হয়ে থাকে যা শব্দ সমারোহের একটি নির্দেশ, তাহলে কিভাবে এর সংশোধন করা যাবে। উপরন্তু এই রদকরণের ভার্স বা অনুচ্ছেদগুলিতে প্রায়ই অস্পষ্টতা এবং অনিশ্চিত কৌশল যা তাক্কিয়ার একটি অংশ। এর ফলে নিজেদের সুবিধার্থে, একজন ব্যক্তি প্রয়োজনমত উভয় পক্ষের যুক্তিই ব্যবহার করতে পারেন।

এই চর্চায় নিযুক্ত হওয়ার পরে একজন মুসলিম পূজারী আন্তরিক ভাবে সত্য বলছেন কিনা তা কিভাবে পুনরায় নিশ্চিত করা যায়? এছাড়াও কিভাবে তারা সুনিশ্চিত করতে পারেন খ্রিস্টান সত্যিই না মিথ্যা ? কোরানের ভার্স সমূহের তীর্যক এবং অনুপযুক্ত প্রয়োগ হলে, খ্রিস্টান এবং ইহুদী বাইবেল অপব্যবহার জন্য দায়ী করাকে  “তাহরিফ” বলা হবে। হাস্যকর ভাবে সুরাস-কে আসল ধর্মগ্রন্থ হিসাবে নিশ্চিত করে কিন্তু পরে তা রদ করা হয় যদিও এই বিষয়ে শাসনের ক্ষেত্রে প্রাথমিক এবং চুড়ান্ত বাইবেল পংক্তির মধ্যে কোনরূপ পরিবর্তন করা হয়নি। তাদের সূত্রপাতেই ভুল বা ঠিক ছিল, কোনরকম ভাবেই তাদের সাবধান করা হয়নি, যদিও পূর্ব তারিখের সাথে বাইবেলের প্রাচীন পাণ্ডুলিপিতে হাজার হাজার সমর্থন আমাদের আধুনিক অনুবাদের সাথে একইভাবে মিলে যায়। এটি ইসলামের আসার আগেই প্রায় স্বাধীন ও সম্পূর্ণরূপে দীর্ঘ এই বাইবেল পংক্তির প্রতিলিপিতে এই শাস্ত্রসম্মত রেফারেন্স বা উদাহরণ ব্যবহার করা হয়েছিল যা প্রাচীন গির্জার বিভিন্ন যাযকের প্রাক-ইসলামী লেখায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। শুধুমাত্র তাই নয় সম্ভবত প্রাথমিকভাবে খ্রিস্টান এবং ইহুদীগণ অথবা ওল্ড টেস্টামেন্ট তানাখ পরিবর্তনে সহযোগিতা করেছিল এবং আজকে উভয় গোষ্ঠীর মধ্যেই এই পংক্তি খুবই জরুরী। এই বিষয়ে আমার একটি পোস্ট রয়েছে

jesusandjews.com/wordpress/2010/02/03/is-the-bible-reliable/

সবশেষে যদি আপনি এখনও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন তাহলে কারা নির্দিষ্টভাবে ধর্মগ্রন্থ পরিবর্তন করেছেন ও কোনটি পরিবর্তন করা হয়েছে এবং সেটি কখন হয়েছে? তাছাড়াও আপনার সঠিকভাবে এই অনুরূপ ইসলামীয় চিন্তার বাইরে কি প্রমাণ রয়েছে যা যথাযথ ভাবে এই দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সঙ্গতি রক্ষা করে?

তাই উপসংহারে এই তাক্কিয়া ধারণা “ঢেকে রাখা” এবং রদকরণ স্থান পেয়েছে যা মিথ্যাভাবে ঈশ্বর এবং সত্য ধর্মকে উপস্থাপন করে এবং যাতে অসংবদ্ধ বিশ্বাস ব্যবস্থায় ভুলভাবে অবলম্বণ করতে পারে।   

অবশেষে আপনি আপনার আত্মাকে বিশ্বাস করতে চাইছেন অথবা বাহ্যিক দৃষ্টিতে এই ধরণের নকল অভ্যাসের কাছে নিজেকে অর্পণ করতে ইচ্ছুক?

 

 

অন্যান্য লিঙ্কসমূহ

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়

মুসলমান ও ইসলামী সম্পদ

যিশু এবং ইসলাম

Honesty in Islam

 

 

Beyond Opinion, Sam Soloman Ch.4, Copyright 2007, published in Nashville Tennessee, by Thomas Nelson 

মুসলমান ও ইসলামী সম্পদ

Monday, October 21st, 2013

বাইবেল

Bengali Bible

 

 

চারটিআধ্যাত্মিকআইন

Bengali, Musselmani

 

 

যিসাস  সিনেমা

Jesus Film: view in Bengali, Common 

 

 

অডিও বাইবেল

Faith Comes By Hearing

যীশুর সাথে আমার সাক্ষ্য প্রদান

Monday, October 21st, 2013

নমস্কার, আমার নাম রব এবং আমি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে থাকি।তা যাই হোক আমি আমার সম্পর্কে সামান্য কিছু আপনাদের বলতে চাই। ঈশ্বরের প্রতি আমার বিশ্বাস যা আমার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ সেই সম্পর্কিত একটি সাক্ষ্য শেয়ার করে আমি সাধারনত শুরু করি। প্রায় কুড়ি বছর আগে আমি এমন একটি সময়ের মধ্যে দিয়ে গিয়েছিলাম যেখানে আমার ছিল বাস্তবিক শূন্যতা এবং বলবিত্তহীনতা। যখন আমি যীশুকে বিশ্বাস করেছিলাম, তখন তিনি আমাকে পরিপূর্ণ করেছেন এবং এই পৃথিবী আমাকে আগে যা দিয়েছে তার তুলনায় এখন আমার কাছে আরো বেশী ভালোবাসা, আনন্দ এবং শান্তি আছে। তিনি আমার আবেগ এবং আমার জীবন।  

যদি আমি এই রকম বাস্তব অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে অতিক্রম না করতাম তবে আমি বহু দিন আগে চেষ্টা ছেড়ে দিতাম এবং বিশ্বাসের অন্য ক্ষেত্রের অনুসন্ধান শুরু করতাম। আমার জীবনে কি পরিবর্তন হল যে আমি যীশুর সাথে একটি ব্যক্তিগত সম্পর্কে প্রবেশ করলাম যা ধর্ম/দর্শনের সীমানা অতিক্রম করে গিয়েছিল। যা কিছু বাস্তব এবং শরীরী। এটা ছিল যখন আমি আমার জীবনে বিশ্বাসের একটি নিষ্পত্তিমূলক মুহূর্তে পৌঁছেছিলাম যে তিনি আমাকে আমূল পরিবর্তিত করেছেন এবং আক্ষরিক অর্থে আমার অভিনয়, চিন্তা এবং বিশ্বাসের পন্থাকে রাতারাতি চিরুরে পরিবর্তিত করেছেন। আমি একজন আলাদা মানুষ ছিলাম এবং সেখানে অস্বীকারের কোনো জায়গা ছিল না এবং এই পরিবর্তন প্রত্যেকের কাছে স্পষ্ট ছিল। আমার আবার জন্ম হয়েছে এবং এখন আমি জানি যে এটি শুধুমাত্র আর একটি গীর্জার শব্দ ছিল না। আমি যীশুর একটি নতুন সৃষ্টি ছিলাম। এখন আমার জীবনের কিছু পরিবর্তন প্রগতিশীল ছিল তা সত্ত্বেও কিছু ছিল তাৎক্ষনিক এবং রাতারাতি।আমি দেখেছি ঈশ্বর আমাকে আমার জীবনের পার্থিব বস্তু থেকে প্রদান করেছেন যা অতিক্রম করা আমার সাধারন ক্ষমতার সীমানার বাইরে। যীশু আমাকে পাপ অতিক্রমকারী এক সুবিশাল মাত্রার শক্তি প্রদান করেছেন যাতে নিকোটিনে আসক্তি থেকে যৌন ব্যভিচার সবকিছু অন্তর্ভুক্ত। বিশ্বাসের একটি নিষ্পত্তিমূলক মুহূর্তে আমি আমার স্ত্রীকে কিডনির বিকলতা থেকে এবং আমার সন্তানকে হাঁপানির থেকে সুস্থ হতে দেখেছি। যদি সমস্ত আমি এই সময়ে আপনাকে শুধুমাত্র আরেকটি মতামত হিসাবে প্রস্তাবিত করি তাহলে নষ্ট করাব না।

আপনি বলতে পারেন যে আমি আপনাকে বিশ্বাস করি না বা খুব বেশী হলে আপনি আমাকে আন্তরিক মনে করতে পারেন কিন্তু আন্তরিকভাবে ভুল কিন্তু আপনাকে আমার অনুরোধ করা সমস্ত উপায়গুলোই সত্য এবং আন্তরিকভাবে ঈশ্বরকে যিশু সম্পর্কিত সত্য প্রকাশ করার জন্য জিজ্ঞাসা করুন। ঠিক আছে পড়ার জন্য পুনরায় ধন্যবাদ এবং আমি প্রার্থনা করি যে ঈশ্বর এর মাধ্যমে আপনা্কে সমৃদ্ধশালী করবেন এবং আপনার মঙ্গল করবেন।

 

 

অন্যান্য লিঙ্কসমূহ

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়

jesusandjews.com/wordpress/my-personal-testimony-with-jesus/

ঈশ্বরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক রাখতে হয়

Monday, October 21st, 2013

বাইবেল আমাদের শিক্ষা দেয় যে ঈশ্বর মানবতা সহ সবকিছু সৃষ্টি করেছেন এবং যদিও ঈশ্বর নিখুঁত এবং ভালো, কিন্তু মানুষ তা নয়।ভাল এবং মন্দের মধ্যে একটা বেছে নেবার ক্ষমতা প্রদান করে ঈশ্বর মানবজাতিকে একটি বিনামূল্যের নৈতিক দায়িত্ব দিয়েছেন। ঈশ্বরের পবিত্র বই, বাইবেল, হল ঈশ্বরের নিজের দৈববানী যা আমাদের বলে যে আমরা সকলেই পাপ করেছি এবং তাঁর মহিমার সামনে ছোট হয়ে পড়েছি।

যদি আমাকে কোন ঈশ্বরের আদেশের কথা বলতে হয় যা নিয়মের নৈতিক ভিত্তি, এমন একজন কে পাওয়া যাবে না যিনি ঈশ্বরের নিয়ম কানুন কোনভাবেই লঙ্ঘণ করেন নি। ঈশ্বরকে অবজ্ঞা করা হল পাপ এবং অন্যান্য মানুষেরা অন্যান্য ঈশ্বরের পূজার মাধ্যমে অথবা ভগবানের নামের অসদব্যবহার করে নিজের হৃদয় থেকে ঈশ্বরকে ভালোবাসতে পারছেন না। এই ঐশ্বরিক নির্দেশের পরে আসে নিজেদের বাবা-মা কে অসন্মান করার ধারা, হত্যা করা যা ঘৃণার সমান, ব্যাভিচার, চুরি করা, নিজেদের প্রতিবেশী দের বিরুদ্ধে মিথ্যা স্বাক্ষ্য বহন করা এবং আরেকজন মানুষের সম্পত্তি বা পরস্ত্রী এর দখল নেওয়া ইত্যাদি অসৎ ইচ্ছা এবং দূরভিসন্ধির দ্বারা পরিচালিত।

এই লঙ্ঘণের ফলে আমরা শাশ্বত ভাবে ঈশ্বরের সাথে আলাদা বা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি। অন্যভাবে বলা যায় আমরা ওনার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি কারণ তিনি পূণ্যবাণ হয়ে কখনই পাপীদের সাথে একই সাথে থাকতে পারেন না। পাপের ফলেই ঈশ্বরের ক্রোধের উৎপত্তি, এবং তার বিচার শুধু মাত্র এখানে নয়, শাশ্বতকাল ধরে চলমান। বাইবেলের বর্ণণা অনুসারে এটা হল এমন একটা জায়গা যেখানে আগুন নেভানো না হলে বৃহত্তর ভোগান্তির সম্ভাবণা থাকে।

এমতাবস্থায় বিভিন্ন বিষয়ে আশাহতের মত অবস্থা হয়, কিন্তু ভালো খবর হল যে ঈশ্বর মসীহা কে পাঠিয়ে দেন যিনি পাপ মুক্ত। তার কাজ হল ঈশ্বরের কাছে বিভিন্ন ব্যক্তির হয়ে মধ্যস্থতা করা, এবং তিনি যেভাবে এটা করবেন, তা হল নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে আমাদের জন্য বিনিময়ের মাধ্যমে ঈশ্বরের বিচার কে তুষ্ট করে।

তিনি শুধুমাত্র মানবজাতির জন্যই ঈশ্বরের কাছে শান্তি প্রার্থণার জন্য মারা যান নি, তিনি আবার মৃত্যুর থেকে জেগে উঠেছিলেন যারা ওনার উপর বিশ্বাস রেখেছেন তাদের জন্য। যখন আমরা মারা যাই, আমাদের শরীরের মৃত্যু হয় কিন্তু আমরা তাঁকেই উপস্থাপন করব এবং এটাই বাইবেলে শাশ্বত জীবন রূপে বর্ণনা করা আছে।

এই সমস্তই উন্মোচিত হয় যখন আমাদের হৃদয়ে যিশুর কাছে পাপস্বীকারের বিশ্বাসবোধ জন্মায় এবং যিসাস কে একজন পরিত্রাতা রূপে স্বীকার করি যিনি আমাদের সমস্ত পাপ দূর করে ঈশ্বরের কাছে শান্তির ছায়াতলে আমাদেরকে নিয়ে আসবেন। এর মধ্যে আরো অন্তর্ভুক্ত আছে তাঁকে এমনভাবে গ্রহণ করা যাতে আমরা ওনাকে মেনে চলতে পারি এবং ওনার সেবা করতে পারি।

যখন আমরা যিশুকে এইভাবে পাবো, তিনি তখন আমাদের একটি ছোট স্বর্গের মত স্থান প্রদান করেন যা সেই সমস্ত পূণ্যাত্মা ব্যক্তিদের ঈশ্বরের উপর বিশ্বাসের সাথে জীবন ধারনে সাহায্য করবে।

বিশ্বাসের এই আদান-প্রদানের পরে আসে রাইট অফ ওয়াটার ব্যাপ্টিজম বা জল সংক্রান্ত আচার অথবা নিমজ্জন যা জল সমাধির সাথে সমাদৃত। এই ক্রিয়ার তাৎপর্য হল দৈহিকভাবে ঈশ্বরের কাজকে সন্মান জানিয়ে নবজন্ম এবং এই ক্রিয়ার মাধ্যমে পাপ স্বীকার করার অর্থ হল মনের দিক থেকে বা আভ্যন্তরীন ভাবে আধ্যাত্মিক সত্যের আদান-প্রদানের দ্বারা নুতন জীবন লাভ।

যদিও সমস্ত পদ্ধতিটি একটি সরল আদান-প্রদান কে নির্দেশ করে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এর গভীর ব্যবহারিক দিক আছে। যিসাস আপনাকে আহ্বান করছেন ” যারা চিন্তিত, ভারাক্রান্ত, আমার কাছে আসো, আমি তোমাদের বিশ্রাম দেবো আমার বোঝা নিজের উপর নিয়ে আমার থেকে জানো কি জন্য আমি হৃদয়ের দিক থেকে নম্র ও বিনয়ী এবং তুমি নিজের হৃদয়ে বিশ্রাম বা শান্তি খুঁজে পাবে। আমার বোঝা সহজ এবং হালকা।

বন্ধু আপনি যদি আজকে নিজের হৃদয়ে তার আহ্বানের আওয়াজ শুনতে পান তাহলে নিজের হৃদয়কে শক্ত না করে আত্মার চালকের কাছে নিজেকে সমর্পন করুন। তিনি আপনাকে ভালোবাসেন এবং শান্তি দেবেন যা আপনার বোধশক্তিকে পরিবর্তিত করে এক আনাবিল আনন্দ প্রদান করবেন যা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। এর অর্থ এই নয় যে আপনার জীবনে কখনই ঝড় উঠবে না বা দূঃখ আসবে না, কিন্তু তিনি কোনভাবেই আমাদের ত্যাগ করবেন না।

সবশেষে আমি আপনাকে উৎসাহিত করব তাঁর কাছে প্রার্থণা করতে যাতে ওনাকে নিজের মধ্যে উন্মোচিত করতে পারেন, কারণ এটাই হল ওনার উপরে বিশ্বাসের সবচেয়ে সত্য ও বাস্তব পথ। যদি আপনি হৃদয়ের আন্তরিকতা ও সততার সাথে এটা করেন তাহলে আপনি হতাশ হবেন না, কারণ আমরা রূপকসজ্জিত হয়ে উৎসাহিত হই এটা পরীক্ষা করতে এবং দেখতে যে ঈশ্বর মহান। আমেন

 

 

অন্যান্য লিঙ্কসমূহ

www.4laws.com/laws/bengali.musselmani/default.html

www.4laws.com/laws/bengali/default.html

যীশুর সাথে আমার সাক্ষ্য প্রদান

How to know God